avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

নগর সভ্যতার মৌলিক চাহিদা

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ১২ অক্টোবর, বুধবার,২০২২ | আপডেট: ১১:৪৭ এএম, ৪ মে,শনিবার,২০২৪

Text

১। মানুষ সামাজিক জীব। সমাজবদ্ধতার সৌষ্ঠবে মানুষ মৌলিক চাহিদার আবেদন ও তার বিকাশের পথকে মসৃন করেছে। জনপদের চাহিদার এ টু জেডকে সুষ্ঠভাবে বিন্যাসিত করে তারা এই পৃথিবীকে বাসযোগ্য করে তুলেছে। এখানে এ টু জেড বলতে মনুষ্য চাহিদার বাসযোগ্য বিন্যাসের উপলক্ষটাকে সামনে আনা হয়েছে। অর্থাৎ মানুষের মৌলিক চাহিদার অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থানের তৃতীয়টাকে উপলক্ষ করে বলা হচ্ছে। তবে কান টানলে যেমন মাথা এসে যায়, ঠিক তেমনি মৌলিক চাহিদার অন্যসব উপাদান যেমন শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ মনুষ্য চাহিদার উপাদানগুলি  এমনিতেই সামনে চলে আসে। 


২।  বিংশ শতাব্দীর প্রথম কোয়ার্টারের পর থেকেই মানুষের সমাজবদ্ধতার চাহিদা কিছুটা হলেও আধুনিকতার ছোঁয়ায় সমৃদ্ধ হতে চেয়েছে। বিষয়টি পৃথিবীর সামগ্রিকতার আলোকেই সামনে এসেছে। কারন প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর ভূমন্ডলের মানব জাতির পরস্পর পরস্পরকে জানার ও বুঝার সূত্রপাত হলেও তার সামগ্রিক বিকাশের পথ খুলে যায় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে। তখন থেকে বিশ্বময়তার একাত্মতা সামগ্রিকতায় রূপ নেয়। এবং মানুষ তখন থেকে একটা উন্নত জীবনাচারের আকাঙ্ক্ষায় নিজেদের দেশ ও জাতিকে সুষ্ঠ সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনাচারে উন্নীত করতে ব্রতী হয়। 


৩।  তাহলে কি বিংশ শতাব্দীর আধুনিক সভ্যতার পুর্বে এই ভূমন্ডলে মনুষ্য কোলাহলের প্রাথমিক চাহিদার পটভূমিতে বিকাশ ঘটে নি? অবশ্যই ঘটেছে। তবে সামগ্রিকতার নিরিখে তা কখনোই সুষম ছিল না। প্রাচীন সভ্যতার সেই খৃষ্টপুর্ব ৫০০০ বছর পূর্বের মিশরীয় সভ্যতার পথে হেঁটে মেসোপটেমিয়ার সভ্যতা এবং সুমেরীয় সভ্যতা পরবর্তী সিন্ধু সভ্যতা এবং তৎপরবর্তী বিশ্বময় প্রকাশিত বিভিন্ন প্রাচীন সভ্যতার কথা আমরা জেনেছি। বর্তমানের এই ভূমন্ডলের সভ্যতার যুগ বিবেচনায় আমরা সাধারনতঃ প্রাচীন যুগকে খৃষ্টপুর্ব ৫০০০ থেকে ৪৭০ খৃষ্টাব্দ পর্যন্ত বিবেচনায় আনি। অনেকে সিন্ধু সভ্যতার সূচনাকাল ৩৩০০ খৃষ্টপুর্ব হতে প্রাচীন যুগের শুরুর সময় নির্ধারন করেন। পরবর্তী ৪৭০ থেকে ১৫০০ খৃষ্টাব্দকে মধ্যযুগ বলে গন্য করা হয়। অবশ্য এই মধ্য যুগীয় সময়কালে রাষ্ট্রীয় ও জাতিগত বিকাশের উন্মেষ ঘটেছিল। তবে তা সুষম ও সর্বময়তার আলোকে উজ্জ্বল ছিল না। পরবর্তী কাল অর্থাৎ এখন চলছে আধুনিক যুগ। জানিনা অত্যাধুনিক বলে কিছু সংজ্ঞায়িত হবে কি না। তবে প্রাচীন যুগ পূর্ববত্তী সময়কেও আমরা বিভিন্ন নামে জেনেছি। প্রস্তর যুগ, লৌহ যুগ, ব্রোঞ্চ যুগ, তাম্র যুগ এমনকি অন্ধকার যুগ ইত্যাদি। বিবর্তনের ক্রমধারায় মানুষ সমাজ বদ্ধতার আবেশে একত্রিত হয়েছে। মৌলিক চাহিদার বিচ্ছিন্নতাকে সমাজ বদ্ধতার প্রফাইলে ফেলে ক্রম বিকাশের পথে এগিয়েছে। এভাবেই স্রষ্ঠা সৃষ্ট এই ভূমন্ডলে মানব জাতি সভ্যাতার উন্মেষ ঘটিয়ে আজকের আধুনিক সভ্যতার সমগ্রতায় পৃথিবীকে একটি বৈশ্বিক গ্রাম বা global village এ রূপান্তরিত করেছে। 


