avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

আমরা এত বেহায়া কেন!

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ৪ মে,রবিবার,২০২৫ | আপডেট: ০৩:০০ পিএম, ৪ মে,রবিবার,২০২৫

Text

কথাগুলো বলতে কেমন যেন হাপু হাপু লাগছে। যাদেরকে নিয়ে লিখবো তাদের তো একটা ব্রান্ডিং ভ্যালু আছে এই সমাজ ও রাষ্ট্র পরিমন্ডলে। তাদেরকে ভিন্ন ভিন্ন সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানেও মাঝে মাঝে দেখা যায়। তাছাড়া আমাদের এই জী হুজুর রাজনীতির সমাজ কাঠামোয় তাদের উপস্থিতি বেশ সপ্রভও বটে। কখন থেকে শুরু করবো ঠিক ঠাহর করতে পারছি না। তবে ঝঞ্জাময় এই একবিংশের শুরুর সময়টাকেই ধরে আরম্ভ করা যায়। কিছু কিছু বাক্য বিন্যাস বা লেখনী যখন তৈল মর্দনের সর্বোচ্চ উচ্চতায় প্রবেশ ক’রে এমন সব উচ্চমার্গের সিটি বাজানো শুরু করে তখন আমাদের মত ক্লাস টেন পাশ করা আমজনতার প্রমাদ গুনা ছাড়া আর কিছুই করার থাকেনা। মানুষ বুঝে কিন্তু না বুঝার ভান করে অসহায় রুটসদের জীবিনাচারে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে। দৈনন্দিন জীবনে নিজেদের বেঁচে থাকার আকুতিতে বহমান থাকে তারা। রাষ্ট্রীয় দস্যিপনার একপক্ষীয় গনতান্ত্রিক(!) আচরনে সাধারন জনগনের কাছে তখন এসব চলন বলন গা-সওয়া হয়ে যায়।  


এটাকে রাজনৈতিক দৃর্বৃত্তায়ন ছাড়া আর কিই বা বলা যায়।। মোদ্দাকথা, রাজনীতির এই ‘অগত্যা নাতি ভাতারের’ যুগে অসহায় আম জনতার মধ্য থেকে কিছু উচ্ছিষ্টভোগী সেসময় মাথা চাড়া দিয়ে উঠে। তাদের আপন ক্যারিশমায় নিজেদের বিদ্যার জাহিরে জনবিচ্ছিন্ন প্রবল প্রতাপশালী শাসক কুলের আস্থাভাজন কুশীলব হয়ে আবির্ভূত হন তারা। আর “বাবু যত বলে পারিষদ দলে বলে তার শত গুন” এর যতসব চমকপ্রদ মোহ জাগানিয়া গল্প শুনানোর জন্য তো দর্শক শ্রোতার প্রয়োজন পড়ে। ফলে ক্ষমতার দন্ডে থাকা শাসকের আশীর্বাদে দেশে ব্যাঙের ছাতার মত গড়ে উঠে অলিগলির সংবাদ মাধ্যম। হতে পারে সেটা প্রিন্ট মিডিয়ার রূপ নিয়ে কিংবা আধুনিক সংস্করনের ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার স্টাইলে। একবিংশের এই সিকি শতাব্দী সময়কালে তো ঘরে ঘরে বা হাতে হাতে মিডিয়ার বাধাহীন বিচরন। সেক্ষেত্রে ব্যক্তি স্বাধীনতার এই অগাধ সমুদ্র মহাসাগরে সমাজ রাষ্ট্র ও বিশ্ব ব্রম্ভান্ড আজ অসহায় গোবেচারা সেজে শুধু “চেয়ে চেয়ে দেখলাম” এর বাদ্যগীতের তিতাং ধিতাং শুনতে শুনতেই এগিয়ে যাওয়ার বিনি সুতা গাঁথতে ব্যস্ত। কেউ বিশ্ব ব্রম্ভান্ডের মোড়ল সেজে, কেউ তার বিপরীত মেরুতে দাঁড়িয়ে জন যুথবদ্ধতার জাতীয়তার জোশে, কেউবা তার ধর্মের প্রাচীন সংস্করনের “এই পিয়ারি ভারত মা তুঝে ম্যায় শির ঝুঁকাতি হ্যাঁয়” স্টাইলে তাদের আপনত্ব জাহিরে ব্যস্ত। অনেকে তাদের আঁতুড় ঘর মেরামতে হাত না দিয়ে, ধর্মের শ্রেষ্ঠত্ব জাহিরে পথভ্রষ্ট পথিকের ন্যায় আবোল তাবোল বক বকানি করেই দিনমান পার করে দিচ্ছে। এসব পাঁচমিশালী প্যাঁচালের পঙ্কিলতায় আজ বিশ্বজুড়ে শুরু হয়েছে ভেদাভেদের শক্ত দেয়াল। শুধু শুধু বিশ্বকে টেনেই বা লাভ কি! একটি সমাজবদ্ধ রাষ্ট্রেও আজকাল যতসব শাম দাম দন্ডের মহীশাসুরেরা দৌর্দান্ড প্রতাপে তাদের ক্ষমতার জৌলুশ প্রচার ও প্রসারে তৃপ্তির ঢেকুর তুলে সমান তালে ঘোড়া ছুটাচ্ছেন। 


