জালাল উদ্দিন আহমেদ
হাদিরা কি এভাবেই ঝরে পড়বে
প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ২২ ডিসেম্বর,সোমবার,২০২৫ | আপডেট: ০৮:০২ পিএম, ২২ ডিসেম্বর,সোমবার,২০২৫
সেই পুনরাবৃত্তির নির্বাচনী ঢোল বেজে উঠলো। চারিদিকে হৈ হৈ রৈ রৈ শব্দে আমজনতার প্রভুত্বের দাবিদার মানুষ গুলোর জনসেবকের তকমা গলায় ঝুলিয়ে সারি সারি মোটর বাইক আর খোলা জীপে রাজপথ গলিপথ মেঠোপথে হাত জোড় করে ভোট চাওয়ার সবিনয় আকুতি। সেই একই দৃশ্যের পুনঃমঞ্চায়ন। মাথায় পট্টি বেঁধে মোটর বাইকে দু'জন করে বিশ্বস্ত তরুন যুবা, প্রতি মিছিলে কম করে হলেও বিশ জোড়া নতুন চকচকে মোটর বাইক আর পিছনে ছাদখোলা জীপে সহাস্য ভবিষ্যতের জনসেবক! ইদানীংকালে তো নতুন সংযোজন লক্ষ্য করা যাচ্ছে। খোলা জীপে ভবিষ্যত জনসেবকের পাশে দাঁড়িয়ে রয়েছেন তার অর্ধাঙ্গিনি সুন্দরী জায়া। তাদের পিছনে রয়েছে শ’দুয়েক তিরিশোর্ধ প্রান্তিক গ্রাম্য নারী যাদের পরনে সদ্য খরিদ করা বাহারী প্রিন্টেড শাড়ী। আর এরও পিছনে ভাঙ্গাচোরা চেহারার কর্মজীবি মানুষের দল যারা সংখ্যায় শ’পাঁচেক হবে। আর এই সমস্ত পিকচারকে পরিচর্যা করার জন্য ব্যানার হাতে শ'খানেক ষন্ডা গোছের তিরিশ চল্লিশোর্ধ যুবা কিশোরের স্বেচ্ছাসেবক। গোটা দশকের হাতে হ্যান্ড মাইক অবশ্যই। সেই পুরনো ধাঁচ। পুরনো বোলচাল আর দরাজ কন্ঠের শ্লোগান।
ভাবতে কষ্ট লাগে এই ভেবে যে আমাদের সোনার টুকরো ছেলেয়েদের এখন কি হবে! ওরা লড়েছে। জীবন বাজি রেখে রাস্তায় বুক চিতিয়ে লড়েছে। ওদের লড়াইয়ের তীব্রতায় পরাক্রমশালী মাফিয়া স্বৈরাচার দেশ ছেড়ে পালিয়ে জীবন রক্ষা করলেন। অরাজনৈতিক জেনারেশন জি (Gen-Z) এর সামান্য এক চাকুরী ক্ষেত্রের কোটা বৈষম্যের আন্দোলনে মুখোশধারী বন্ধু প্রতিবেশী রাষ্ট্রের বশংবদ এবং বিনা ভোটের স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা বিষয়টিকে বিরোধী রাজনীতির ইন্ধন এবং মুক্তিযোদ্ধা রাজাকারের পাল্লায় ফেলে মাপতে চাইলেন, তখনই সমগ্র বাঙালী জাতি একাত্তরের প্রকৃত চেতনায় আবারো জেগে উঠে। এবার কিন্তু তাদেরকে কেউ শোনাইনি “তোমাদের যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবিলা কর”র মত কাব্যিক আহ্বান।আবাল বৃদ্ধ বণিতা স্বতঃস্ফুর্তভাবে ছাত্রদের আন্দোলনকে সমর্থন করতে রাস্তায় নেমে পড়লো। আর তখনই রাস্তার আন্দোলন রাজনীতির চরিত্রে স্বৈরশাসন পতনের মোড় নিল। বিনা ভোটের তথাকথিত গণতন্ত্রের এহেন মধুময় শাসক হওয়ার মোক্ষম সুযোগ তার কপালেই জুটে যিনি বংশ বিস্তারের জাল বিছিয়ে, রাজনীতিবিদ নামক একশ্রেনীর ষন্ডা মার্কা চাটুকার ও অন্ধ ভক্তের