avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

শোক হোক শক্তির উৎস

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ৪ সেপ্টেম্বর,রবিবার,২০২২ | আপডেট: ১১:২৪ পিএম, ৪ মে,শনিবার,২০২৪

Text

এই যে এত শ্লোগান, এত মিছিল! বঙ্গবন্ধু তোমাকে - ভুলি নাই ভুলুবো না। শেখ হাসিনা যেখানে - আমরা আছি সেখানে। একাত্তরের হাতিয়ার - গর্জে উঠুক আর একবার। একজন মৃত ব্যক্তির জন্য বোধ হয় এসব খাটে না। তোমরা বুক চাপড়িয়ে বঙ্গবন্ধুর জন্য এত চিৎকার শ্লোগান দিচ্ছ, মিছিল করছো - এত আবেগ এত উচ্ছাস, কোথায় ছিল সেদিনের আগষ্টের অভিশপ্ত রজনীতে বা তার পরবর্তী দিনগুলিতে। কেউ তো আসেনি। বঙ্গবন্ধু দু'একজনকে ফোনও করেছিলেন, কিন্তু কেউ সাড়া দেয় নি। কেউ এগিয়ে আসে নি। এমনকি, এত বড় হত্যাযজ্ঞের পরের দিনেও সব শুনশান, কোন প্রতিবাদ মিছিল বা বিক্ষোভ নেই। বরঞ্চ পিতার রক্তের উপর পাড়াইয়া বঙ্গভবনে সবাই শপথ নিয়েছে"। 

পিতা মাতা ভাইবোন পরিজন হারানো ক্ষমতাসীন প্রধানমন্ত্রীর খেদোক্তি বা আক্ষেপের কথা, নিজের মর্মপীড়ার কথা এসব। কি আবেগ, কি আকুতি এবং অন্তরে গুমোট হয়ে জমে থাকা খেদের কথা। এই প্রথম দেখলাম, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তার বুকের মধ্যে জমাট  হয়ে জমে থাকা দুঃখের কথাগুলি খোলামেলাভাবে তার সহকর্মীদের অর্থাৎ দলের নেতা কর্মীদের সামনে উগরে দিলেন। বুকের মধ্যে চেপে রাখা দুঃখ ও ক্ষোভগুলিকে তিনি তার চারপাশে সুবিধা ভোগকারী নেতাকর্মীদের জানিয়ে দিলেন দেশবাসীকে সাক্ষী রেখেই। কারন প্রধানমন্ত্রীর এই দুঃখগাঁথা, ইলেকট্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে সরাসরি সম্প্রচারিত হয়েছে। ২০২২ সালের শোক দিবসের  আলোচনা অনুষ্ঠানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই চিরায়ত সত্য কথাগুলি বললেন। এর আগেও হয়তো বলেছেন। কিন্তু এত ক্ষোভ, এত আবেগী ও আক্রমনাত্মক হতে তাকে আমরা দেখিনি। রাজনৈতিক শিষ্ঠাচারের সর্বোচ্চ মাত্রার এক পরিমার্জিত কথপোকথন এটি। এবং এটিই বাস্তবতা। এটিই বাঙালীর অপামর জনশ্রুতি।  সরকার ব্যবস্থায় ও দলগত অবস্থানে লুকিয়ে থাকা অতি ভক্ত ক্ষমতা লিপ্সু উচ্চাভিলাষীদের চপেটাঘাত ছাড়া আর কিইবা হতে পারে ! তাছাড়া বিরুদ্ধবাদীদের বাড়া ভাতে ছাই দেয়ার একটি রাজনৈতিক কৌশলও হতে পারে এটি। কিন্তু এটা যে স্বজন হারানো একজন মানুষের বুকে জমে থাকা আমটা ঢেকুর, সেটা কি অস্বীকার করা  যাবে? 