এতশত বিশ্বজনীনতার কথা না বলে নিজের হেঁসেলের দিকেই চেয়ে দেখা যাক -  কাদা প্যাঁকের পঙ্কিলতায় কতটা লেপ্টে আছি আমরা। রাজনীতি যখন সার্বভৌম দেশের বাউন্ডারীর মধ্যে ক্ষমতা লাভের সোনার হরিনের আশায় আবর্তিত হতে থাকে তখন সাধারন আম--জনতার মৌলিক আশা আকাঙ্খার আর কি কিছু চাওয়ার অবশিষ্ঠ থাকে! তাছাড়া যেখানে কর্তা ও তার সাঙ্গ-পাঙ্গদের প্রটেকশন দেয়ার জন্য প্রশাসন ও সরকারী সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের সবাই মাথা নত করে লাইনে দাঁড়িয়ে পড়ে তখন “জনতা জনার্দন” কথাটি অর্থহীন হয়ে পড়ে না কি? সেক্ষেত্রে “শাক দিয়ে মাছ ঢাকার” সেই আদি কৌশল প্রয়োগের ক্ষেত্র তৈরীতে একঝাঁক চানক্য কৌটিল্য বা বীরবলদের প্রয়োজন অবশ্যম্ভাবী হয়ে পড়ে। আর সেই এন্তেজামেই তো প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিড়িয়ার মাধ্যমে একাদশীর তিথি উদযাপনের মহাযজ্ঞ শুরু হয়ে যায়। একটি টিভি চ্যানেল ও একটি রেডিও স্টেশন এবং হাতে গোনা কয়েকটি দৈনিক ও সাময়িকী দিয়ে একটি দেশের যাত্রা শুরু হলেও আজকের দিনে কর্তার কীর্তন গাওয়ার জন্য সেই একই ভূখন্ডে অর্ধ শতাধিক টিভি চ্যানেল আর ডজন কয়েক এফএম রেডিও এর সরব পদচারনা। প্রিন্ট মিডিয়া তো দুই শতাধিক ছড়িয়ে গেছে। হয়তো অতি আত্মবিশ্বাসীর আঁতেলরা চিল্লাইয়া বলে উঠবেন, কেন খারাপ কিসে? এতে করে তো প্রতিযোগীতার মাধ্যমে গুনগত মানসম্পন্ন খবর, প্রতিবেদন বা শিল্প সাহিত্য ও সংস্কৃতির চর্চা হবে। 


