avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

ধর্ম নয় কর্ম হোক জীবনের জয়গান

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ২০ মে,বৃহস্পতিবার,২০২১ | আপডেট: ০৩:৫৭ পিএম, ১০ মার্চ,রবিবার,২০২৪

Text

এসব বন্ধ করা হোক। এভাবে আর কতদিন। জন্মকালের সূচনালগ্ন হতে জন্ম নেয়া এসব হেট স্পীচ বা হেট ম্যাসেজ এই ভারতীয় উপমহাদেশে চালু হয়ে এখনো একটা গোষ্ঠীর রূটি রূজির বন্দোবস্ত করে রেখেছে। কবি বলেছেন “জন্ম থেকে জ্বলছি”। আসলেই আমরা জন্ম থেকে জ্বলছি। এ এক ব্রীড়িত আগ্নেয় লাভা। যে লাভায় শতবর্ষ ধরে এই উপমহাদেশের মানব সম্প্রদায় তুষের আগুনের মত ধুকে ধুকে জ্বলছে। 


শুরুটা ১৭৫৭।  কুটচক্র এবং সুরা ও সাকীর ত্রিমুখী বিষবাষ্পে যখন বাঙলা তথা ভারতীয় হিন্দু ইজমকে কাবু করা গেল না তখন বেনিয়া ইষ্ট ইন্ডিয়ার বনিক বেশী শাসকেরা ভারতবর্ষে বিভাজনের এক নতুন রসদ আমদানি করলো। ধর্মকে সামনে এনে তারা তাদের ভারত শাসনের পথকে সুগম করেছিল। অখন্ড ভারতের রাজদন্ড হাতে নিয়ে তারা যখন দেখলো দুর্ধষ্য যোদ্ধার জাতি মুসলমানদেরকে বশে আনা যাচ্ছে না তখন তারা এই উপমহাদেশে ধর্ম তত্ত্বের ফর্মুলা প্রয়োগ করে ভারত শাসনের পথকে সুগম করে নিল। কিন্তু যে দেওয়ানী আকবরের শৃংখলে ভারতের হিন্দু-মুসলমান কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দ্বীন-ই-এলাহীর মন্ত্রে দীক্ষিত হয়ে ভারতীয় হিন্দু ইজমের একাত্মতায় সামিল হয়েছিল তা থেকে এই ধর্ম বিভাজনের কুটচক্রে ভারতীয়দের পৃথক করা বড় দুস্কর হয়ে পড়েছিল বৃটিশ শাসকদের জন্য। বিগত পাঁচ ছয়'শ বছরের মুঘল ও পাঠান শাসনের ভারতবর্ষে ধর্ম তত্ত্বের বিভাজনকে তখনকার দিল্লি শাসনের কর্তারা যেভাবে সিন্ধু সভ্যতার মোড়কে হিন্দু জাতীয়তাবোধে একসুত্রে বেঁধেছিল তা থেকে বেরিয়ে আসতে বৃটিশদেরকে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছিল বলেই ঐতিহাসিকরা বলে থাকেন। কারন ভারতের আদি আহবান হচ্ছে হিন্দু। এই হিন্দু একটি জাতি গোষ্ঠীর নাম। সিন্ধু নদের অববাহিকায় বসবাসরত ওই এলাকার মানুষদেরকে হিন্দু বলা হোত। ভারত বিজয়ী এশিয়া মাইনরের মুসলমান শাসকেরা সিন্ধুকে হিন্দু উচ্চারনে ডাকতো। সেই সিন্ধু থেকেই এসেছে হিন্দু নামটি। এই হিন্দু জাতিগোষ্ঠী ছিল ভিন্ন ভিন্ন ধারার মুর্তি বা অগ্নি পুজকের অনুসারী। অর্থাৎ শক্তির পুজারী ছিল তারা। তাদের জাতিগত ভিন্নতা থাকলেও যেহেতু ভারতীয় সভ্যতা সিন্ধু নদের বা অনুপ্রবেশকারীদের উচ্চারনে হিন্দু নদের অববাহিকায় আবর্তিত ছিল ফলে তারা তখন হিন্দু জাতি হিসাবে স্বীকৃতি পায়। সম্ভবতঃ সেই থেকে ভারতীয় জাতি গোঠীকে হিন্দু হিসাবে পরিচিতি দেয়। সম্ভবতঃ মোঘল শাসনের শক্ত ভিতের উপর দাঁড়িয়ে ততদিনে ওই মোঘলদের উচ্চারনেই হিন্দুস্থান নামটি পোক্ত হয়। এটাও পোক্ত হয় যে তারা হিন্দুস্থানী। সেখানে ধর্ম্ ভেদের কোন শিকড় ছিল না। একজন মুসলমান শিখ ইশায়ী যেমন হিন্দুস্থানী তেমনি আর্য রক্তের ব্রাহ্মন থেকে শুরু করে বৈশ্য শুদ্র কোল মুন্ডা চামার মুচি মুঘল পাঠান সবাই হিন্দুস্থানের হিন্দু। 