৪। সমাজ, সমাজবদ্ধতা এবং তার মৌলিক চাহিদার প্রতিটি অনুসঙ্গ নিয়ে মানুষ তার রাষ্ট্র চিন্তা থেকে শুরু করে অঞ্চলিকতা পেরিয়ে আস্তেধীরে বিশ্বময়তার আঙ্গিনায় পা রেখেছে। প্রাচীন সভ্যতার বিকাশে আমরা লক্ষ্য করেছি মানুষ তার চাহিদার ন্যুনতম উপলক্ষ সামনে রেখে তাদের অঞ্চল ভিত্তিক গুচ্ছ সভ্যতার উন্মেষ ঘটিয়েছে। প্রাপ্যতা ও বিকাশের সহজ লভ্যতায় নদী তীরবর্তী বা দুই নদীর মধ্যবর্তী এবং অনেক ক্ষেত্রে সমুদ্র তীরবর্তী অঞ্চলেই মনুষ্য সভ্যতার বিকাশ ঘটতে দেখা গেছে। এবং এভাবেই বিশ্ব ব্রহ্মান্ডময় জাতিগত উৎকর্ষতা বা অনেক ক্ষেত্রে ধর্মকে সামনে রেখে ধর্মীয় জাতীয়তার উন্মেষ ঘটেছে। পরবর্তীতে মানুষ তার উন্নয়নের পসরা সাজিয়ে দেশ দেশান্তরে হয় ব্যবসা বাণিজ্য কিংবা ভূখন্ড জয়ের নেশায় তার অর্জিত বিকাশের পসার ঘটিয়েছে। 


৫। আজকের দিনে নগর সভ্যতার বিশ্বময়তায় আমাদের গতির স্ফুরন একটু বেশী বলেই মনে হয়। জীবন সংগ্রামের মৌলিক চাহিদার অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান এবং শিক্ষা স্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে দেশে দেশে উন্নয়ের বন্টন ব্যবস্থায় সুষমতা আনার চেষ্টা করা হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই রাজনীতির মিশেলে সরকার ব্যবস্থায় চড়াই উতরাই লক্ষ্য করা যায়। তবে চাহিদার নিরিখে সমাজ কাঠামোর মৌলিক চাহিদা সুষ্ঠ্য বিকাশের পথেই এগোয় বলে ধারনা করা যায়। সেক্ষেত্রে ঘড়ির কাঁটা একই গতিতে এবং একই দিক নির্দেশনায় থাকলেও মুনুষ্য সমাজের ব্যবস্থাপনার বৈপরীত্য বড়ই গোলমেলে। নব্য ধনবাদী এবং তথাকথিত সমাজবাদী রাজনীতি ও রাষ্ট্রাচারের যাঁতাকলে সমাজ ও রাষ্ট্রে বিকাশের উঠানামা লক্ষ্য করা যায়।  