বেশ তো! সেটা হলে ভালই হোত। কিন্তু তা কি হচ্ছে? কর্তার কীর্তন গাওয়ার জন্য যখন জুড়ি তবলা হারমোনিয়ামের জোগাড় যন্ত্রনা হয় তখন কি আর সেসবের মাধ্যমে  তার সহযোগী বা দোহারিদের দিয়ে সমাজ বিকাশের মূলে কিংবা শিল্প সাহিত্যের বিকাশ ও জ্ঞান চর্চার সুষ্ঠ পরিচর্যার শেকড়ে যাওয়া যায়! সেই যে একবিংশের ক্ষণ গননার দিনগুলি হতে কর্তা ভজনের উদ্বোধন শুরু হোল তার খামতি কি দেখা যায়! দেশে রাজনীতির শুদ্ধাচারনের শুভ আকাঙ্খা নিয়ে কি আমাদের এই রাজনীতির হোমড়া চোমড়াদের মালিকানায় প্রতিষ্ঠিত মিডিয়াগুলি তাদের লেখনী এবং টক-শো গুলি চালু করেছিল? শুধু কি তাই! ক্ষমতাধর প্রতিবেশী রাষ্ট্রের পরাশ্রয়ী হয়ে মাথা বিক্রি করা আঁতেল বা সাংবাদিকরা যখন বিদ্যার নির্যাস ছড়িয়ে তার নিজের দেশের মহান নেতার অর্জনকে পার্শ্ববর্তী দেশের ধর্মান্ধ দলটির বড় কর্তাটিকে সমান্তরালে ফেলে তাদের ভূমিধস নির্বাচনী বিজয় নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ ক'রে উপসম্পাদকীয় লিখেন, তখন আপন অস্তিত্বের হীরা মুক্তাগুলো যেন খড়কুটার ন্যায় ভাসতে শুরু করে। এহেন পরাশ্রয়ী চর্চায় কিংবা বলা যায় একচোখা বন্ধুত্ব পাতিয়ে কিছু মানুষকে “আন্তর্জাতিক বাঙালী” বুদ্ধিজীবির কাতারে ফেলে তাদের মাধ্যমে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের শেকড় কেটে গোঁড়ায় জল ঢালার যে আত্মঘাতি পথচলার উদ্বোধন হয়েছিল তার নিকাশীতে কাউরি হাত লেগেছিল কি? বরঞ্চ গোটা বাংলাকে পিতা-মাতা ও পরিবারের মিউটেশনে রূপান্তর করে এবং চেতনার শাসন ও শোষনের বহ্নিশিখায় খাক করে এই সবুজ শ্যামল স্বাধীন বঙ্গভূমিকে এক পতিত বিরান ভূমি বানানোর ষোলকলায় তারা উন্মত্ত হয়েছিল। আর এসবের যোগানদার হয়ে একঝাঁক উচ্ছিষ্ট ভোগী তথাকথিত মিডিয়া ব্যক্তিত্ব, ছকে বাঁধা টক-শোর স্টেজে বসে নবাব সিরাজউদ্দৌলা স্টাইলে বাংলা বিহার উড়িষ্যার পিন্ডি ছটকিয়ে কোটালী পাড়ার এক সেখের বেটাকে নিয়ে মালা জপা শুরু করে।  

     

এতবড় দুঃসাহস দেখানোর অভিলাষ আমার কোনদিনই ছিল না। কারন যে মানুষটি আমার গর্বের শিরোমনি ছিল তাকে নিয়ে আমি এত স্পর্ধা দেখাচ্ছি তাতে কি মনে হয় না যে আমি নিজেই নিজেকে খর্ব করছি! কিন্তু মহাশয়েরা আপনারাই বলুন, যে তরাজুতে তুলে একজন কন্যা তার পিতাকে সেরদরে বিক্রি করে রাস্তার ধুলোয় গড়াগড়ি খাওয়ালেন তা কি আপনাদের চোখে পড়ে নি? আপনারাই বলুন আমি কি এখন সেখের দেশে, নাকি বাঙালীর দেশে, নাকি বাংলাদেশীর বাংলাদেশে আছি। বাংলাদেশের মানুষ তো বাংলাদেশীই হবে। যেমন ভারতের মানুষ ভারতীয় কিংবা পাকিস্তানের মানুষ পাকিস্তানী অথবা নেপালের নেপালী বা ভুটানের ভুটানী। অথচ এক পরাধীন বাঙালীর মোচার থোড়ে জায়গায় নিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশের কিছু উচ্ছিষ্টভোগী তথাকথিত আঁতেল বা সংবাদ কর্মী ‘জয় বাংলা’ শ্লোগান শুনলেই যেন বাঙালী হওয়ার খায়েসে চনমনিয়ে উঠে। তারা বাঙালী হওয়ার খায়েসে পুর্ব বাংলার হিন্দু- মুসলিম বাঙালদের বাঙালী বানানোর আনন্দ বাজারীয় মচ্ছ্ববে যোগ দিয়ে জাতে উঠতে চান। লক্ষ্য করুন, পই পই করে নয় মাস অর্থাৎ একজন মানব সন্তানের ভ্রুন থেকে পরিপুর্ণ মানুষ হয়ে ধরাধামে আগমনের সময়কালেও এখনও কতিপয় পথভ্রষ্ট টক-শো ওয়ালা, মাফিয়া স্বৈচারের হরিল্লুটের ইট পাথরের গাঁথনিকে নিয়ে গাল ফুলিয়ে জারিগান ধরেন। তারা তো রাজনীতি করেন না। কিন্তু আপন ক্যারিশমার জারিজুরিতে তারা ক্ষমতার কৃপাদৃষ্টে বেশ চাকচিক্যেই থাকেন বলে গত পঞ্চাশ বছরের ফালনামায় সাক্ষ্য দেয়। 


