avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

ইতিহাসের ইতিবৃত্ত

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ২৭ আগস্ট, বুধবার,২০২৫ | আপডেট: ০৪:৫০ পিএম, ২৭ আগস্ট, বুধবার,২০২৫

Text

ইতিহাস নিয়ে বাঙালী জাতির একটি ব্যতিক্রমী বাতিক রয়েছে। তারা জন্ম রহস্য  নিয়ে অতশত ভাবেনা। ভাবে না নিজের ঠিকুজির আদি-অন্ত। ভাবতে চায় না নিজেদের হারিয়ে যাওয়া গৌরবের ইতিহাস ঐতিহ্যের কথা। আবার যদিওবা ভাবে কিংবা সেটাকে নিয়ে নাড়াচাড়া করে, তবে তা হয় নিজেদের মনগড়া অখাদ্য পাতে না পড়ার মত উচ্ছিষ্ট উপকরনের কেওয়াস সৃষ্টি করা যতসব গল্প উপন্যাস। তারা রাজনীতির তাৎক্ষণিক উপচে পড়া বিত্ত বৈভব, ক্ষমতার দাম্ভিকতা ও প্রাপ্তির নগদায়নেই বুঁদ হয়ে থাকতে পছন্দ করে। তারা নিজের জাতিস্বত্ত্বার টেকসই অস্তিত্ব নিয়ে কখনোই ভাবেনি। তারা জাতীয়তাবাদের কথা ব’লে মাহফিলে জোশ উঠান ঠিকই কিন্তু জাতীয়তাবাদের ‘বোধ’টাকে ধারন করার জন্য প্রয়োজনীয় অনুশীলন করে না। এক'শ বছর আগে রবি ঠাকুর বলেছিলেন, বাঙালীর একমাত্র ফ্যাশন হচ্ছে রাজনীতি আর প্যাশন হচ্ছে সন্তান উৎপাদন। সত্যিই তো তাই। পরাধীন ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের ভারতীয় প্রেক্ষাপটের হেডমাস্টার কিন্তু এই বাঙালীরাই ছিল। যদিও ভারের আধিক্যে দিল্লিঘেঁষা আপার হ্যান্ডের ব্রাহ্মন্য হিন্দু ও মুসলিম ভারতীয়রাই গাছের পাকা ফলটা হাত বাড়িয়ে পেড়ে খেয়েছে আগেই। তারা বাঙালী হয়ে থাকতে পারেনি হাডুডু খেলার আদলকে প্রানিধানযোগ্য নিয়মের বেড়াজালে বন্দি করে। ক্ষমতার লালসা এবং প্রাপ্তির নগদায়নেই তারা প্রলুব্ধ হয়েছে বেশী করে। ফলে আপন জাতিস্বত্ত্বার অস্মিতায় জল ঢেলে তারা তাৎক্ষণিক প্রাপ্তির কামনায় ধর্মকে সামনে এনে ভাইয়ে ভাইয়ে ভিনু হয়েছে। একদল ‘‘লড়কে লেঙ্গে’’ ক'রে নিজেদের অস্তিত্ব বাঁচানোর তাগিদে ভিন ভাষাভাষির মানুষের সঙ্গে ইসলাম কায়েম করতে চেয়েছে। অন্যদিকে অগ্রসর প্রজাতির বাঙালীরা ভারত ছেড়ে যাওয়া শাসকদের পিয়ারের বান্দা হয়ে কলকাতাকে নিজেদের ক’রে আঁকড়ে ধরে রাখতে গিয়ে দিল্লি জয়ের স্বপ্ন দেখেছে। সেক্ষেত্রে বাঙালীর তৃণমূলে বিচরন করা বৈশ্য শুদ্র রাজবংশী মতুয়ারা নরকে যাক, তাতেও তাদের আপত্তি ছিলনা। অর্থাৎ বাঙালী জাতিস্বত্ত্বার বিলোপ ঘটিয়ে তারা ধর্মের নামে ভারতীয় ও পাকিস্তানী হয়েছে। 