৬। মানব জাতির মৌলিক চাহিদার বাসস্থান আমাদের মূল প্রতিপাদ্য বিষয়। আর এই বাসযোগ্য পৃথিবী গড়ার মহান ব্রতে আমরা নিজেদেরকে উজাড় করে এগিয়ে চলেছি। শিল্প বিপ্লব, আধুনিক নগর সভ্যতায় পাশ্চাত্যের বিকাশ এবং যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের ফলে মানুষের মৌলিক চাহিদাগুলি সহজ লভ্য হয়েছে। তবে যোগাযোগ ব্যবস্থার আকাশচুম্বি উন্নয়নের ফলে মানুষ তার বাসযোগ্য পৃথিবীকে সত্যিকার অর্থে গুছিয়ে নেয়ার আকর্ষনীয়তায় সাজিয়ে নিয়েছে। আমরা এখন ঘরে বসেই এসব রুচিশীল নগর সভ্যতা এবং রাষ্ট্র ও সমাজের উৎকর্ষতার ছবিগুলো দেখতে পাই। মানুষ তার চাহিদার অতলে থেকে যতটুকু পারে তা তারা গুছিয়ে চলার ব্রতে যথাসাধ্য করে। আগের যুগে রাজা মহারাজাদের ইচ্ছা শক্তির জোশে নগর সভ্যতার বিকাশ ঘটতো। এখন মানুষের সমাজবদ্ধতা ও রাষ্ট্রচিন্তায় তার প্রকাশ হয়। সেক্ষেত্রে প্রতিটি দেশের অর্থনৈতিক সুস্থ্যতার উপর নির্ভর করে এই বিকাশের গতি প্রকৃতি। 

৭। রোমান কবি জুভেনালের সেই বিখ্যাত প্রবচনটির কথা খুব মনে পড়ছে। স্কুল জীবনে এক বিজাতীয় (সম্ভবতঃ হাইদ্রাবাদ বা কেরলের হবে) স্পোর্টস টিচার পেয়েছিলাম। তিনি এই বাক্যটি প্রায়শঃ উচ্চারন কর‍তেন। MENS SANA IN CORPORE SANO.  অর্থাৎ সুস্থ্য দেহে সুস্থ্য মন। সত্যিই কি তাই। শুধু কি মানব দেহের জন্য এটা প্রযোজ্য? নাহ, এটা মানব জীবনের সর্বক্ষেত্রে প্রযোজ্য। সুষ্ঠ সমাজ, সুষ্ঠ সমাজনীতি, রাজনীতি ও রাষ্ট্রনীতির উপর একটি ভূখন্ডের সার্বিক সুস্থ্যতা নির্ভর করে। শুধু আর্থিক দেহপল্লব নিয়ে একটি দেশের সুষ্ঠ ও সার্বিক বিকাশ ঘটতে পারে না। এই সার্বিক সুষ্ঠতা তখনই বিকশিত হয় যখন বাউন্ডারী ঘেরা একটি দেশ বা অঞ্চলে সুস্থ্য রাজনীতি ও সুষ্ঠ রাষ্ট্রনীতি কার্যকর থাকে। কর্মযোগের সুবিধা নিয়ে প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের অনেক দেশেই আমাকে যেতে হয়েছে। সেখানে দেখেছি ধনবাদী জৌলুশের আতশবাজির পাশে হতদরিদ্র বস্তিবাসীর অস্ফুট কান্না। বিশেষ করে যারা ধনবাদী মোড়লদের পদলেহন করে চলে তাদের জমিনেই এসব আকাশ-পাতালের দৃশ্যগুলি চোখে পড়ার মত। প্রশান্ত মহাসাগর সংলগ্ন সেই বিখ্যাত শহরটির বন্দরে বাঁধা আছে সারিবদ্ধ নৌবহরের ঝাঁক, দেখে মনে হয় যেন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ নৌশক্তির দেশ এটি। তারই গা-ঘেঁষা গড়ে উঠা ঝা-চকচকে অট্টালিকা সমৃদ্ধ রাজধানী শহরের হাই ওয়ে ও বিভিন্ন এলাকায় গড়ে উঠা মানবেতর জীবনের হতদরিদ্র বস্তিগুলি দেখলে মানব সভ্যতার প্রাচীন বা মধ্যযুগীয় অবহে চলে যেতে হয়। মনুষ্য সভ্যতার মৌলিক অধিকারের ঠুনকো কাগুজে স্তুতিগুলো তখন আমার মত দরিদ্র দেশের স্যুট টাই পরা এই নাদান  আদমকে আহত করে বৈকি? এমনি করে সুবিধা ভোগকারী রাষ্ট্রযন্ত্রের আরো দু'একটি দেশেও এধরনের এলোমেলো চিত্রগুলি দেখতে হয়েছে। একদিকে রাজধানী শহরে দু'তলা পাঁচতলা ফ্লাই ওভার তৈরী হচ্ছে, পাশাপাশি সেই শহরেই রেল লাইনের পাশ ঘেঁষে বিশালকায় দুঃসহ বস্তির জীবনাচারে তারা মিশে আছে। আর যেসব দেশকে উন্নয়নের আইডল হিসাবে সামনে আনতে হয়, সেখানকার রাজনৈতিক দৃঢ়তা রাষ্ট্র যন্ত্রের দেশপ্রেম তাদেরকে সামনে এনেছে বলে আমরা মান্য করি। আবার পাশ্চাত্য বা পশ্চিমা বিশ্বের দেশগুলোতে দেখেছি তাদের রাজনৈতিক সততা এবং প্রতিষ্ঠানিক দৃঢ়তা। ফলে অটো চয়েস হিসাবেই তাদের নগর সভ্যতার বিকাশ ঘটেছে। 