আর হিন্দু ধর্ম ! এটা কোন স্বীকৃত ধর্ম কিনা সে প্রশ্ন থেকেই যায়।। অগ্নি বা মুর্তি পুজকের সনাতনী ধর্মানুরাগীরাই তাদের শিকড় তৈরীর মানসে বৃহত্তর আঙ্গিকে আজকে হিন্দুকে ধর্ম হিসাবে সামনে আনতে চাইছে। আমি কোন ধর্ম শিক্ষার ছাত্র নই। সাধারন জ্ঞানচক্ষু এবং ইতিহাস পরম্পরার বিভিন্ন ঠিকুজি ঘেঁটে যা পেয়েছি তাতে আমার মনে হয়েছে যে হিন্দু জাতির সনাতন ধর্ম একটি স্বীকার্য বিষয় কিন্তু হিন্দুস্থানের সনাতন ধর্মের কোথায় হিন্দু ধর্মের নামটি আছে তা আমার দিব্যচক্ষে ধরা পড়েনি। হিন্দু ইজম হতে পারে। কিন্তু “হিন্দুধর্ম” ইজম করার কি অবকাশ আছে? যদি তাইই হোত তবে এত প্রতাপশালী দুই তৃতীয়াংশ জনমত নেয়া বর্তমানের মৌলবাদী দিল্লি সরকার কেন হিন্দুকে ধর্ম হিসাবে আইন সিদ্ধ করছে না সে প্রশ্ন তো থেকেই যায়। হিন্দু ধর্মকে রাষ্ট্রীয় ধর্ম হিসাবে সামনে না এনে তারা কেন দেশজুড়ে এই ধর্মভেদের মারদাঙ্গা করছে! মুসলমানেরা তো বলছেন – তারা এক আল্লাহ এর বিশ্বাসী। মোহাম্মদ(সঃ) তাঁর সর্বশেষ রাসুল। কিন্তু হিন্দুধর্মের লোকেরা সেভাবে কি বলে! তারা বলছেন তারা হিন্দু। কিন্তু কে কোন হিন্দু কিংবা হিন্দু ধর্মের ক্রাইটেরিয়াই বা কি তাতো তারা সামনে আনছে না। কেউ দুর্গা, কেউ কালী, কেউ গনেশ, কেউ শিব, কেউ কার্তিক কেউ মনসা, কেউ গোমাতা আবার হালে এসেছে নাথুরাম। অর্থাৎ গাছপালা পশপাখী জীবজন্তু মনুষ্য প্রজাতি সহ দুনিয়ার তাবড় প্রানীকুলের পুজারী তারা। মাথা ঝুঁকিয়ে প্রতিটি জীবন্ত ও মৃত বিগ্রহের পুজা করে তারা। তাদের সৃষ্টিকর্তা কে? তার পুজা অর্চনায় কি আয়োজন আছে তাদের।  ধর্মের একটি একমুখী চলন থাকবে। সেটা তারা সামনে আনুক। সনাতন ধর্মের হিন্দুরা যেমন একটি নির্দিষ্ট সীমারেখায় তাদের ধর্মাচারন করেন সেই আঙ্গিকেই কি ওপারের মারাঠী গুজরাঠী বা তামিলরা তা করে,? তাই বলছিলাম হিন্দু যখন মহান ধর্ম তখন সর্ব সম্মত আয়োজনে হিন্দু ধর্মের ঘোষনা করা হোক।