দ্বারা পরিবেষ্টিত থেকে গণতন্ত্রের দেশরত্ন ও মানবতার মা হয়ে স্বৈরাচারী শাসকের খতায় নাম লেখান এবং সর্বোপরি ভিন দেশীয় পরাশক্তির উপর ভর করে আজীবন দেশের শাসন কর্তা হয়ে থাকার স্বপ্নে বুঁদ হয়ে থাকেন। তিনি কেন সহজে হাল ছাড়বেন। এক এগারোর সেনা পলিটিক্স এবং দিল্লির ১০ নম্বর জনপদ রোডের নীলনক্সায় গঠিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু কন্যার তথাকথিত মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ধর্ম নিরপেক্ষতা মোড়কের রাজনীতি অর্থাৎ আওয়ামী লীগ সরকার নিরঙ্কুশ সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিয়ে দেশের ক্ষমতা হাতে নেয়।
এর পরের ঘটনাপুঞ্জ ছকে বেঁধে করা হয়েছে। কারণ সেই নীলনক্সার নির্বাচনে তো বিদায়ী সরকারের রাজনীতিকে গুনে গুনে তিরিশ বত্রিশটা সিট দিয়ে বামুন বানিয়ে রাখা হোল। হাসিনা ক্ষমতায় বসেই আমৃত্যু ক্ষমতাসীন থাকার লালিত স্বপ্নের কর্মসূচি বাস্তবায়নে তার ইচ্ছেঘুঁড়ির প্যান্ডোরার বাক্সটি খুলে ফেললেন। যে স্বপ্ন দেখিয়ে তিনি বাঙালীকে গণতন্ত্রের উন্নত রাজনীতির পাঠ দিয়ে ক্ষমতার চেয়ারের স্বাদ নিলেন সেই নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের মাধ্যমে জাতীয় সংসদের ভোট গ্রহনের জন্য নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার ব্যবস্থা সংবিধান সম্মত করার জন্য তিনি দেশে রাজনীতির নামে এক ভয়াবহ অরাজক অবস্থার সৃষ্টি করেছিলেন যার বর্ণনা দিতে গেলে একটি বিশাল ভলিয়্যুমের প্রবন্ধ গ্রন্থ তৈরী হবে। এক এগারোর ফরমাইশি কেয়ার টেকারের মাধ্যমে তিনি নিরঙ্কুশ গরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার করলেন। প্রথম ধাক্কাতেই তিনি রক্তের বিনিময়ে তারই সৃষ্ট নির্দলীয় নিরপেক্ষ কেয়ার টেকার সরকার ব্যবস্থার বিলোপ ঘটালেন। নিজ হাতে ক্ষমতা রেখে নির্বাচন অনুষ্ঠিত করার কুমতলবে তিনি যে এই কাজটি করেছিলেন সেটার প্রমান পাওয়া যায় তার দ্বারা অনুষ্ঠিত পরবর্তী নির্বাচনের চালচিত্র দেখে। তিন টার্মের নির্বাচনে কোনটা অর্ধেকের বেশী বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় জয়ী, কোনটা দিনের ভোট রাতে সম্পন্ন করে নেয়া আবার কোনটা ভিন্নমতের মানুষ না পেয়ে নিজ দলের মানুষজনকে ড্যামি প্রার্থী বানিয়ে ভোট অনুষ্ঠিত করে বিশ্বকে দেখানো যে ভোট অংশগ্রহনমূলক হয়েছে। অর্থাৎ বিরোধী মতের রাজনীতিবিহীন এবং ভোটার বিহীন প্রহসনের নির্বাচন করে শেখ হাসিনা দেশে ও বিদেশে আস্তেধীরে এক মাফিয়া স্বৈরাচারী শাসক হিসাবে ততদিনে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে