avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

ঐতিহ্য

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ৩০ মে,শুক্রবার,২০২৫ | আপডেট: ০৫:৩০ পিএম, ২ জুন,সোমবার,২০২৫

Text

আমরা আমাদের পূর্ব পুরুষদের সব সময় উদ্ধৃত করি। তাদের বলে যাওয়া কথা ও রেখে যাওয়া লেখনি এবং সর্বক্ষেত্রে তাদের কর্মযজ্ঞের  ভাল ভাল ধারাগুলিকে আমরা অনুসরন করার চেষ্টা করি। কখনোবা সেসবের অনুশীলনে সমৃদ্ধ হই। কখনো তা থেকে সমাজ তথা রাষ্ট্র গঠনের সূত্রও খুঁজে বের করার চেষ্টা করি। তাদের বলে যাওয়া এবং করে যাওয়া কাজগুলি আমাদের চলার পথে এগিয়ে যাওয়ার পথ দেখায়। এইতো মানব জীবন। মানব জীবনের সফলতা ও সমৃদ্ধি অর্জনের এই পথ যতদিন ‘খোলাসা’ থাকবে মানুষ ততদিন তার জীবন যুদ্ধের পদচারনায় একটি মসৃন আলোকবর্তিকাকে ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনে লালন করার উৎস খুঁজে পাবে। সমাজ সমৃদ্ধ হবে। রাষ্ট্র তার  নিজস্ব গতিতে পরিশুদ্ধ হবে। এই ‘'খোলাসা” শব্দটির প্রয়োগ এখানে চিহ্নিত করার মজেজা আছে বলেই হয়তো এই আর্টিকেল লেখার উৎস মুখটা খুলে গেল। তবে নেগেটিভ পজেটিভ দিয়েই তো বস্তুগত বিন্যাসের সূত্রপাত। সুতরাং ঐতিহ্যের কোন্‌ জ্বালামুখে কতটুকু ওজন তা হয়তো আলোচনা থেকেই বেরিয়ে আসবে। আর আমার আলোচনার আঙ্গিক যেহেতু রাজনীতি বা ধর্ম ঐতিহ্যের পরিখাতেই সীমাবদ্ধ থাকে বিধায় ঐতিহ্যের রাজনৈতিক আচার অনাচার নিয়েই না হয়  একটু বয়ান করি। 


ছোটবেলায় পড়েছিলাম স্যার আশুতোষ মুখার্জীর কথা। ওর চেয়ে বড় এবং কেশর ওয়ালা সিংহ পুরুষ বোধ হয় বাংলার ঘরে কস্মিন কালেও জন্মেনি। তাঁকেই বাংলার বাঘ হিসাবে জেনেছি। আমাদের পঠ্যপুস্তক ও ইতিহাস ঐতিহ্যে এধরনের লেখাপড়াই আমাদের শিখানো হোত। বলে রাখা ভাল, আমি ব্যক্তিগত জীবনে বাঙালীয়ানার সামগ্রিকতায় অখন্ড বাঙালী হিসাবে বেড়ে উঠেছি। জন্মের পর হতে প্রি ইউনিভার্সিটি অব্দি পশ্চিমের বাংলায় আমার বেড়ে উঠা এবং বেসিক শিক্ষাদীক্ষা। সম্ভবতঃ এই অভিজ্ঞতা নিয়েই ভারতীয় বাঙালীর হাঁড়ির খবরে আমি সমৃদ্ধ হয়েছি। সেক্ষেত্রে রামকৃষ্ণ পরম হংস দেব বা স্বামী বিবেকানন্দকে যতটুকু জেনেছি কিংবা গান্ধীজি, জওহারলাল, প্যাটেল, শিবাজি বা অশোক, সরোজিনী নাইডুদের যতটুকু জেনেছি সেই হিসাবে নেতাজী প্রফুল্ল সেন কিংবা স্বাধীনতা সংগ্রামী অজয় মুখুজ্জি বাবুদের ততটুকু জানতে পারিনি। দিল্লি তথা হিন্দি বলয়ের চাপে বিভাজিত বাঙালী, ওরা বন্দে মাতরম নিয়ে কিছুটা কলার উঁচু করেছে বটে তবে ঐরাবতসম জয় হিন্দের পঞ্চাশ টনির চাপে তাদের বাঙালীয়ানার সুখস্বপ্ন চিড়ে চ্যাপ্টা হয়ে গেছে। পুর্ব বাংলায়ও এরকম হয়েছিল। পাক সরজমিনের আতর লোবানের মৌ মৌ গন্ধে বাঙালীয়ানার জায়গায়টাকেই এরা গর্তে ঢুকিয়ে দিয়েছিল। 