যেটা বলছিলাম, এসব বন্ধ করা হোক। রাজধর্ম এক জিনিস। ব্যক্তি বা গোষ্ঠীধর্ম অন্য জিনিস। সুতরাং রাজ ধর্মের সুবিধা ভোগের লালসায় আপনি ধর্মকে দাঁড়িপাল্লায় তুলে মানব ধর্মকে জ্বলাঞ্জলি দিবেন তা তো হয় না। ধর্ম মানব জাতিকে সভ্য করে। পরমত সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয়। নিজের আত্মবিকাশের স্ফুরন ঘটায়। ধর্ম মানবতা শেখায়। সর্বোপরি ধর্ম হচ্ছে মানব জাতির কল্যান ও মোহমুক্তির সনদ। ধর্ম মানুষকে পরিপুর্ণতা দেয়। ধর্ম মানুষের মনে অহিংসা জাগ্রত করে। মানব ধর্মের কল্যানে জাতি বিকশিত হয়।  সুতরাং এই ধর্মকে ক্ষমতার তুলাদন্ডে এনে আপনি হানাহানি মারদাঙ্গা করে সমাজে বিভেদ তৈরী করবেন, সমাজবদ্ধ মানুষের মধ্যে বিভেদের বিষ ছড়িয়ে নিজেদের ফায়দা লোটার পথ তৈরী করবেন – এটা গ্রহন্যোগ্য নয়। তাই বলছিলাম, ১৭৫৭ সালে ক্ষমতা লাভের পর বৃটিশ জাতি যেভাবে ধর্মভেদের মোড়কে ভারতীয়দের মধ্যে সাম্প্রদায়িকতার বিষ রোপন করেছিলেন ঠিক তার ১৯০ বছর পর সেই বিষের শেষটুকু ঢেলে দিয়ে তারা এই ভারত বর্ষে একটা দীর্ঘস্থায়ী ধর্মীয় বিভাজনের ভিস্যুভিয়াস তৈরী করে ভারতীয়দের হাতে ক্ষমতার দন্ডটি তুলে দিয়েছিলেন। 
বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর সম্মিলিত ভারতবাসী অত্যন্ত শান্তিপ্রিয় ও দেশভক্ত জাতি। তারা হোক মারাঠী, হোক গুজরাঠী, পাঞ্জাবী, অহমিয়া, ওড়িয়া কিংবা বাঙালী;  কিন্তু দেশভক্তির সর্বশেষ দন্ডে তারা ভারতীয়। এটা কাউরি চাপিয়ে দেয়া নয়। এটা একটা কাঠামোর স্থিতি। এবং এই কাঠামোর স্থিতি তৈরী করেছে পাঁচ'শ বছরের মোঘল সাম্রাজ্যের বিস্তার কিংবা পরবর্তী দু'শ বছরের বৃটিশ প্রশাসনের সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকারের মাধ্যমে। আগে কি ছিল ভারত! আমরা সবাই জানি, ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র স্বাধীন রাজ্য ছিল তখন। সেখানে রাজা রাজন্যদের যুদ্ধ বিগ্রহ লেগেই থাকতো। জাতিগত   মোড়কের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাজ্যগুলি ছিল পরম প্রতাপশালী এবং নিজস্ব জাতিগত আচরনে উজ্জ্বল। সেই ভিন্ন ভিন্ন জাতিস্বত্ত্বার রাজ্য সমূহকে একসুত্রে বেঁধে মোঘলরা তাদের উচ্চারনে ভারতকে মহান “হিন্দুস্থান” বানিয়ে  ভারত বর্ষের পুর্নতা দিয়েছিল। ফলে ভিন্ন ভিন্ন জাতি ও গোষ্ঠী সমন্বয়ে সর্বধর্মের “হিন্দু জাতিস্বত্ত্বা” উপস্থাপনে তারা সফল হয়েছিল। দেশের সুশাসনে সেখানে ধর্মভেদের এত উচ্যবাচ্য ছিলনা। ছিলনা কোন ধর্মীয় জাতিস্বত্ত্বার উপদ্রব। সবাই সম্মিলিতভাবে হিন্দুস্থানের হিন্দু হয়ে ভারতবর্ষের শৌর্য বীর্যকে সমুন্নত করেছে। 


