avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

আলা’দিনের চেরাগ

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ১৮ সেপ্টেম্বর,বৃহস্পতিবার,২০২৫ | আপডেট: ০৮:১৮ পিএম, ১৮ সেপ্টেম্বর,বৃহস্পতিবার,২০২৫

Text

খুব চিত্তাকর্ষক এবং শিক্ষনীয় উপাদান হিসাবে পাওয়া এই শব্দ যুগল সত্যিকার অর্থে আমাদের দিব্যচক্ষু খুলে দিল। যেভাবে একজন মহান ব্যক্তি দেশের রাজনীতির মাথাদের সামনে গল্পচ্ছলে এই আলা’দিনের চেরাগের মাহাত্ম্য বর্ণনা করলেন তা সত্যিই অসাধারন। তার এই একটি গল্পের বয়ানে দেশের তাবড় বাঘা রাজনীতির কেউটেরা বাকরূদ্ধ হয়ে গেল। তিনি অর্থাৎ আমাদের বর্তমান সময়ের অন্তর্বর্তী সরকারের শিরোমনি প্রফেসর মূহাম্মদ ইউনুস। দেশের ক্রান্তিকালে বাঙালী তাদের সৈভাগ্যের পরশমনির হাতে রাজদন্ড ধরিয়ে দিয়ে নিশ্চিন্ত হয়েছে। তিনি রাজনীতিবিদ নন। একজন প্রথিতযশা অর্থনীতিবিদ এবং সেসবের সুবাদেই তিনি একজন নোবেল লরিয়েট। তার প্রতিষ্ঠিত গ্রামীন ব্যাংকের উৎস মূলে দারিদ্র বিমোচনের মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়নের ব্যাপকতা সৃষ্টির মূল প্রবক্তা হিসাবে তিনি আজ বিশ্বনন্দিত। শুধু কি তাই, তাঁর সাম্প্রতিক সময়ের ৩-০ ধারনায় আজ তিনি বিশ্বের একজন নন্দিত ব্যক্তিত্ব। আমরা সত্যিকার অর্থেই গর্বিত জাতি হিসাবে পৃথিবীর কাছে সম্মানিত। নোবেল সংখায় নয়, নোবেল প্রমানে প্রকাশে এবং বাস্তবায়নে। সেটাই তিনি হাতে কলমে বাস্তবায়ন করে দেখিয়ে বিশ্বনন্দিত হয়েছেন। সেই বিশ্বনন্দিত বরেন্য ব্যক্তিটিই আজ আমাদের ক্রান্তিকালে দেশের হাল ধরেছেন।

 

দেশ যখন দুরাচারী রাজনীতির ছোবলে খাবি খাচ্ছিল, কোন রাজনীতিই দেশের ভগ্নদশা থেকে দেশকে মুক্ত করতে পারছিলনা, এমনকি রাজনীতির দুর্বৃত্তায়নে দেশের শাসন ব্যবস্থা একটি স্বৈরাচারী মাফিয়াচক্রে জর্জরিত হয়ে পড়েছিল তখন দেশের ছাত্র সমাজের চাকুরী প্রবেশের কোটা বৈষম্যে তারা রুখে দাঁড়ায়। কোটা বৈষম্য অবশেষে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রূপ নেয়। অবশেষে শাসকের নিপীড়ন ও অত্যাচারের স্টীম রোলার যখন বন্ধুকের নলের সাহায্য নিয়ে নিরীহ কচি বাচ্চাদের হত্যায় উন্মত্ত হয় তখন সেই ছাত্র আন্দোলন গণসমর্থন পেয়ে ছাত্র জনতার আন্দোলনে পরিণত হয়। দীর্ঘ পনের বছরের একদল এবং এক শাসকের নিষ্পেষনে অতিষ্ট গণমানুষ ছাত্র-জনতার সেই অরাজনৈতিক স্বৈরাচার বিরোধী আন্দলনে যোগদান করে তা এক দফার দাবীতে পরিণত করে। অবশেষে তা স্বৈরাচার হটাও এর গণ অভ্যুত্থানে পরিণত হয়। ছাত্র জনতার গণ আন্দোলনের প্রবল তোড়ে স্বৈর শাসক শেখ হাসিনা পরিবার পরিজনসহ দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান। দেশে আপতকালীন অন্তর্বতীকালীন সরকার এর প্রয়োজন পড়ে। আন্দোলনের ফ্রন্ট লাইনার জেনারেশন জেড (Gen-Z) এর চাহিদা মোতাবেক দেশের একমাত্র নোবেল বিজয়ী শ্রদ্ধেয় প্রফেসর ডঃ মুহম্মদ ইউনুসকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসাবে মনোনয়ন দেয়া হয়। দেশের সাদা মনের কয়েকজন সম্মানিত অরাজনীতির ব্যক্তিদের সমম্বয়ে একটি উপদেষ্টা পরিষদ গঠিত হয়। তবে রাষ্ট্রীয় মেকানিজমে রয়ে যান পতিত স্বৈরাচার সৃষ্ট সিংহভাগ আমলা ও আইন শৃংখলার রথী মহারথীরা। যারা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে পতিত স্বৈরাচার সরকারের সহযোগী হিসাবে কাজ করেছেন বলে যথেষ্ট দৃশ্যমান প্রমানও রয়েছে। 