এই যখন চক্রজাল তখন কোন্‌টাকে সূত্র মেনে বাঙালী তার চলার পথকে উর্ধমুখী করবে - কেউ কি বলবেন! বিংশ শতাব্দীর শেষভাগে সেই কচু ঘেচু খাওয়া আনপাড় লড়কে লেঙ্গের বাঙালী দেখলো তাদের মাথায় বেল ভেঙ্গে খাওয়ার জন্যই এই ধর্মীয় জাতীয়তাবাদ সৃষ্টি করা হয়েছে।  ধর্মের দোহায় দিয়ে আপন স্বার্থ চরিতার্থের উদ্দেশ্যে তাদের জাতিস্বত্ত্বার সর্বনেশে শঙ্করায়ন করা  হয়েছে। এমতাবস্থায় আপন অস্মিতার এহেন সর্বনেশে বেহাল দশায় তাদের বুদ্ধিজীবিদের কলমের দীপ্তি এবং মাটি থেকে উঠে আসা নেতৃত্ব তাদের মূল জাতীয়তাবাদের চেতনায় ম্যাচের কাঠি জ্বালিয়ে দিয়েছে। তারপর যা হয়েছে সেটা তো ইতিহাস। এখন এই ইতিহাস নিয়েই যত টানাটানি, খামচা-খামচি। কারন আমরা বাঙালী তো! বাঙালীর আমি আমি আর এই আমিত্বই যেন তাদের সর্বনাশের কাঁটা হয়ে তাদেরকে কুরে কুরে খাচ্ছে। যারা বাঙালীয়ানার দোলনায় চড়ে এক সাগর রক্তের বলিদানে তার আপন উঠান তৈরী করলো সেই তাদেরই উঠোনে এক বিন্দু বিষাক্ত আমিত্ব ভর করে তাদেরকে ছিন্নভিন্ন রক্তাক্ত করে এতিম বানিয়ে দিল। তারপরেও বাঙালী অর্থাৎ সাকুল্যের ঘটি-বাঙালের স্বাধীন স্বত্ত্বার  বাঙালরা হাল না ছেড়ে বংশ পরম্পরার নেতৃত্ব পুনঃস্থাপন করে বাঙলা ও বাঙালীর অস্মিতা পুনরুদ্ধারে ব্রতী হোল। কিন্তু হা কপাল! রক্ত প্রবাহের সেই দূষিত স্রোত বাঙালী তথা বাঙালদের ভাগ্যের শিকে ছিড়তে ব্যর্থ হোল। তারা যে তিমিরে ছিল সেই তিমিরেই রয়ে গেল। এভাবেই স্বাধীন স্বত্ত্বার বাঙালী অস্মিতা ছিঁড়ে ফুটে শতছিদ্র হোল। বাঙালী তার স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী করলো বটে তবে তা একপেশে ঢাকঢোল পিটানোর নিষ্ফল মহড়া ছাড়া আর কি বলা যায় সেটাকে! অবশেষে শিকে ছিড়লো হয়তো, তবে যে বিষাক্ত কোরামাইয়িনের ডোজ দিয়ে বাঙালীর শতছিদ্রের প্রতিটি চৌকাঠে আযাজিলের ঔরষজাত ইবলিশদের মোতায়েন করে রাখা হয়েছে তাতে করে পর্বতের মুষিক প্রসব করা ছাড়া আর কিছু কি আশা করা যায়! বাঙালদের  বাঙালী হয়ে বেড়ে উঠার গতিপথ কেমন যেন ঝড় ঝঞ্জার এক সর্বনাশা কালবোশেখীর অশনি হয়েই এগিয়ে চলেছে।

 