৮।  ফিরে আসি নিজের আঁতুড় ঘরে। শুনেছি এখনকার দৃশ্যমানতায় ঢাকা হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে জন ঘনত্বপুর্ন, ঘিঞ্চি ও পরিবেশ দূষনের এক নম্বর নগর। আর হবেই বা না কেন? ১২৯ বর্গকিমির ঢাকাকে ২৭০ বর্গকিমিতে উন্নীত করা হোল। এখন শুনছি ১৫০০ বর্গ কিলো মিটারের ড্যাপ প্রকল্প করে ঢাকাকে আধুনিকতার প্রলেপে সাজানো হবে। কিন্তু কিসের কি! আগের আয়ুবীয় নগর উন্নয়নের কথা না হয় বাদই দিলাম। তখন জাতিগত মোহাজেরীয় সমস্যা নিয়ে গড়ে উঠেছিল ঢাকাসহ পুর্ব বাংলার বিশটি জেলাতে আধুনিক শহর ব্যবস্থার অবকাঠামো। সেই আদর্শকে নিয়েও তো আমরা এগোতে পারতাম! ঢাকার চারিদিকে কি হচ্ছে এখন? পাঁচ বিঘা দশ বিঘা জমি কিনে মহাজনীয় পন্থায় ব্যক্তিগত উদ্যোগে যা হচ্ছে সেগুলোকে কি আধুনিক বাসযোগ্য কোন আবাসন স্থল বলা যায়? পনের বিশ ফুটের রাস্তা এবং অপরিকল্পিত ড্রেন ও স্যুয়ারেজ ব্যবস্থার সংস্থান রেখে যেভাবে নাগরিক জীবনের ন্যুনতম চাহিদার আবেদনকে বুড়ো আঙুল দেখানো হচ্ছে তা কি দশ বিশ বছর পর ড্যাপ বা নগর প্রশাসনকে জ্বরাগ্রস্থ করবে না? ঘুরে আসুন না, দেশের সর্বোচ্চ প্রশাসনিক মহা মান্যবর মানুষটির বাস স্থলের আধা কিলোমিটার দূরের মোহাম্মদপুর আবাসিক(?)এলাকায়। ড্রেন স্যুয়ারেজের দৈন দশা, গ্যাস থাকেনা অর্ধেক দিন। পানির লাইনে পানি আসেনা। টানা মটর দিয়ে পানি টেনে ঘরে ঢুকাতে হয়। তাও আবার ভোর রাতের দু'এক ঘন্টার মধ্যে। ইদানীং আবার সেটাও দুষ্প্রাপ্য। তখন সাত লাখি বেতনের এক্সটেশনের চ্যাম্পিয়ন হওয়া কর্ণধার মহাশয়ের বদান্যতায় টাকার বিনিময়ে লরিভর্তি পানি এনে বাঁচতে হয়। আর বিদ্যুৎ? সেটাও যেন প্রতিদিনের ঘন্টা দুয়েক বাদ বাদ লোড শেডিং নামক রসিকতা! 