গণ অভ্যুত্থান পরবর্তী অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এমনই এক জোড়াতালির বৈমাত্রীয় প্রশাসনিক কাঠামোর উপর বসে দেশ শাসনের গণ-ম্যান্ডেট নিয়ে তাদের যাত্রা শুরু করেন। তাদের সদিচ্ছা ও কর্মধারার স্বচ্ছতায় বাংলার মানুষ স্বস্তির নিশ্বাস ফেলে। তবে ঐ যে বলেছি তারা অরাজনীতির সাদা মনের মানুষ। সরকার পরিচালনে রাজনীতির ঘোরপ্যাঁচ তারা বুঝেন কম। ২০২৪ এর ছাত্র জনতার এই জুলাই আন্দোলনে ১৪০০ মানুষকে প্রকাশ্য রাজপথে গুলি করে মারা হয়। প্রায় বিশ হাজার মানুষ মরনঘাতি অস্ত্রের আঘাতে আহত হয় যার দশ থেকে বিশ শতাংশ মানুষ পঙ্গুত্ব বরন করে। স্বৈরাচারী হাসিনা সরকারের দলীয় গুন্ডাবাহিনী এবং সরকারী আইন শৃংখলা বাহিনী সরাসরি এই হত্যাযজ্ঞে সামিল হয়। জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তরের অনুসন্ধানী রিপোর্ট এবং একটি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের রিপোর্ট মোতাবেক দেখা যায় এই গণহত্যার নির্দেশদাতা ছিলেন স্বয়ং স্বৈরাচারী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সুতরাং এখানে ভাববার কোন অবকাশ নেই যে ২০২৪ সালের জুলাই আন্দোলনে কোন গণহত্যা হয়নি! সেই প্রমাণিত গণহত্যাকে দালিলিক ন্যায্যতা দেয়ার লক্ষ্যে দেশে গণতন্ত্রের নামে কোন রাজনীতির পক্ষ যাতে ভবিষ্যতে এধরনের স্বৈরাচার হিসাবে আবির্ভূত হতে না পারে এই লক্ষ্যে অন্তর্বত্তীকালীন সরকার দেশ পরিচালনার সুনির্দিষ্ট vission এবং তার কর্ম পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের ব্যবস্থা সম্বলিত বিষটির উপর গুরুত্ব আরোপ করে। গণতন্ত্রের নাম দিয়ে দেশের রাজনীতির পক্ষগুলি যাতে ভবিষ্যতে একনায়কোচিত মনোভাব নিয়ে দেশ শাসনের সুযোগ তৈরী না করতে পারে সেই উদ্দেশ্যে সংবিধান সংস্কার (প্রয়োজনে নতুন সংবিধান প্রনয়ন) এবং রাষ্ট্র পরিচালনার দিক নির্দেশনা প্রনয়নের লক্ষ্যে জাতীয় পর্যায়ে সংস্কার কমিশন গঠন করে। 