সত্যি কথা বলতে কি, ভারত বর্ষের ইতিহাস পড়তে গিয়ে ভারত বিনির্মানের মূল কারিগর মোঘল পাঠানদের হেরেমের মুখরোচক কথাগুলোই বেশী পড়তে হয়েছে। হতে পারে সেটা স্বাধীনতা আকাংখার ছিটেফোঁটা উদগীরন তদাপিও সেখানে শিবাজীর চোরাগুপ্তা সশস্ত্র কার্যক্রমকে এমন ফুলিয়ে ফাঁফিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে তা যেন পরাক্রমশালী মোঘল পাঠানদের শৌর্য বীর্যের চেয়েও শ্রেয় যা আমাদেরকে পড়ে বড় হতে হয়েছে। মুসলিম বীরত্ব এমনকি ইংরেজদের বিরুদ্ধে সিপাহী বিদ্রোহও যেন বিনয় বাদল দিনেশদের বীরত্বের কাছে অতি নগন্য এক ব্যাপার। এই যে এখনকার দিনে ভারত আন্দোলনে ইন্ডিয়া গেটে স্বাধীনতা যোদ্ধাদের নাম নিয়ে এতশত কথা শোনা যায়, পাঠ্য পুস্তকে আমরা এসব কস্মিনকালেও পড়িনি। পড়েছি বাংলার বার ভুঁইয়াদের কথামালা, বিশেষ করে কেদার রায় মাধব রায় নামক এই দুই জমিদারের কাহিনী। বাকী মুসলিম জনহিতৈষী অন্য ভুঁইয়াদের নামটাও ভাল করে জানতে পারিনি। এভাবেই একচোখে ইতিহাস ঐতিহ্য শিখেই বড় হয়েছি।   রমেশ দত্ত বা মজুমদার, কিংবা  রাখালদাস বা ভানডারকার, সব যেন একই পাতের দই চিড়া। খেলে খান, না খেলে চুপ যান। একজন বাংলা শিক্ষকের কথা বেশ মনে পড়ে। ইন্টারমিডিয়েটে বাংলা সাহিত্যের র‍্যাপিড রিডিং ক্লাসে গল্প উপন্যাস নিয়ে পড়াতেন। স্যারর নামটা মনে পড়ছেনা। তবে চেহারাটা ঠিক যেন এখনকার দিনের বসিরহাট না বারাসতের এমএলএ কবিয়াল অসীম সরকারের মতই হবে। ঝাঁকড়া চুল। চলন বলনের ভাবভঙ্গি কবিয়াল স্টাইলে এবং অবশ্যই বাঙাল উচ্চারনের আদিমতায়। জন্মস্থান গ্রেটার বরিশালের কোথাও যেন হবে। ঘাড় বেঁকিয়ে হেলেদুলে বাংলা সাহিত্যের কলেজ স্ট্রীটীয় বয়ানগুলি যেভাবে বাঙাল স্টাইলে উপস্থাপন  করতেন তার মজেজাই আলাদা। পাশাপাশি ছেড়ে আসা বাপদাদার সয় সম্পত্তির বর্ণনায় যে হাপিতেশ তার অভিব্যক্তিতে ফুটে উঠতো তা এখনো আমার কান ও চোখকে তাজা রেখেছে।  