ফেলেছেন। কোন রাজনীতিই তাকে কাবু করতে পারেনি। কিন্তু “তোমাকে বধিবে যে গোকুলে বাড়িছে সে”র মত সাধারন ছাত্রদের চাকুরী বৈষম্যের কোটা বিরোধী আন্দোলন তুষের আগুনে জাগ দিয়ে জ্বলে থাকা জনগনকে রাস্তায় নামিয়ে এনে হাসিনা ও আওয়ামী লীগ সরকারকে গদিচ্যুত করিয়েই ক্ষান্ত হোল। বিনিময়ে অবশ্য হাজার দু'য়েক ছাত্র জনতার বুকের তাজা রক্ত ঢেলে জীবন বিসর্জন দিতে হয়েছে।
রাজনীতিতে পট পরিবর্তনের কয়েকটি পন্থা বিবেচনা করে আন্দোলন অভ্যুত্থান বিপ্লব ইত্যাদি সংঘটিত হয়। সেক্ষেত্রে আমাদের এই চব্বিশের ছাত্র জনতার আন্দোলন কোন চরিত্রের রূপ ধারন ক’রে বর্তমানের নখদন্তবিহীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের হাতে সোপর্দ করা হয়েছে সেটা অবশ্য একটা গবেষনার বিষয়। হয়তোবা অদূর ভবিষ্যতে বিষয়টি গবেষনা কর্মের একাডেমিক কার্যক্রমের অংশ হয়ে যেতে পারে। কারনগুলো আমরা চোখের সামনেই দেখতে পাচ্ছি। বর্তমানের চালচিত্রে দেশের ডানপন্থা ঘরানার রাজনীতিতে গণ অভ্যুত্থান বিষয়টি একটি পরিচিত সিনারিও। পূর্ব বাংলা, পাকিস্তানী এবং বাঙালী পরিচয়ে এই দৃশ্যপটের সাক্ষী বা পক্ষ তারা কয়েক বারই হয়েছে। গণ আন্দোলনের ফসল হিসাবে সংঘটিত অভ্যুত্থানে দেশে সরকার ব্যবস্থার পক্ষ বদল হয় কিন্তু সার্বিক বিবেচনায় দেশের প্রশাসনিক কাঠামো ও অন্যান্য দৃশ্যমান এবং চলমান অবকাঠামো বিদ্যমান থাকে। কিন্তু চব্বিশে যা হোল সেটা কি অভ্যুত্থান না বিপ্লব তার সংজ্ঞা নির্ধারন করা বেশ কঠিন। যে আন্দোলনে দেশের সরকার প্রধানসহ নেতা মন্ত্রী সকলেই দেশ ছেড়ে ভেগে যায়, দেশকে নেতৃত্বশুন্য করে ক্ষমতাসীন দলটির হাল ধরার কেউ সামনে আসতে পারেনা, এমনকি দেশের প্রশাসনিক ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর আধিকারিকরা তাদের নৈতিক স্খলের অপরাধে গা ঢাকা দিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক শুন্যতা সৃষ্টি করে, দেশের শিক্ষাঙ্গনের প্রাতিষ্ঠানিক প্রধানগনসহ ধর্মীয় সর্বোচ্চ পদের ইমামগন পর্যন্ত নিজেদের কর্মস্থল থেকে জনরোষের ভয়ে পালিয়ে গিয়ে দেশব্যাপী এক ভীতিময় শুন্যতার সৃষ্টি করে সেই ছাত্র জনতার আন্দোলনকে অভ্যুত্থান বলা যায়, নাকি সেটা একটা সর্বাঙ্গ বিপ্লব বলে আখ্যা দেয়া যায় সেটার ব্যখ্যা আগে নির্ধারন করা প্রয়োজন। আর এত কিছু উলটে যাওয়ার পর যাদেরকে নিয়ে একটা জগা খিচুড়ির অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করে দেশ ও শাসন ক্ষমতার সংস্কারের স্বপ্ন দেখানো হয় সেটাইবা কোন্ পর্যায়ের তামাশা তা কি আমরা কেউ ভেবেছি!