ইতোমধ্যে যে দল ও তাদের সরকারের মাধ্যমে দেশে এতবড় গণহত্যা হয়ে গেল, দেশের বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সেই রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের সমস্ত রাজনৈতিক কর্মকান্ড নিষিদ্ধ ঘোষনা করেছে। ফলে দেশের অবশিষ্ট রাজনৈতিক দলসমূহকে স্টেক হোল্ডার ধরে গঠিত সংস্কার কমিশন তাদের সঙ্গে সংলাপের আয়োজন করে। অবশ্য জুলাই আন্দোলনের ঘোষনা এবং তার আইনি বৈধতা দিয়েই তার সূত্রপাত করা হয়। যে জুলাই '২৪ আন্দোলনের মাধ্যমে গণ অভ্যুত্থান করে সরকার পরিবর্তন হয়ে এইসব সংস্কার ও স্বচ্ছতায় পথ চলার অঙ্গীকার করা হচ্ছে তার মূল ভিত্তি হচ্ছে তার ঘোষনাপত্র ও সনদ জারির আইনি বৈধতা। এক্ষেত্রে জুলাই ঘোষনা আইনি বৈধতা পেয়েছে। এখন এই জুলাই সনদে গৃহীত সংস্কার সমূহের গ্রহনযোগ্যতা এবং তার আইনি বৈধতা দেয়ার বিষয়টি নিয়েই জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। ফলে সর্ব সম্মত গ্রহন যোগ্যতা নিয়ে আইনে পরিনত করার বিষয়টি রাজনীতির পক্ষ সমূহ কর্তৃক প্রশংসিত হলেও রাজনীতির সেকেলে মানসিকতার কয়েকটি পক্ষের তরফ থেকে কিছু উটকো ঝামেলা সৃষ্টি করে তা বাহ্যত ঝুলিয়ে রাখার চেষ্টা চলছে। এতে করে জুলাই সনদের সর্ব সম্মত সহমত না হলে তা আইনে পরিণত করার বিষয়টি কার্যত সম্পন্ন করা যাচ্ছেনা। ফলে জুলাই সনদকে মান্যতা না দিয়ে ভবিষ্যতের নির্বাচিত সরকারের জন্য সাধারন নির্বাচনটাও একটা প্রহসনের নির্বাচন বলে বিবেচনায় আনছেন দেশের সিংহভাগ রাজনীতর স্টেক হোল্ডাররা। এক্ষেত্রে জুলাই সনদের মান্যতা ও তার বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে এই গণ অভ্যুত্থানের স্বীকৃতি এবং তার আলোকে দেশের ভবিষ্যত গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা যৌক্তিক পর্যায়ে আনতে হলে জুলাই সনদের আইনগত বাধ্যবাধকতা একান্তভাবে সর্বজন গ্রাহ্য হতে হবে।  


সংবিধান সংস্কার ও তার পরিবর্তন পরিমার্জন ইত্যাদির লক্ষ্যে প্রণীতব্য জুলাই সনদ মোটামুটি চুড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার রাজনীতির স্বচ্ছতা ও গণতান্ত্রিক পথ চলার সাবলীলতা এবং সর্বোপরি দেশ পরিচালনার জনগণতাত্রিক পপুলার শাসন ব্যবস্থা প্রতিস্থাপনের লক্ষ্যে রাষ্ট্র ব্যবস্থার মেকানিজমে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার বিষয়টি নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। সেই লক্ষ্যে রাজনীতির পক্ষগুলির সহমতের মাধ্যমে তা গ্রহনযোগ্য করার উদ্দেশ্যেই এই সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়েছে। এক্ষেত্রে রাষ্ট্র পরিচালনার গ্রহনযোগ্য এবং জনকল্যান মূলক আইডিয়াগুলির প্রাধান্য দিয়ে জুলাই সনদের ধারনা গুলি সামনে আনার চেষ্টা হচ্ছে। তবে স্বাধীনতা পরবর্তী দেশ শাসনের স্বাদ নেয়া একটি রাজনীতির পক্ষ যেভাবে বাহাত্তরের সংবিধানের পক্ষ নিয়ে সাফাই গেয়ে এগোতে চাচ্ছেন তা জুলাই সনদকে সমর্থন করেনা বলে বিজ্ঞ মহল থেকে প্রশ্ন উঠছে। সেক্ষেত্রে চোদ্দ পনের বার কাটাছেঁড়া করা বাহাত্তরের সংবিধান তার আসল চেহেরায় যে নেই সেটাও তো একটা প্রশ্ন। এই সমস্ত জটিলতা নিরসনের লক্ষ্যে সংস্কার কমিশনের চেয়ার পারসন হিসাবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ডঃ মুহাম্মদ ইউনুস উক্ত কমিশনের দ্বিতীয় বা তৃতীয় পর্যায়ের সমাপনী অধিবেশনে এই আলা’দিনের চেরাগের গল্পটি প্রতীকি হিসাবে তুলে ধরেন। তিনি বলেন গণ অভ্যুত্থানের মূলে যে আলা’দিনের চেরাগ আমরা পেয়েছি তার দৈত্যকে আমরা বার বার পাব না। সুতরাং দেশ গড়ার ভবিষ্যত বিনির্মানের এই সুযোগকে যেন আমরা হাতছাড়া না করি। আমাদের কাজটি আমাদেরকেই করতে হবে। জাতিকে এগিয়ে নেয়ার লক্ষ্যে দেশ পরিচালনার এই সংস্কার আমাদের জাতি ও রাষ্ট্র হিসাবে একটি শক্তিশালী ভিত তৈরী করবে। দেশের আগামীর প্রজন্ম আমাদের হাতে আলা’দিনের চেরাগ তুলে দিয়ে সে সুযোগ তৈরী করে দিয়েছে। 