৯। ঢাকায় মাটি নেই শুধুমাত্র কবরস্থান ছাড়া। ইদানীং তো শাইখ সিরাজের ছাদ বাগানের ইশকের জেরে ঢাকাতে কেজি দরে মাটি বিক্রির বিজ্ঞাপনও দেখা যায়। বেশ ভাল আছি আমরা। বড় বড় ইমারত। ইট পাথরে ঠাঁসা শহর ব্যবস্থার উঁচু উঁচু অট্টালিকায় থাকি। পনের মিনিটের গতিপথে এক'শ মিনিট বেরিয়ে যায়। আবাসিক এলাকায় বাণিজ্যিক হাটুরেদের  দাপাদাপি। মহল্লার অলিগলিতে কিন্ডার গার্টেনসহ স্বনামখ্যাত শিক্ষকদের টোল প্রথা স্টাইলে কোচিং বাণিজ্যের দাপট। এখনো হাঁপিয়ে উঠি নি আমরা! টিকে আছি এবং এভাবেই বেঁচে আছি। 

বিষয়:
avertisements 2
গাজীপুরে দেয়াল ছাড়াই হাসপাতালের ফ্লোর, ১২তলা থেকে পড়ে রোগীর মৃত্যু
গাজীপুরে দেয়াল ছাড়াই হাসপাতালের ফ্লোর, ১২তলা থেকে পড়ে রোগীর মৃত্যু
বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে দুই ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ ১৬৫তম
বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে দুই ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ ১৬৫তম
কানাডায় শিখ নেতা হরদীপ হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে  ৩ ভারতীয় গ্রেপ্তার
কানাডায় শিখ নেতা হরদীপ হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে ৩ ভারতীয় গ্রেপ্তার
হাতের টানে উঠে যাচ্ছে রাস্তার পিচ ঢালাই
হাতের টানে উঠে যাচ্ছে রাস্তার পিচ ঢালাই
রাস্তায় ‘পুলিশ’ স্টিকারযুক্ত গাড়িতে যাচাই করবে পুলিশ
রাস্তায় ‘পুলিশ’ স্টিকারযুক্ত গাড়িতে যাচাই করবে পুলিশ
নিকট আত্মীয়দের যারা প্রার্থী করছেন, ভবিষ্যতে তাদের নিয়েই থাকতে হবে- প্রধানমন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
নিকট আত্মীয়দের যারা প্রার্থী করছেন, ভবিষ্যতে তাদের নিয়েই থাকতে হবে- প্রধানমন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
ভারতে শাড়ি থেকে যেভাবে দ্রুত ছড়াচ্ছে ক্যান্সার!
ভারতে শাড়ি থেকে যেভাবে দ্রুত ছড়াচ্ছে ক্যান্সার!
বৃষ্টিপাতের সময় জানাল আবহাওয়া অফিস, এখন শুধু অপেক্ষা
বৃষ্টিপাতের সময় জানাল আবহাওয়া অফিস, এখন শুধু অপেক্ষা
আলোচিত মিল্টন সমাদ্দার গ্রেপ্তার
আলোচিত মিল্টন সমাদ্দার গ্রেপ্তার
খুলনায় স্মরণকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি
খুলনায় স্মরণকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি
দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জেলাগুলোতে আকস্মিক বন্যার সতর্কতা জারি
দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জেলাগুলোতে আকস্মিক বন্যার সতর্কতা জারি
শিশু পাচারসহ মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে তিন মামলা, রিমান্ডের আবেদন
শিশু পাচারসহ মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে তিন মামলা, রিমান্ডের আবেদন
এশিয়ার সেরা ৩০০ তালিকায় নেই দেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়
এশিয়ার সেরা ৩০০ তালিকায় নেই দেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়
‘দূষিত’ নোংরা বরফের শরবতে প্রাণ জুড়াচ্ছেন শহরের মানুষ
‘দূষিত’ নোংরা বরফের শরবতে প্রাণ জুড়াচ্ছেন শহরের মানুষ
‘আমাকে উৎখাত করলে পরবর্তীতে কে আসবে’ , প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর
‘আমাকে উৎখাত করলে পরবর্তীতে কে আসবে’ , প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2