এখানে অর্থাৎ পুর্ববাংলায় ভারত বিখ্যাত ইতিহাস বেত্তাদের মত অতটা একপেশে আন্তর্জাতিকতাবাদ(!) না দেখলেও মুসলিম বিখ্যাতির বয়ান বিবৃতির অথৈ জলে বাঙালী ঐতিহ্যের উপস্থিতি পশ্চিমের খান পাঠান শাসক যোদ্ধাদের চাপে তলায় পড়ে গেছে। আর রমেশ রাখালরা তো বোধকরি এই পলি বিধৌত পুর্ব বাংলারই মানুষ। র‍্যাডক্লিপের রেখার টানেই তো ওরা হিন্দু মুসলিম হোল। সার কথা, বাঙালী বিখ্যাত হতে চেয়েছে এবং হয়েছেও ঐসব পশ্চিমা এরিয়ান বা এরাবিয়ানদের শৌর্য বীর্য ও মহত্বের বড়সড় মহাভারতীয় ইতিহাস ঐতিহ্য রচনা করে। হাশেম হোসেন শহীদরা ততদিনই মিলিমিশে বড়ভাই খান সাহেব বা শহীদ সা'ব ছিলেন যতদিন তারা কলকাতায় রাজ করেছেন। বাংলার প্রকৃত বাঘ বা সর্বভারতীয় স্বীকৃত শের-ই-বাংলা তার রাজনীতির বিচক্ষনতা এবং জনপ্রিয়তার ভেলায় চড়ে বৃহত্তর বাংলায় কয়েকবার মুখ্যমন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রী হয়ে কলকাতা শাসন করলেও, এমনকি বাঙালীর ভূমি সংস্কার ও শিক্ষাক্ষেত্রে যুগান্তকারী ফল এনে দিলেও জাতি ভেদের লক্ষনরেখা টানার পর তিনি এক অংশের বাঙালীর ইতিহাস ঐতিহ্যে ব্রাত্য হয়ে গেলেন। তো এইসব ইতিহাস ঐতিহ্যের পাদ প্রদীপের ছায়ার নীচে কোন্‌ আলো জ্বালিয়ে বাঙালী তার ঐতিহ্য বিনির্মান করবে সেটাই মাথায় ঢোকে না।


ব্যক্তি স্বাতন্ত্রের জৌলুষে বলীয়ান হয়ে হাতে গোনা দু'চার জন সামনে এসেছেন বটে, তবে ধর্ম দ্বন্দের দোলাচালে তাদের শব যাত্রায় সেভাবে ধুপ/লোবান জ্বলে উঠেনি। সমান্তরাল রেখা টেনে ধর্মদন্ডের বিচারে দুয়ে দুয়ে চার ভেবে পশ্চিমের বসু পরিবারের একজন এবং মুখুজ্জিদের একজন আর পুর্বাংশের একজন সেখ ও একজন বাঙালী প্রেমী মহান নেতার নাম নিয়ে এগোলে কি দেখি আমরা! ওরা চারজনের তিনজনই বাঙালী। অন্যজন বাংলাকে ভালবেসে বাঙালী হয়ে এগোতে চেয়ে হোঁচট খেয়েছেন। বসু পরিবারের সেই বিখ্যাত বাঙালীটিকে নিয়ে অনেক কিছুই বলার ছিল। কিন্তু তিনি সর্ব ভারতীয় হওয়ার তরাজুতে চড়ে যেভাবে হিন্দি বলয়ের চাপে চিড়ে চ্যাপ্টা হয়েছিলেন তাতো ইতিহাসই বলে দেয়। সর্ব ভারতীয় হিন্দি বলয়ের নেতৃত্ব তাকে বৃটিশ বিরোধী বিদ্রোহী যোদ্ধা বানিয়ে সুকৌশলে ভারতের দৃশ্যপট থেকেই সরয়ে দিলেন। সেক্ষেত্রে বাংলা ও বাঙালীর সর্বসম্মত নেতা হয়ে উঠার যশ তার মুকুটে উঠেনি বলেই ধরে নেয়া যায়। আসি, শ্যামা প্রসাদ মুখার্জীর কথায়। তিনিও সর্ব ভারতীয় নেতা হওয়ার আকাঙ্খায় বাঙালীর একটি ধর্ম ভিত্তিক জনপদের নেতা হতে গিয়ে মুখ থুবড়ে পড়েন। তারপরেও দিল্লির মসনদের মোহে বাঙালী বিচ্ছিন্ন হয়ে তিনি হিন্দি বলয়ের অবহেলা ও অনাদরে তার শেষ জীবনটা রোগশোকে ভারাক্রান্ত হয়ে ইহলোক ত্যাগ করেন। 


