avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

মুক্তিযুদ্ধঃ খন্ডিত চেতনা(৯)

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ১৪ আগস্ট,রবিবার,২০২২ | আপডেট: ১২:০৮ এএম, ৪ মে,শনিবার,২০২৪

Text

পুর্ব প্রকাশের পর………

(৯)

ক্ষমতার পট পরিবর্তন ও গনতন্ত্র চর্চার নব ধারায় খন্ডিত চেতনার বাহকেরা রাষ্ট্র ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়। দেশের সর্বজন শ্রদ্ধেয় প্রনম্য ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত নির্বাচনকালীন সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া সত্বেও সে সময় পরাজিত পক্ষ নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ উত্থাপন করে। নির্বাচনে খন্ডিত চেতনার দলটি সরকার গঠনে প্রয়োজনীয় সংখ্যা গরিষ্ঠতা না পেলেও বৃহত্তম দল হিসাবে সরকার গঠনের দাবিদার হয়। তারা সে সময় স্বাধীনতা বিরোধী দলটির সমর্থন নিয়ে সরকার গঠন করে। দেশে গনতন্ত্রের সূচনায় এবং বাংলাদেশ প্রেক্ষিতে এ এক কঠিন ও ধংসাত্মক সমীকরন। তবে এক্ষেত্রে স্বাধীনতা বিরোধী দলটি "ধীরে চলো" নীতিতে সরকার গঠনে সমর্থন দিয়েই ক্ষান্ত রইলো। তারা সরকার ব্যবস্থায় সরাসরি সম্পৃক্ত হলো না। এখানে তাদের লক্ষ্য ছিল আরো গভীরে।


দেশে গনতন্ত্রের সূচনা হয়। তবে এই গনতন্ত্রের সূচনা লগ্নটি ছিল বেশ তমশাচ্ছন্ন। গনতন্ত্রের যাত্রা শুরু হয় এক অজানা বন্ধুর পথে। পরাজিত পক্ষ গনতন্ত্রের সূচনা লগ্ন থেকে সংসদ বয়কট, হরতাল, মিছিল, বিক্ষোভ ইত্যাদি করে গনতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে নড়বড়ে করার উন্মত্ততায় সময় ব্যয় করে। এই সুযোগে নারায়ে তাকবীরের ধর্মান্ধ দলটি নিজেদের অবস্থান মজবুত করার কাজে মনোযোগী হয়। তাছাড়া গনতান্ত্রিক ধারার প্রথম নির্বাচনে তারা পার্লামেন্টে সমীহ করার মত আসনে জয়লাভ করে। ফলে গনতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার সূচনালগ্নে খন্ডিত চেতনার দলটি ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগে পাকিস্তানী প্রেতাত্মার দলটি তাদের আখের গুছানোর কাজটি ভাল ভাবেই শুরু করে। শিক্ষা, বানিজ্য ও অর্থনীতির খাতগুলোতে তারা ব্যাপকভাবে বিনিয়োগ ঘটাতে থাকে। আর এই অর্থ ও প্রতিপত্তির উৎস যে বাঙালী চেতনার জাত শত্রু পাকিস্তান ও তাদের দোসর মধ্য প্রাচ্যীয় ধন কুবের ও গোঁড়া পন্থি ধর্মান্ধ রাষ্ট্রগুলি, তা অনুমান করতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। 