আমরা সত্যিই এক দুর্ভাগা জাতি। নইলে কি এমন মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে গেছিল যে, একজন বিশ্ব নন্দিত রাষ্ট্রমানকে টার্গেট করে তার বংশ শুদ্ধ নির্বংশ করে দেয়ার মচ্ছবে সেদিন উন্মত্ত হায়েনার দল মাঠে নেমেছিল? আর যে মানুষটিকে নিঃশেষ করার টার্গেটে তারা বাঙালীর হাজার বছরের স্বপ্নকে ধুলিস্মাৎ করে দিল, সেই মানুষটিকে পাঠ করার যোগ্যতায় তাদের কিইবা অবস্থান ছিল? পরিজীবি নপুংশকের দল সেদিন শুধু একজন মুজিবকে হত্যা করেনি, তারা একটি চেতনাকে, একটি জাতির লালিত স্বপ্নকে ধুলোয় মিশিয়ে দিয়েছিল। বাঙালী অস্তিত্ত্বের অবস্থানকে তারা খান খান করে দিয়েছিল। হয়তোবা কর্মযোগের সুফল হিসাবে আমরা একাত্তরের দীপ্র কন্ঠের ঘোষনা পাঠের সেই মেজরকে আবার কাছে পেয়েছিলাম বলেই আমাদের কক্ষচ্যুত হওয়ার ঘোরটোপে পড়তে হয়নি। কিন্তু পঁচাত্তরে সৃষ্ট সেই  ক্ষত সারাতে বাঙালীর পনেরটি বছর সংগ্রাম করতে হয়েছে। আর সেই পনের বছরের ক্ষমতা আরোহন ও তার রাজনীতির কদর্য চেহারাগুলি বাংলার সাধারন মানুষ নীরবে অবলোকন করেছে। তারা দেখেছে মুজিব নামের বিশাল বটবৃক্ষের ছায়ায় লালিত হৃষ্টপুষ্ট মুজিব সৈনিকেরা কিভাবে সেনা শাসকদের একান্ত বিশ্বস্ত হয়ে বাংলা ও বাঙালীর খোল-নলচে পাল্টানোর কারিগর সেজেছে। পিতৃ পরিজন হারা একজন গৃহবধু নিজের দুঃখ ক্ষোভকে সম্বরন করে স্বাধীনতার নেতৃত্ব দানকারী রাজনৈতিক দলটিকে ফের কিভাবে জনগনের আস্থায় ফিরিয়ে এনেছিলেন, তাও বাংলার মানুষ দেখেছে। হয়তোবা রক্ত পরম্পরার আলোক রশ্মির বিচ্ছুরন তাকে এই পথে কামিয়াব করেছে। স্বজন হারানোর বেদনাকে জয় করে পিতৃ স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মানের কারিগর সেজে তিনি আজ বাঙালীর মুখে হাসি ফুটিয়েছেন। কিন্তু যে ক্ষতের দংশনে তিনি এখনো প্রতিনিয়ত দংশিত হচ্ছেন তার প্রলেপ দেয়ার সক্ষমতায় বাঙালী কি একাট্টা হতে পেরেছে বা পারবে! 


কথার পিঠে অনেক কথাই সামনে চলে আসে। যে অনিয়ন্ত্রিত ও আগোছালো উঠানে বসে মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ের সেই নয় মাসের দুটি স্রোত কার্যরত ছিল, তাদের চারিত্রিক গঠন প্রকৃতিও দুই স্রোতে প্রবাহমান ছিল। ফলে স্বাধীনতা উত্তর মুক্ত জমিনে তার প্রতিফলন বাঙালী দেখেছে। একই রাজনীতির ছাতার নীচে অবস্থান করলেও তাদের সেদিনের ভোগের ও ত্যাগের রাজনীতির ভারে সদ্য জন্ম নেয়া মাতৃভূমি চিড়ে চ্যাপ্টা হতে বসেছিল। হয়তোবা জীবিতকালীন সিংহ পুরুষ পিতার নেতৃত্বের কারিশমায় তা ফ্রন্ট লাইন খুঁজে পায় নি। ফলশ্রুতিতে ষড়যন্ত্রের চরমতম আঘাতে এক অভিশপ্ত পনেরোই আগষ্ট বাঙালিকে কাঁদিয়েছে। এটা খোলা চোখের বিশ্লেষন। আরো গভীরে প্রোথিত থাকতে পারে এর নিগূঢ় নির্যাস। এটা নিয়ে বেশী কথা বলাও আবার "বিধিবদ্ধ সংরক্ষনে"র বেড়াজালে আঁটকে যেতে পারে। এই দুটি স্রোতের পোষ্ট মর্টেম হয়তো বিভিন্ন সময়ে বিভিন্নভাবে আলোচিত বা আলোকিত হয়েছে। সেটা নিয়ে রাজনীতির কাদা ছুঁড়াছুঁড়িও হয়েছে বা এখনও হচ্ছে। মাননীয় নেত্রী এ সম্পর্কে শতভাগ ওয়াকিবহাল আছেন বলে সচেতন বাঙালী বিশ্বাস করে। 