এখন দেখা যাক পুর্ব বাংলার ভাগ্যাকাশের দুই মহান নেতার রোজনামচা আমাদের কি উপহার দিয়েছে। হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী। একজন আধা বাঙালী নেতা। অনেকে অবাঙালী বলেই সম্বোধন করেন। তো সেই বাঙালী প্রেমী আধা বাঙালীটি যখন বাংলাকে ভালবেসে বাংলার দামাল ছেলেটিকে বাঙালীর প্রকৃত নেতা তৈরীতে প্রানান্ত হন তখন তাকে বাংলার শ্রদ্ধেয় নেতা বা গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পুরোধা হিসাবে সম্মান দিতে বাঙালী কুন্ঠিত হয়নি। কিন্তু তবুও এখানে সেই সেন্ট্রালের নেতা হওয়ার খায়েসের কথাটাই উঠে আসে। তিনি পাকিস্তানের নেতা হতে চেয়েছিলেন এবং অবশ্যই বাংলাকে নিয়েই। ফলে বাঙালী উত্থানের মাস্টার মাইন্ড হিসাবে তার প্রাপ্যতা তিনি বাংলার মানুষের কাছে পেয়ে আসছেন। দ্বিতীয় মহান ব্যক্তিটি আমদের স্বাধীনতার প্রাণপুরুষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান। জেল জুলুম ও সংগ্রামের জীবন কাঠামোয় তিনি বাঙালীর রক্তে মাংসে মিশে যাওয়া এক ধুমকেতু। তাকে নিয়ে বাঙালী স্বপ্ন দেখেছে, স্বপ্ন জিতেছে এবং স্বপ্নের স্বদেশ রচনায় কামিয়াব হয়েছে। তবে দেশ শাসক হওয়ার ঘুর্ণিটোপে একসময় তিনি তার দেখানো স্বপ্ন থেকেই বিচ্যুত হয়ে স্বৈর শাসনের গর্তে নিজেকে সঁপে দেন। ফলশ্রুতিতে বাঙালীর স্বপ্নভঙ্গ হয়। কালের সাক্ষী হয়ে বোবা আর্তনাদে ছটপট করা ছাড়া বাঙালীর আর কোন উপায় থাকেনা তখন। 


ঠিকুজি বলছে, ইতিহাস ও ঐতিহ্য খোঁজার তাগিদে বাঙালী জাতি পারিবারিক পরম্পরার গ্যাঁড়াকলে পড়ে যে চক্রজালে ঘুরপাক খাওয়া শুরু করেছ তা থেকে উদ্ধারের ন্যুনতম আলোকছটা আছে বলে মনে করার কোন কারন নেই। স্বাধীন বাংলার এই পুন্যভূমিতে গত অর্ধ শতাব্দী জুড়ে, বিশেষ করে গত শতাব্দীর ঊনসত্তর থেকে একবিংশের চব্বিশের জুলাই পর্যন্ত ছাত্র জনতার যে আকাঙ্খা, তার সবটাই একছত্র ভাবে রাজনৈতিক ছিনতাইয়ের শিকার হয়েছে। রাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্খার প্রতিফলনে কিশোর যুবা তথা তরুন প্রজন্মের কাংখিত আশা আকাঙ্খা প্রতিফলিত হয়নি। ফলশ্রুতিতে স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশে জাসদ নামক তেজদীপ্ত তরুন প্রজন্মের রাজনীতির উত্থান হলেও ট্র‍্যাডিশনাল রাজনীতির তঞ্চকতা ও কদর্যতার মিশেলে কিশোর ও যুবশক্তি পথ হারিয়ে ফেলেছে। হাল আমলে গণ অভ্যুত্থান পরবর্তীতে তরুন প্রজন্মের উচ্চাকাঙ্খার এনসিপ বা জাতীয় নাগরিক পার্টি তৈরী হলেও গঁদবাঁধা রাজনীতির বোলচালে তা অঙ্কুরেই বিনষ্ট হওয়ার শংকায় ধুঁকছে। সুতরাং আপন ঐতিহ্যের কোন্‌ অস্মিতায় বাঙালী তার আঁতুড় ঘরের ব্ল্যাক বক্সের তালা খুলবে সেটাই বোধে আসেনা।  