আসি পশ্চিমের দিকে। তারাও তো বাঙালী। একই কায়দায় একই গতিপথে বাঙালীর উপর বয়ে যাওয়া সেই বালা মুসিবত আজ সিকি শতাব্দী পেরিয়ে মাথা চাড়া দিয়ে তাদেরকেও দংশন করার জন্য খড়্গহস্ত। আমল নামার সূত্রটাই যখন ভুলভাল উচ্চারনে বাঙালীয়ানার আদি কাঠামোয় আঘাত হেনে তার মেরুদন্ড নড়বড়ে করে দেয় তখন কি আর ঝাড়ফুক বা মাসাফী মালিশে কাজ দেয়! সোজা অপারেশন টেবিলে ফেলে এর সোলেনামার কাটাছেঁড়ায় ঝাঁপিয়ে পড়তে হয়। সেটাই হয়তো হবে। কিন্তু যে ভিতের উপর ওর কাঠামোর বুনিয়াদ গঠিত হয়েছে তার গতিপথ বদলাতে গেলে তো কাঠখড়  কিছুটা বেশীই পুড়াতে হবে বলে মনে হচ্ছে। ঠিক একই চিত্রনাট্যে তৈরী হওয়া ওই বাঙালীয়ানা কিছুটা হলেও জয় হিন্দ ও বন্দে মাতরমে একটু বেশীই ঘাম ঝরিয়েছে বলে মনে হয়। সুতরাং স্রোতকে সুচারু গতিপথের নিয়ন্ত্রনে রেখে সময়কে কাজে লাগিয়ে অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছানোর মাস্টার প্লান নিয়ে এগিয়ে যাওয়াটাই শ্রেয় বলে মনে হয়। তবে ঐ যে বলেছি, বাঙালী হাডুডু চরিতম আচরনের মানবকুল। সেক্ষেত্রে বুদ্ধিজীবিদের শুধুমাত্র ক্যালকাটা ক্লাবের শুদ্ধ উচ্চারনের ডিবেটের আসর, আনন্দবাজারীয় কাব্য সাহিত্যের আভিজাত্য কিংবা কলেজ স্ট্রীট প্রীতির আত্মরম্ভিতার পথ ছেড়ে সার্বজনীন বাঙালীয়ানার তৃণমূলে পৌঁছাতে হবে। তারা যতই বাঙালী বাঙালী করুন না কেন, জাতপাত বর্ণ বৈষমের বেড়া পেরিয়ে সার্বজনীন বাঙালীত্বে মনোযোগ দিতে হবে সর্বাগ্রে। কথাগুলো বলছি এই কারনে যে, এইসব বুদ্ধিজীবি ও একধরনের রাজনীতিকের মুখ থেকে আজও বাঙালীকে শুনতে হয় ‘'কই আমাদের গায়ে তো এখনো হাত পড়েনি” কিংবা “অমুক মশাই না থাকলে আজ আমাদেরকে ওদের অধীনে থাকতে হোত” ধরনের বর্ণ বৈষম্য ও হীনমন্যতার কথা। বাঙালীর এহেন দ্বিচারিতায় তাইতো তাদেরকে ইদানীং শুনতে হচ্ছে বা আতংকিত হতে হয় এক চিলতে ঐ মাটিটাকে মতুয়া বাংলা এবং ব্রাহ্মন্য বাংলা বানানোর শাসকীয় চোখ রাঙানী। বাছারা ‘জয় বাংলা’ নিয়েছো যখন তখন আর ঘোমটা দিয়ে লাভ কি! 


এজন্যই বলছি, ইতিহাসটা তো অসম্পুর্ণই রয়ে গেছে। ওটা লিখবেন কোন এক বাঙালী তনয়। হোক না সেটা বাংলা, কিন্তু বাঙালীর বাংলা তো! অসম্পুর্ণ ইতিহাস সম্পুর্ণ করার দায় নিয়েই তো এগোতে হবে। যে বাঙালী একদিন সর্ব ভারতীয় নিউক্লিয়াস হয়ে ভারত ছাড় শ্লোগানে আধিপত্যবাদী বৃটিশদের ব্যতিব্যস্ত করেছে, যে বাঙালীর হুংকারে বিশ্ব কাঁপানো পাকিস্তানী সেনারা মাথা নত করে ঢাকা ছেড়েছে, সেই বাঙালী কেন এবং কোন দুঃখে আজ বিচ্ছিন্ন ছন্নছাড়া হয়ে নিজভূমে বিভিন্ন টেরিটরিয়াল মেকানিজমে অন্তর্ভুক্ত হয়ে হাপিতেশ করবে! এর উত্তর তো বাঙালীকে বের করে আনতে হবে। বাঙালী আপন অস্মিতায় সসময়ই উজ্জ্বল থেকেছে। আজ কেন তাদেরকে নিয়ে এতসব নোংরামী চলবে! যে বাঙালী আসাম পুনর্গঠনে তাদের জানপ্রান উজাড় করে এক সভ্য আসামের ভিত তৈরী করলো সেই বাঙালী আজ হিন্দি বলয়ের তথাকথিত হিন্দুত্ব প্ররোচনার ফাঁদে বহিরাগত হয়ে নিজেদের অস্তিত্ব নিয়ে ছটপট করছে। যে বাঙালী তাদের জ্ঞান গরিমার আলোকে আদিবাসী অধ্যুষিত মানভূম সিংভূম ধানবাদে মনুষ্য আবাদের বীজ বপন করলো সেই বাঙালীকে আজ সেখানে হিন্দি হেফ্‌জো করে বেঁচে থাকতে হয়। সত্যি কথা বলতে কি, এখানে হিন্দু মুসলমান মুখ্য কোন ক্রাইটেরিয়া নয়। দিল্লি বলয়ের মূল ক্রাইটেরিয়া হচ্ছে বাঙলা এবং বাঙালী। সেক্ষেত্রে তথাকথিত বিশ্বগুরুর অবৈধ আশ্রিতা বাঙালী কন্যা ও তার দলবলের ভারত অবস্থানের বর্তমান প্রেক্ষাপট এই দৃশ্যমান সৃষ্টিতে  কিছুটা প্রভাব ফেলছে বলে আশংকা করাটা অমূলক নয়।

