দরুদে ইবরাহিম পড়ার গুরুত্ব ও ফজিলত
                                    
                                    
                                        
                                            ডেস্ক রিপোর্ট
                                        
                                    
                                   
                                     প্রকাশ:  ১২:০০ এএম,  ২৪ ডিসেম্বর,শনিবার,২০২২ | আপডেট:  ১২:০৪ পিএম,  ৪ নভেম্বর,মঙ্গলবার,২০২৫
                                
                        
                    রাসুল (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠ অনেক বেশি ফজিলতের। দরুদ পাঠ রহমত ও বরকত লাভের অন্যতম উপায়। স্বয়ং আল্লাহ তা’আলা পবিত্র কোরআনুল কারিমে মহানবি (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের নির্দেশ দিয়েছেন।
আল্লাহ তা’আলা ইরশাদ করেন, ‘নিশ্চয় আল্লাহ নবির উপর রহমত অবতীর্ণ করেন এবং ফেরেশতারা তার জন্য রহমতের দোয়া করেন। সুতরাং হে মুমিনগণ, তোমরাও তার প্রতি দরুদ পড়ো এবং অধিক পরিমাণে সালাম পাঠাও (সুরা আহজাব : ৫৬)।
মহানবি (সা.)-এর প্রতি হৃদয়ের গভীরে মহব্বত ও ভালোবাসা পোষণ করা এবং তার জন্য মহান আল্লাহর দরবারে কায়মনোবাক্যে দোয়া করা প্রত্যেক উম্মতের ঈমানি কর্তব্য।
সালাতের মধ্যে দরুদে ইবরাহিম পাঠ করা সুন্নাতে মুয়াক্কাদা। দরুদে ইবরাহিম বেশ ফজিলতপূর্ণ। পাঁচ ওয়াক্ত সালাতে এই দরুদ পড়া হয়। সালাত ছাড়াও অন্যান্য যেকোনো সময় এই দরুদ শরিফ পাঠে রয়েছে মুস্তাহাব সওয়াব।
উচ্চারণ : আল্লা-হুম্মা সাল্লি আলা মুহাম্মাদিঁউঅআলা আ-লি মুহাম্মাদ, কামা স্বাল্লাইতা আলা ইবরা-হীমা অ আলা আ-লি ইবরা-হিম, ইন্নাকাহামিদুম মাজিদ। আল্লা-হুম্মা বা-রিক আলা মুহাম্মাদিঁউঅ আলা আ-লি মুহাম্মাদ, কামা বা-রাকতা আলা ইবরা-হিমা অ আলা আ-লি ইবরা-হিম, ইন্নাকা হামিদুম মাজিদ। (সুনানে নাসায়ি, হাদিস : ১২৯১)
অর্থ : হে আল্লাহ! তুমি মুহাম্মদ ও তার বংশধরের উপর রহমত বর্ষণ কর, যেমন তুমি হজরত ইবরাহিম ও তার বংশধরের উপর রহমত বর্ষণ করেছ। নিশ্চয় তুমি প্রশংসিত গৌরবান্বিত।


                                    
                                    
                                    
                                    
                                    