জেনারেলদের পনের(১৫) বছর আর বর্তমানের গনতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থায় পাকিস্তানী প্রেতাত্মার এই পক্ষটি তাদের অবস্থানের শেকড়কে বেশ পোক্তভাবেই প্রোথিত করে। গনতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা বলা হলেও প্রকৃত অর্থে দলীয় রাজনীতির এই সংসদীয় সরকার ব্যবস্থা মোটেই গনতান্ত্রিক আচরনে সমৃদ্ধ নয়। দল ক্ষমতায় গেলেই শৈর শাসনের প্রেতাত্মারা যেন গনতান্ত্রিক ভাবে নির্বাচিত রাজনীতিকদের ঘাড়ে চড়ে বসে। তাছাড়া ক্ষমতার চেয়ারে বসলে সে চেয়ারের এত মোহ যে, সেখান থেকে নামতে বেশ কষ্টই হয় বর্তমানের এসব তথাকথিত গনতন্ত্র চেতনার ধারক ও বাহকদের। হোলও তাই। সন্দেহ ও অবিশ্বাসের তোড়ে ক্ষমতাসীনদের অধীনে নির্বাচনে যেতে অখন্ড চেতনার দলটি অস্বীকার করে বসে। এমনকি হরতাল ও অবরোধের মত কর্মসূচির মাধ্যমে দেশকে এক অনিশ্চতার দিকে ঠেলে দেয়। তারপরেও সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার দোহাই দিয়ে খন্ডিত চেতনার সরকার একতরফা নির্বাচনের মাধ্যমে স্বল্পকালীন মেয়াদে পুনরায় ক্ষমতায় বসে। ক্ষমতা হস্তান্তরের পথকে সুগম করতে সৃষ্ট হয় নব ধারার "কেয়ার টেকার" নামের এক অদ্ভুতুড়ে সরকার ব্যবস্থা। সব রাজনৈতিক দল সমূহের সহমতের ভিত্তিতে এই নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার ব্যবস্থা শুধুমাত্র দেশের সাধারন নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যেই সৃষ্টি করা হয় এবং তা সংবিধানে সন্নিবেশিত করা হয়। স্মরন থাকে যে এই সন্দেহ ও অবিশ্বাস দূরীকরনের বরপুত্র কেয়ার টেকার সরকার সৃষ্টির ধারনা ও আবেদনটি উত্থাপিত হয়েছিল অখন্ড চেতনার প্লাটফরম থেকে। রাজনীতির আঙ্গিনায় সন্দেহ ও অবিশ্বাস এখান থেকেই শুরু হয়। গনতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থায় বিশ্বাসী রাজনীতির মহারথীরা নিজেদের রাজনীতির দৈউলিয়াত্ব ও অবিশ্বাসের মাসুল হিসাবে অনির্বাচিত ও অবসরপ্রাপ্ত সরকারী কর্মচারী ও স্বনামধন্য ব্যক্তিদের হাতে দেশের শাসন ক্ষমতার ছড়ি ধরিয়ে দেন। এই অবিমৃষ্যকারী সিদ্ধান্তে সেদিন বিদগ্ধ মহলে একটু আধটু হলেও কানাঘুষা হয়েছিল। যদিও এটা শুধুমাত্র নির্বাচন অনুষ্ঠানের সরকার হিসাবে বিবেচিত হয়। নতুন নির্বাচনের নিমিত্তে নির্বাচিত সরকার তাদের মেয়াদান্তে পদত্যাগ করে কেয়ার টেকার সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে। সংবিধান সম্মত নির্দলীয় সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত প্রথম নির্বাচনে অখন্ড চেতনার দলটি সংখ্য গরিষ্ঠতা পায়। রাজনীতিতে সে সময় হতেই সন্দেহ ও অবিশ্বাস স্থায়ীভাবে বাসা বাঁধতে শুরু করে। দেশের  সর্বজন শ্রদ্ধেয় এগার জন ব্যক্তির বিচক্ষনতায় সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হওয়া সত্বেও সে সময় পরাজিত পক্ষ নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ উত্থাপন করে। সরকার গঠনে প্রয়োজনীয় সীট না পাওয়ায় অখন্ড চেতনার দলটি বেকায়দায় পড়ে। আগেই বলেছি, বাংলাদেশের রাজনীতি ক্ষমতা কেন্দ্রিক। যেকোন স্বার্থের বিনিময়ে তারা ক্ষমতার চেয়ার চান। হয়েছিলও তাই। অখন্ড চেতনার তকমা নিয়ে স্বাধীনতা সংগ্রামের নেতৃত্ব দেয়া দলটি শেষ অবধি পতিত শৈরাচারের নতুন বাংলাদেশ গড়ার দলটির সমর্থন নিয়ে সরকার গঠন করে। অর্থাৎ রাজনীতির ন্যুনতম মূল্যবোধ একেবারে নিঃশেষ হয়ে গেল। যেন তেন প্রকারেন ক্ষমতার গদিই হোল আসল লক্ষ্য। রাজনীতির আঙ্গিনায় কাদা ছোড়াছুঁড়ি ও নোংরা কথা বার্তার আবির্ভাব হওয়া শুরু হোল। আর দীর্ঘ একুশ বছর ক্ষমতাহীন থাকার জেরে অখন্ড চেতনার দলটি ক্ষমতায় এসেই তাদের বাকশালীয় স্বমূর্তি ধারন করলো। দেশে গনতান্ত্রিক চেতনার সরকারের চাইতে পরিবার কেন্দ্রিক ব্যক্তি ইমেজের প্রাধান্যে এগিয়ে যাওয়ার পথ শুরু হোল। তাছাড়া মামলা হামলা ও দলগত দ্বন্দের কোন্দলে সে সময় দেশে একটা অস্থিতিশীলতার বাতাবরন তৈরী হয়। 