পরিশেষে বলতে চাই, বাঙালীয়ানার সামগ্রিকতায় পুষ্ট হয়ে  ইতিহাসের কাঠগড়ায় দাঁড়ানোই বুদ্ধিমানের কাজ। আমরা আশাবাদী হতে চাই, বাঙালী তার আপন অস্মিতার গৌরবে গৌরবান্বিত হয়ে বিশ্বময় আলো ছড়াক। তারপরে না হয় কালির আঁচড় দিয়ে বাঙালীর ইতিহাস ঐতিহ্য নিয়ে পন্ডিতেরা কথা বলুন। 

বিষয়:
avertisements 2
রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল বহিষ্কৃত ও গ্রেফতার
রুমমেটকে ছুরিকাঘাত, ডাকসু ভিপি প্রার্থী জালাল বহিষ্কৃত ও গ্রেফতার
দেশের বাজারে বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
দেশের বাজারে বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
ইতিহাসের ইতিবৃত্ত
ইতিহাসের ইতিবৃত্ত
১৪ হাজার টাকায় মালয়েশিয়ায় স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পাবেন যারা
১৪ হাজার টাকায় মালয়েশিয়ায় স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পাবেন যারা
রুমিন ফারহানাকে নিয়ে সাইবার বুলিং ইস্যুতে, যা বললেন হাসনাত
রুমিন ফারহানাকে নিয়ে সাইবার বুলিং ইস্যুতে, যা বললেন হাসনাত
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০ কোটি টাকার কোকেনসহ নারী গ্রেপ্তার
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০ কোটি টাকার কোকেনসহ নারী গ্রেপ্তার
ব্ল্যাকমেইল-নারী নির্যাতনসহ তৌহিদ আফ্রিদির কুকীর্তি ফাঁস!
ব্ল্যাকমেইল-নারী নির্যাতনসহ তৌহিদ আফ্রিদির কুকীর্তি ফাঁস!
গ্রেপ্তারের পর কনটেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদির বক্তব্য ভাইরাল
গ্রেপ্তারের পর কনটেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদির বক্তব্য ভাইরাল
কলকাতায় সাবেক এমপি বাহার মেয়েসহ  আটক, একরাত পর ছেড়ে দিল পুলিশ!
কলকাতায় সাবেক এমপি বাহার মেয়েসহ আটক, একরাত পর ছেড়ে দিল পুলিশ!
গাজার পক্ষে থাকতে মেলানিয়া ট্রাম্পকে এরদোয়ানের স্ত্রীর চিঠি
গাজার পক্ষে থাকতে মেলানিয়া ট্রাম্পকে এরদোয়ানের স্ত্রীর চিঠি
প্রপাগান্ডা ছড়ানোর আগে পরামর্শ নিতে বললেন শিবির প্রার্থী : সর্ব মিত্র
প্রপাগান্ডা ছড়ানোর আগে পরামর্শ নিতে বললেন শিবির প্রার্থী : সর্ব মিত্র
বান্ধবীকে কোলে নিয়ে বাইক চালানোয় ৭৫ হাজার টাকা জরিমানা
বান্ধবীকে কোলে নিয়ে বাইক চালানোয় ৭৫ হাজার টাকা জরিমানা
ছাগলকাণ্ডের মতিউরের দ্বিতীয় স্ত্রী ও মেয়েকে ফেরাতে ইন্টারপোলে আবেদন
ছাগলকাণ্ডের মতিউরের দ্বিতীয় স্ত্রী ও মেয়েকে ফেরাতে ইন্টারপোলে আবেদন
শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেবে সরকার
শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেবে সরকার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে প্রাণ হারালো আরও ৭১ ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে প্রাণ হারালো আরও ৭১ ফিলিস্তিনি
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
প্রণব মুখার্জি আর নেই
প্রণব মুখার্জি আর নেই
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
avertisements 2
avertisements 2