বিষয়:
avertisements 2
‘হাসিনার পতনের আগেই ড. ইউনূসকে সরকার প্রধান হওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়’
‘হাসিনার পতনের আগেই ড. ইউনূসকে সরকার প্রধান হওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়’
স্বাস্থ্যখাতে ‘দুর্নীতির হোতা’ আলোচিত মিঠু ৫দিনের রিমান্ডে
স্বাস্থ্যখাতে ‘দুর্নীতির হোতা’ আলোচিত মিঠু ৫দিনের রিমান্ডে
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যরা কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যরা কেউ ভোট দিতে পারবেন না
আলা’দিনের চেরাগ
আলা’দিনের চেরাগ
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরছেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরছেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
ফের জুলাই আন্দোলনকে ব্যঙ্গ করে শাওনের পোস্ট, নেটিজেনদের ক্ষোভ
ফের জুলাই আন্দোলনকে ব্যঙ্গ করে শাওনের পোস্ট, নেটিজেনদের ক্ষোভ
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতির ঘোষণা লুক্সেমবার্গের
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতির ঘোষণা লুক্সেমবার্গের
তরুণরা সক্রিয় থাকলে কোনো সমস্যাই অমীমাংসিত থাকতে পারে না : প্রধান উপদেষ্টা
তরুণরা সক্রিয় থাকলে কোনো সমস্যাই অমীমাংসিত থাকতে পারে না : প্রধান উপদেষ্টা
ডিবি হারুনের ভয়ভীতি দেখিয়ে ১৬ কোটি আত্মসাৎ, ব্যবসায়ীর মামলা
ডিবি হারুনের ভয়ভীতি দেখিয়ে ১৬ কোটি আত্মসাৎ, ব্যবসায়ীর মামলা
কুবি ছাত্রী সুমাইয়াকে ধর্ষণের পর গলাটিপে হত্যা: আসামির স্বীকারোক্তি
কুবি ছাত্রী সুমাইয়াকে ধর্ষণের পর গলাটিপে হত্যা: আসামির স্বীকারোক্তি
আশুলিয়ায় লাশ পোড়ানোর মামলা: সাবেক এমপি সাইফুলসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ
আশুলিয়ায় লাশ পোড়ানোর মামলা: সাবেক এমপি সাইফুলসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে বিএনপির ‘সদিচ্ছা’ দেখতে চায় এনসিপি, আজ ফের বসবে কমিশন
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে বিএনপির ‘সদিচ্ছা’ দেখতে চায় এনসিপি, আজ ফের বসবে কমিশন
কাতারে হামলায় মার্কিন-ইসরায়েল সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত হবে না: মার্কো রুবিও
কাতারে হামলায় মার্কিন-ইসরায়েল সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত হবে না: মার্কো রুবিও
আলোচিত সাদাপাথর লুটের ঘটনায় পদ হারানো সেই বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
আলোচিত সাদাপাথর লুটের ঘটনায় পদ হারানো সেই বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
প্রণব মুখার্জি আর নেই
প্রণব মুখার্জি আর নেই
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
avertisements 2
avertisements 2