কাউরি নাম না ধরে বলতে দ্বিধা নেই, নৈতিক অবক্ষয়ের কতটুকু অবশিষ্ট থাকলে একজন খুনী মাফিয়া স্বৈরাচারীর স্তুতি গাওয়ার মানুষ এখনও এ সমাজে আছে। আর পেটে ভাতের ওইসব আঁতেল ফাঁতেলদের কথা বলেই বা লাভ কি, যাদেরকে নিয়ে বাংলার সাধারন মানুষ স্বপ্ন দ্যাখে, তাদের দিকে চেয়ে আমরা কি আশান্বিত হতে পারছি! যাদের হাতে মার খেতে খেতে যে রাজনীতির উঠান আজ বিচি বিহীন কাঁকড় হয়ে গেছে, আজকের দিনে তারাই এখন ওই বার হাত কাঁকড়ের তের হাত বিচি ওয়ালাদের কোলে চড়ে লঙ্কায় যেতে চান। নব্বয়ের গণ অভ্যুত্থান কালীন সময়ে শ্রদ্ধেয় পটুয়া কামরুল হাসান রাজনীতির স্বৈরাচারী শাসককে কার্টুন বানিয়ে ‘'বিশ্ব বেহায়া’’ উপাধি দিয়েছিলেন যা তৎকালীন সময়ে রাজনীতিতে বেশ চাঞ্চল্যের জন্ম দিয়েছিল। আজকের এই নতুন বাংলাদেশ  গড়ার সন্ধিক্ষনে কামরুল হাসান সাহেব বেঁচে থাকলে হয়তো কয়েক গন্ডা রানীতিককে নিয়ে অন্য রচনা লিখতেন। আর পেটে ভাতের জীবিকা চালানো বুদ্ধিবৃত্তির তথাকথিত আঁতেল বা সাংবাদিকদের নিয়েও হয়তো কিছু একটা উপস্থাপন করতেন। আপনারা কেউ কি বলবেন, আমরা এত বেহায়া কেন?

বিষয়:
avertisements 2
নারী সংস্কার কমিশনের বিতর্কিত সুপারিশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট
নারী সংস্কার কমিশনের বিতর্কিত সুপারিশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট
ভয়ঙ্কর ফেমডম সেশন, মিস্ট্রেস অ্যান্ড স্লেভের অন্দরমহল
ভয়ঙ্কর ফেমডম সেশন, মিস্ট্রেস অ্যান্ড স্লেভের অন্দরমহল
ট্রাম্পের প্রভাব পেরিয়ে ফের অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ
ট্রাম্পের প্রভাব পেরিয়ে ফের অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ
আমরা এত বেহায়া কেন!
আমরা এত বেহায়া কেন!
তীব্র উত্তেজনার মধ্যেই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
তীব্র উত্তেজনার মধ্যেই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
‘আর যা-ই কোরো আ. লীগে যোগ দিও না’ সাকিবকে সর্তক করেছিলেন হাফিজ
‘আর যা-ই কোরো আ. লীগে যোগ দিও না’ সাকিবকে সর্তক করেছিলেন হাফিজ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধই সবচেয়ে বড় সংস্কার: হাসনাত আবদুল্লাহ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধই সবচেয়ে বড় সংস্কার: হাসনাত আবদুল্লাহ
পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত
পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত
৫ই মে দেশে ফিরতে পারেন খালেদা জিয়া
৫ই মে দেশে ফিরতে পারেন খালেদা জিয়া
অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় নির্বাচন শনিবার, কে বসছেন ক্ষমতার মসনদে
অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় নির্বাচন শনিবার, কে বসছেন ক্ষমতার মসনদে
ইতিহাসের ভয়াবহ দাবানল, রাস্তায় গাড়ি রেখেই পালাচ্ছে ইসরায়েলিরা
ইতিহাসের ভয়াবহ দাবানল, রাস্তায় গাড়ি রেখেই পালাচ্ছে ইসরায়েলিরা
ভারত সীমান্তে সামরিক মহড়া চালাচ্ছে পাকিস্তান
ভারত সীমান্তে সামরিক মহড়া চালাচ্ছে পাকিস্তান
কাশ্মীর হামলার গোপন নথি ফাঁস, নেপথ্যে ভারতীয় গোয়েন্দা ‘র’!
কাশ্মীর হামলার গোপন নথি ফাঁস, নেপথ্যে ভারতীয় গোয়েন্দা ‘র’!
রাষ্ট্র প্রবাসী শ্রমিকদের দেশ কী দিতে পেরেছে, প্রশ্ন হাসনাতের
রাষ্ট্র প্রবাসী শ্রমিকদের দেশ কী দিতে পেরেছে, প্রশ্ন হাসনাতের
বন্ধুর হবু স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার
বন্ধুর হবু স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2