নড়াইলের সাম্প্রতিক একটি ঘটনা আমাদের বর্তমান রাজনীতির ক্ষয়ে যাওয়া মধ্যযুগীয় উলোট করা গন্ধ ছড়িয়েছে। শিক্ষা জগতের উজ্জ্বলতায় কালির আঁচড় লাগিয়েছে। অবশেষে সেটাকে প্রলেপ দিতে গিয়ে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা ছড়িয়ে সংখ্যালঘুদের বাস্তুচ্যুত করা হয়েছে। দেশে তো এখন একমুখী রাজনীতির স্রোত। এখানে রাম রহিম যদু মধু সবাই এখন চেতনার অতন্দ্র সৈনিক। জানিনা কোন্ চেতনার আলোকে দেশ আজ উন্নয়নের অবগাহনে উলম্ফন করছে। এই নড়াইলের ঘটনা প্রবাহের পর একটা ভিডিও ক্লিপ বেশ সাড়া জাগিয়েছে নেট দুনিয়ায়। সাধারন মানুষ থেকে শুরু করে বিদগ্ধ জনেরা বেশ আগ্রহ নিয়েই এই সাক্ষাৎকার মূলক ভিডিও ক্লিপটা দেখছেন এবং শুনছেন বলেই মনে হয়। যদিও বাংলাদেশ জীবনের এই অর্ধ শতাব্দী আয়ুষ্কালে আমি এই সংগঠনের কোন প্রচার প্রসার বা কর্মতৎপরতা দেখিনি, তবুও মাঝে মধ্যে এই এক ব্যক্তি কেন্দ্রিক সংগঠনটির বাক্য বিনিময় ফেবুর মাধ্যমে দেখা যায়। বাংলাদেশ হিন্দু মহাসভা। নামটি বেশ ভারিক্কিই বটে। যেমন বাংলাদেশ জামায়েত ই ইসলাম। তো সেই হিন্দু মহাসভার বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের একমাত্র মুখ মি. গোবিন্দ চন্দ্র প্রামানিক যেভাবে বাংলাদেশের রাজনীতি ও শাসন ব্যবস্থার পিন্ডি চটকালেন তাতে চমকে উঠতে হয় বৈকি! সম্ভবতঃ তিনি ভারতীয় রাষ্ট্রীয় সেবক সংঘের (আরএসএস) নিবেদিত প্রান সদস্য। কারন এদের মুখের মিষ্টি কথায় সাধারন হিন্দু সম্প্রদায় জেগে উঠে। কিন্তু যে 'মনু সংহিতার' সুত্রবলে এরা পরিচালিত হয় তার ভয়ংকর রূপ ও তার অনুশীলনের ঝাঁপি খুললে তখন হিন্দু আর হিদু থাকে না। ব্রাহ্মন্য সৃষ্ট জাতপাতের হাওয়ার তোড়ে সব ফ্যাকাশে হয়ে যায়। তাদের সৃষ্ট বৈশ্য শুদ্ররা তখন তাদের সেবক হয়ে যায়। সে এক লম্বা কাহিনী।  