ইতোমধ্যে স্বাধীনতা বিরোধী দলটি সরকারের সমালোচনায় মুখর হয়ে বিরোধী শিবিরে তাদের তাঁবু খাঁটায়। পরবর্তী নির্বাচনের আগে তারা খন্ডিত চেতনার দলটির সাথে নির্বাচনী জোট বেঁধে ফেলে। অর্থাৎ তারা তাদের কাংখিত গন্তব্যে পোঁছার সঠিক সময়টা পেয়ে গেল। দেশে গত দশ বছরের(১৯৯১ হতে ২০০১ সাল) গনতান্ত্রিক চর্চার অনুশীলন তারা ভাল করে যাঁচাই বাছাই করেই ঠিকমত জায়গায় কোপ মারলো। কারন তারা ভাল করেই জানতো যে এই খন্ডিত চেতনার দলটিতে তাদের বহু সাগরেদ স্বমহিমায় পদাধিকারী হয়ে ছড়ি ঘুরাচ্ছেন। সুতরাং ওই শিবিরেই লুকিয়ে আছে তাদের কাংখিত স্বপ্ন পুরনের আসল চাবিকাঠি। ওদিকে অখন্ড চেতনার দলটি তাদের চিরায়িত বন্ধু "ছাই ফেলতে ভাঙ্গা কুলো"র সেই বামপন্থিদের পাশে পেল যারা বরাবরই এই ভূখন্ডে সীল সর্বস্ব দল হিসাবে নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রেখেছে। যথা সময়ে কেয়ার টেকার সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোল। জোট হিসাবে খন্ডিত চেতনার চারদলীয় জোট নিরঙ্কুশ সংখ্যা গরিষ্ঠতা পেল। আবারো সেই কারচুপি আর ভোট চুরির অভিযোগ। অর্থাৎ কষ্টি পাথরে ঘষেও যদি ভোট আয়োজন করা হয় তবুও হেরে যাওয়ারা বলবে ভোট চুরি হয়েছে বা কারচুপি হয়েছে। গনতন্ত্রের সূচনা লগ্ন থেকেই শুরু হয়েছে এই কালচার। যথা নিয়মে সরকার গঠিত হোল। এবার কিন্তু বাংলার ইতিহাসে নতুন অধ্যায় রচিত হোল। স্বাধীন বাংলার ইতিহাসে কলঙ্কের অধ্যায় বললেও অত্যুক্তি হবে না। ২০০১ সালে অর্থাৎ স্বাধীনতার ঠিক ৩০ বছরের মাথায় স্বাধীন বাংলাদেশে ঘটে গেল সেই অভাবিত এবং অবাঞ্চিত ঘটনা। জোট করে নির্বাচনে জিতে আসার পর বাংলাদেশ কাঠামোয় রাজনীতি করার সুযোগ পাওয়া যুদ্ধাপরাধী ও মানবতা বিরোধীরা এবার রাষ্ট্র ব্যবস্থায় নিজেদেরকে শাসক হিসাবে উপস্থাপনের সুযোগ করে নিল। রাষ্ট্রের শাসন ব্যবস্থায় মন্ত্রীত্বসহ জন গুরুত্ব সম্পর্কিত গুরুত্বপুর্ন বেশ কয়েকটি পদে তারা তাদের আসন বাগিয়ে নিল। অবশ্য পঁচাত্তর পরবর্তী পনের বছরের সামরিক শাসনের সময়কালেই এরকম পদে তাদের অভিষেক হয়েছিল। কিন্তু দেশ গনতান্ত্রিক ধারায় ফেরার পর এবার যেটা হোল তা রীতিমত চমকপ্রদও বটে। স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন বাঙালী নিধনের রাজাকার ও আল বদর বাহিনীর শীর্ষ দুই মহারথীকে তারা মন্ত্রিত্বের চেয়ারে বসাতে একটি বারও ভাবলোনা। খন্ডিত চেতনার বীর মুক্তিযোদ্ধাদের দলটির মনে এসবের সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় নেতিবাচক প্রভাবের কথাটি মনেও এল না। তারা দৌদান্ড প্রতাপ নিয়ে রাষ্ট্রের শাসন কার্যে মনোনিবেশ করলেন।