আজকের প্রেক্ষিতও তাই। আজকের দিনেও তারা হিন্দুস্থানী কিন্তু আইনতঃ নয়। আইনতঃ তারা ভারতীয় বা ইন্ডিয়ান। ভারতীয় নাগরিকের পাসপোর্টে কি তাদের জাতিগত পরিচয়ে হিন্দুস্থানী লেখা হয়? আত্নতৃপ্তির ডাক “হিন্দুস্থানী” ডাকে তারা আপ্লুত হতে পারেন কিন্তু বাস্তবতায় তারা ভারতীয় বা ইন্ডিয়ান। আসি ধর্মের কথায়। প্রায় সত্তরটি জাতি গোষ্ঠী সমন্বয়ের ভারতে নব্বই এর অধিক ভাষা প্রচলিত আছে। এবং এই জাতি ধর্ম নির্বিশেষে তারা একটি ভারতীয় কাঠামোর জাতিস্বত্ত্বায় ভারতীয় হিন্দু হিসাবে প্রতিষ্ঠিত। আর হিন্দু একটি জাতিস্বত্ত্বার নাম। কখনোই তা ধর্মীয় প্রফাইলে ফেলা যাবে না। তাই বলছিলাম, ভারতের রাষ্ট্র কাঠামোই বলে দেয় “ধর্ম যার যার কর্ম সবার”। ধর্ম ব্যক্তিগত পর্যায়ের বিষয়। তারপরেও বর্তমানের মহা ক্ষমতাধর ভারত সরকার যদি মনে করেন ভারতের নাম পাল্টাবেন। তো পাল্টাক। তাদের দেশ সরকারীভাবে হিন্দুস্থান করা হোক। তারপরে না হয় তারা হিন্দুস্থানী হবেন। তারপরে তাদের খায়েসের ধর্মীয় হিন্দু হবেন। এ এক জটিল সমীকরন। হিন্দুকে ধর্ম হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েই তো এসব করতে হবে। কিন্তু কে কোন “হিন্দু'” এসব ভিন্নতার (fractional) সমীকরনের সমাধান করতেই তো সহস্র বর্ষ লাগবে। 


আবারো বলছি ভারতীয় উপমহাদেশের মানুষ শান্তিপ্রিয় জাতি হিসাবে তারা বার বার তাদের ধৈর্যের পরীক্ষা দিয়েছে। আজকে যদি তাদের এই ধৈর্যের পরীক্ষাকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে শাসক গোষ্ঠী ধর্ম তত্ত্বের হোলি খেলায় উন্মত্ত হয় তবে জানিনা কোন কুক্ষনে ভারতীয় সেই মারাঠী তেলেঙ্গানার সভ্যতা, পাঞ্জাবী ও রাজপুত তেজস্বীতা কিংবা বাঙালী, অহমিয়া বা তামিল সম্প্রদায়ের নিজস্ব অস্মিতায় তারা ফুঁসে উঠে কিনা তা সময়ই বলে দিবে। তখন ধর্ম তত্ত্বের ওই ডুগডুগি ওয়ালারা না ঘরকা না ঘাটকা হয়ে যমুনার ঘাটে নৌকা ভাসানোর সময়টুকু পাবে তো?
 

বিষয়:
avertisements 2
হিটস্ট্রোকে দিনে মারা যাচ্ছে লক্ষাধিক মুরগি
হিটস্ট্রোকে দিনে মারা যাচ্ছে লক্ষাধিক মুরগি
স্মৃতিদীপ-৫
স্মৃতিদীপ-৫
তীব্র গরমে কদর বেড়েছে হাতপাখার
তীব্র গরমে কদর বেড়েছে হাতপাখার
হিট অ্যালার্ট বাড়ল আরও ৩ দিন
হিট অ্যালার্ট বাড়ল আরও ৩ দিন
উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুণ্ন হতে পারে : সিইসি
উপজেলা ভোটে ব্যর্থ হলে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা ক্ষুণ্ন হতে পারে : সিইসি
গরমে চোখের যত্ন নেবেন যেভাবে
গরমে চোখের যত্ন নেবেন যেভাবে
স্মৃতিদীপ - ৪
স্মৃতিদীপ - ৪
কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ভোটারের সংখ্যা কত, তালিকা চান হাইকোর্ট
কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ভোটারের সংখ্যা কত, তালিকা চান হাইকোর্ট
হিট স্ট্রোক প্রতিরোধে করণীয়
হিট স্ট্রোক প্রতিরোধে করণীয়
প্রতারণার  ফাঁদ হোয়াটসঅ্যাপে, এড়াবেন যেভাবে
প্রতারণার ফাঁদ হোয়াটসঅ্যাপে, এড়াবেন যেভাবে
খেটে ওঠা চেটে ওঠা
খেটে ওঠা চেটে ওঠা
আদালতের রায়ে ‘মা’ হিসেবে ইতিহাস গড়লেন অভিনেত্রী বাঁধন
আদালতের রায়ে ‘মা’ হিসেবে ইতিহাস গড়লেন অভিনেত্রী বাঁধন
চাঁদ দেখা গেছে, মঙ্গলবার রোজা শুরু
চাঁদ দেখা গেছে, মঙ্গলবার রোজা শুরু
মাদরাসায় ছাত্রকে বলৎকারের অভিযোগে শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা
মাদরাসায় ছাত্রকে বলৎকারের অভিযোগে শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা
অবশেষে সাংবাদিক বৃষ্টির লাশ বুঝে পেল পরিবার
অবশেষে সাংবাদিক বৃষ্টির লাশ বুঝে পেল পরিবার
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2