পঁচাত্তরের পনেরো আগষ্টের মর্মন্তুদ দুঃখ গাঁথা বয়ান করতে গিয়ে এলোমেলো বর্তমানের হালচিত্র বেরিয়ে এল।  ভালমানুষী মুখোশগুলো আজ বাংলাদেশের শাসন চক্রের চারপাশে ঘাপটি মেরে যাবর কাটছে। পঁচাত্তরের গান্ধী টুপিওয়ালা মোস্তাকদের আনাগোনায় এখনো বাংলাদেশ শংকামুক্ত নয়। পাশাপাশি মৌলবাদী দ্বিচক্রযানে গ্রাম বাংলায় চষে বেড়ানো জামাত, মহাসভা, ইসকন - এদের চপেটাঘাতের শংকাও কিন্তু উড়িয়ে দেয়া যায় না। পনেরোই আগষ্টকে নিয়ে নেত্রীর মনে জমে থাকা চাপা ক্ষোভ যেমন তাকে প্রতি নিয়ত অন্তর্দাহে ক্ষত বিক্ষত করছে, আম বাঙালীকে কাঁদাচ্ছে- তেমনি দেশের হালচাল ও চলন বলনের নিয়ত আওয়াজে সাধারন বাঙালী আজ শংকায় দিন অতিবাহিত করছে। এটা নিছক কোন কল্পনা নয়। চলমান হালখাতায় বাংলার রাজনীতি, প্রশাসন ও সমাজ কাঠামোর পরতে পরতে এই ঘুন ধরানো উইপোকাগুলো প্রকাশ্যেই রাজ করছে বলে জনশ্রুতি পোক্ত হচ্ছে। আশায় বুক বেঁধে বলতে চাই, শোককে শক্তিতে রূপান্তর করে জনক নন্দিত সুতি তার পিতৃ শক্তির প্রকৃত ধারক হয়ে বাঙালীর বাঙালীয়ানার অনাগত হাজার বছরকে সুসংহত করবেন ইনশা আল্লাহ্। 

বিষয়:
avertisements 2
গাজীপুরে দেয়াল ছাড়াই হাসপাতালের ফ্লোর, ১২তলা থেকে পড়ে রোগীর মৃত্যু
গাজীপুরে দেয়াল ছাড়াই হাসপাতালের ফ্লোর, ১২তলা থেকে পড়ে রোগীর মৃত্যু
বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে দুই ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ ১৬৫তম
বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে দুই ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ ১৬৫তম
কানাডায় শিখ নেতা হরদীপ হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে  ৩ ভারতীয় গ্রেপ্তার
কানাডায় শিখ নেতা হরদীপ হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে ৩ ভারতীয় গ্রেপ্তার
হাতের টানে উঠে যাচ্ছে রাস্তার পিচ ঢালাই
হাতের টানে উঠে যাচ্ছে রাস্তার পিচ ঢালাই
রাস্তায় ‘পুলিশ’ স্টিকারযুক্ত গাড়িতে যাচাই করবে পুলিশ
রাস্তায় ‘পুলিশ’ স্টিকারযুক্ত গাড়িতে যাচাই করবে পুলিশ
নিকট আত্মীয়দের যারা প্রার্থী করছেন, ভবিষ্যতে তাদের নিয়েই থাকতে হবে- প্রধানমন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
নিকট আত্মীয়দের যারা প্রার্থী করছেন, ভবিষ্যতে তাদের নিয়েই থাকতে হবে- প্রধানমন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
ভারতে শাড়ি থেকে যেভাবে দ্রুত ছড়াচ্ছে ক্যান্সার!
ভারতে শাড়ি থেকে যেভাবে দ্রুত ছড়াচ্ছে ক্যান্সার!
বৃষ্টিপাতের সময় জানাল আবহাওয়া অফিস, এখন শুধু অপেক্ষা
বৃষ্টিপাতের সময় জানাল আবহাওয়া অফিস, এখন শুধু অপেক্ষা
আলোচিত মিল্টন সমাদ্দার গ্রেপ্তার
আলোচিত মিল্টন সমাদ্দার গ্রেপ্তার
খুলনায় স্মরণকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি
খুলনায় স্মরণকালের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি
দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জেলাগুলোতে আকস্মিক বন্যার সতর্কতা জারি
দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জেলাগুলোতে আকস্মিক বন্যার সতর্কতা জারি
শিশু পাচারসহ মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে তিন মামলা, রিমান্ডের আবেদন
শিশু পাচারসহ মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে তিন মামলা, রিমান্ডের আবেদন
এশিয়ার সেরা ৩০০ তালিকায় নেই দেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়
এশিয়ার সেরা ৩০০ তালিকায় নেই দেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়
‘দূষিত’ নোংরা বরফের শরবতে প্রাণ জুড়াচ্ছেন শহরের মানুষ
‘দূষিত’ নোংরা বরফের শরবতে প্রাণ জুড়াচ্ছেন শহরের মানুষ
‘আমাকে উৎখাত করলে পরবর্তীতে কে আসবে’ , প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর
‘আমাকে উৎখাত করলে পরবর্তীতে কে আসবে’ , প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2