বিষয়:
avertisements 2
মেজর সিনহা হত্যায় ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
মেজর সিনহা হত্যায় ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভিযোগ আমলে নিয়ে হাসিনা-কামালের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
অভিযোগ আমলে নিয়ে হাসিনা-কামালের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
ইতিহাসের দ্বিতীয় সর্বাধিক রেমিট্যান্স এলো মে মাসে
ইতিহাসের দ্বিতীয় সর্বাধিক রেমিট্যান্স এলো মে মাসে
নগদে আতিক মোর্শেদের স্ত্রীর নিয়োগে অনিয়মের সত্যতা পেয়েছে দুদক
নগদে আতিক মোর্শেদের স্ত্রীর নিয়োগে অনিয়মের সত্যতা পেয়েছে দুদক
হাইকোর্টের রায় বাতিল, জামায়াতের নিবন্ধন বৈধ
হাইকোর্টের রায় বাতিল, জামায়াতের নিবন্ধন বৈধ
অবশেষে পাকিস্তানের কাছে যুদ্ধবিমান হারানোর কথা স্বীকার করল ভারত
অবশেষে পাকিস্তানের কাছে যুদ্ধবিমান হারানোর কথা স্বীকার করল ভারত
উপদেষ্টা থাকাকালীন নাহিদের এনআইডি যেকারণে লকড করেছিল ইসি!
উপদেষ্টা থাকাকালীন নাহিদের এনআইডি যেকারণে লকড করেছিল ইসি!
নাহিদের সাবেক পিএর বিরুদ্ধে  ১৫০ কোটি টাকা বেহাতের অভিযোগ
নাহিদের সাবেক পিএর বিরুদ্ধে ১৫০ কোটি টাকা বেহাতের অভিযোগ
নারীকে লাথি মারা সেই যুবককে বহিষ্কার করল জামায়াত
নারীকে লাথি মারা সেই যুবককে বহিষ্কার করল জামায়াত
আ.লীগের নতুন পরিকল্পনা ফাঁস
আ.লীগের নতুন পরিকল্পনা ফাঁস
বিসিবির নতুন সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল
বিসিবির নতুন সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল
নারী শিক্ষার্থীকে লাথি, ছাত্রশিবির যা বলছে 
নারী শিক্ষার্থীকে লাথি, ছাত্রশিবির যা বলছে 
ভারতে আবারও ছড়িছে পড়ছে করোনা, হাজারেরও বেশি আক্রান্ত
ভারতে আবারও ছড়িছে পড়ছে করোনা, হাজারেরও বেশি আক্রান্ত
বিবিসির প্রতিবেদন: বিএনপি কেন ডিসেম্বরেই নির্বাচন চাইছে?
বিবিসির প্রতিবেদন: বিএনপি কেন ডিসেম্বরেই নির্বাচন চাইছে?
ট্রাম্পের শুল্কনীতি অবৈধ ঘোষণা: মার্কিন আদালত
ট্রাম্পের শুল্কনীতি অবৈধ ঘোষণা: মার্কিন আদালত
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
প্রণব মুখার্জি আর নেই
প্রণব মুখার্জি আর নেই
avertisements 2
avertisements 2