অখন্ড চেতনার মূল স্রোতটি ততদিনে সম্বিত ফিরে পেয়ে বুঝে গেল স্বাধীন বাংলার মাটিতে এই কালকৈউটেদের সুযোগ দেয়ার ফল কত মারাত্মক হতে পারে। অনিয়ম, দুর্নীতি আর জঙ্গীবাদের উত্থানে দেশের জনপদ বীতশ্রদ্ধ হয়ে উঠলো। সাধারন মানুষ ও নতুন প্রজন্মের স্রোত ইতিমধ্যে বাস্তবতার নিরিখে নিজেদেরকে চেনার উপিলব্ধিতে ফিরে এল। জোট সরকারের মেয়াদান্তে ক্ষমতা হস্তান্তরে আবারো জটিলতা শুরু হলো। প্রতিষ্ঠানিক নিয়ামচার উপেক্ষা করে ব্যক্তি পছন্দের বিষয়টি রাজনীতিতে প্রাধান্য পাওয়ায় নির্দলীয় কেয়ার টেকার সরকারের প্রধান নির্বাচনে এবারও নতুন করে সংকট শুরু হয়। সময় সংকটের বাধ্য বাধকতায় এবং নিয়ম রক্ষার তাগিদে রাষ্ট্রপতি নিজেই কেয়ার টেকার প্রধান হয়ে সরকার গঠন করেন। সে সময় রাজনৈতিক বিশৃংখলা ও একটি রাজনৈতিক দলের সমর্থন এবং প্রশাসনিক দুর্বলতার অজুহাতে সামরিক বাহিনী সামনে চলে আসার সুযোগ করে নেয়। তারা সরাসরি সামরিক শাসন না দিয়ে তাদের পছন্দের লোকদের দিয়ে নতুন এক কেয়ার টেকার সরকার গঠন করে দেয়।

চলমান………….

বিষয়:
avertisements 2
গাজীপুরে দেয়াল ছাড়াই হাসপাতালের ফ্লোর, ১২তলা থেকে পড়ে রোগীর মৃত্যু
গাজীপুরে দেয়াল ছাড়াই হাসপাতালের ফ্লোর, ১২তলা থেকে পড়ে রোগীর মৃত্যু
বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে দুই ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ ১৬৫তম
বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে দুই ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ ১৬৫তম
কানাডায় শিখ নেতা হরদীপ হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে  ৩ ভারতীয় গ্রেপ্তার
কানাডায় শিখ নেতা হরদীপ হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে ৩ ভারতীয় গ্রেপ্তার
হাতের টানে উঠে যাচ্ছে রাস্তার পিচ ঢালাই
হাতের টানে উঠে যাচ্ছে রাস্তার পিচ ঢালাই
রাস্তায় ‘পুলিশ’ স্টিকারযুক্ত গাড়িতে যাচাই করবে পুলিশ
রাস্তায় ‘পুলিশ’ স্টিকারযুক্ত গাড়িতে যাচাই করবে পুলিশ
নিকট আত্মীয়দের যারা প্রার্থী করছেন, ভবিষ্যতে তাদের নিয়েই থাকতে হবে- প্রধানমন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
নিকট আত্মীয়দের যারা প্রার্থী করছেন, ভবিষ্যতে তাদের নিয়েই থাকতে হবে- প্রধানমন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
ভারতে শাড়ি থেকে যেভাবে দ্রুত ছড়াচ্ছে ক্যান্সার!
ভারতে শাড়ি থেকে যেভাবে দ্রুত ছড়াচ্ছে ক্যান্সার!
বৃষ্টিপাতের সময় জানাল আবহাওয়া অফিস, এখন শুধু অপেক্ষা
বৃষ্টিপাতের সময় জানাল আবহাওয়া অফিস, এখন শুধু অপেক্ষা
আলোচিত মিল্টন সমাদ্দার গ্রেপ্তার
আলোচিত মিল্টন সমাদ্দার গ্রেপ্তার
খুলনায় স্মরণকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি
খুলনায় স্মরণকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি
দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জেলাগুলোতে আকস্মিক বন্যার সতর্কতা জারি
দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জেলাগুলোতে আকস্মিক বন্যার সতর্কতা জারি
শিশু পাচারসহ মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে তিন মামলা, রিমান্ডের আবেদন
শিশু পাচারসহ মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে তিন মামলা, রিমান্ডের আবেদন
এশিয়ার সেরা ৩০০ তালিকায় নেই দেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়
এশিয়ার সেরা ৩০০ তালিকায় নেই দেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়
‘দূষিত’ নোংরা বরফের শরবতে প্রাণ জুড়াচ্ছেন শহরের মানুষ
‘দূষিত’ নোংরা বরফের শরবতে প্রাণ জুড়াচ্ছেন শহরের মানুষ
‘আমাকে উৎখাত করলে পরবর্তীতে কে আসবে’ , প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর
‘আমাকে উৎখাত করলে পরবর্তীতে কে আসবে’ , প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2