সেই পুরনো ধাঁচের রাজনীতির বাতাবরন, প্রশাসনিক কাঠামোর সিএসপি বিসিএসের আমলাতান্ত্রিক জট এবং আইন শৃঙ্খলার কড়চা কি আমাদের এই রক্তস্নাতের জুলাইকে সমুন্নত করতে পারবে! সেই একই চেহারা, একই ঢংয়ের রাজনীতি ও শ্লোগান এবং পরম্পরা প্রাধান্যের সুপ্রিমো দিয়ে আমরা আর কিইবা করতে পারি। অরাজনীতির ছাত্র আন্দোলের সূত্র ধরে ছাত্র জনতার যে জাগরন গোটা দেশ ও জাতিকে আন্দোলিত করেছিল সেটা কি সেই পুরনো চুয়ান্ন বছরের জং ধরা পরম্পরা রাজনীতির ঘাড়েই ভর করে এগোতে চাচ্ছে না! আজকে জেন-জির যেসব ছেলে ছোকড়ারা জীবন বাজি রেখে সরকার তথা দেশের আদল পরিবর্তনের লক্ষে রাস্তায় নেমে কোটি জনতার টিমটিমে প্রদীপ হয়ে আলো জ্বালাতে চেয়েছিল তারা কি সেই পুরনো ট্র্যাডিশনাল রাজনীতির বেড়াজালে আঁটকে পড়েনি? আধুনিক সিঙ্গাপুরের স্বপ্নদ্রষ্টা এবং রূপকার লি কুয়ানের ভাষায়, দেশ মানে কোন পারিবারিক ব্যবসা নয়। রাষ্ট্রে পরিবারকে ঢুকানো যাবেনা। তাহলে সেটি হবে প্যাট্রিমোনিয়াল স্টেট, শেষবেলায় স্বৈরতান্ত্রিক রাষ্ট্র। আমরা কি সে পথেই এগোচ্ছি! অথচ কাছাকাছি সময়েই এ দুটি দেশ দু'টির (সিঙ্গাপুর ও বাংলাদেশ) অভ্যুদ্যয় ঘটেছে।
পতিত রাজনীতির গুপ্তঘাতকের প্রকাশ্য রাজপথে গুলি খেয়ে নিহত হওয়া দেশের সুর্যসন্তান শরীফ ওসমান হাদির মৃত্যু কি সেইসব অসহায় নতুন রাজনীতির স্বপ্নবাজদের দমাতে পারবে! “স্যার একটার বুকে গুলি করলে আরো তিনজন এসে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে যায়” -স্বৈরাচারীর পুলিশ কর্মকর্তার সেই আন্দোলনকালীন সময়ের জবানবন্দি কি আমরা ভুলে গেছি! প্রশ্ন হচ্ছে ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর যে নীলনক্সার জাল পেতে সদ্যোজাত একটি দেশের বুদ্ধিবৃত্তির মাথাগুলোকে হাতপা বেঁধে দখলদার বাহিনী হত্যা করে দেশকে মেধাশুন্য করতে চেয়েছিল, সেই একই আদলে কি হাদি নামের প্রখর বুদ্ধিদীপ্ত তরুন যুবাদের টার্গেট করে শত্রুপক্ষ এগোতে চাচ্ছে! নতুন প্রজন্মের যে ছেলে মেয়েরা সম্মুখ সারির যোদ্ধা হয়ে রাজনীতির প্রতিষ্ঠিত শক্তিগুলোকে আন্দোলন শিখিয়ে দেশের বুক থেকে স্বৈরাচারী হাসিনা নামের এক জগদ্দল পাথর অপসারন করলেন তাদের নার্সিং ও নিরাপত্তা এবং যথাযথ সম্মান নির্ধারনে আমরা কতটুকু প্রস্তুত তা কি আমরা ভেবেছি! এরপরেও কি আমরা সেই গঁদবাধা গত চুয়ান্ন বছরের ঘুনে ধরা জয়/ জিন্দাবাদের গ্লোগান নিয়ে পথঘাট মুখরিত করে জী হুজুর সিল মারা এমপি মিস্টার বানিয়ে তাদের জন্য রাজস্ব রেয়াতের গাড়ি বাড়ি ও ভোগবিলাসের যতসব এন্তেজাম করে আমাদের তথাকথিত ‘সংদীয় গণতন্ত্র’ উদ্ধারের ঢেকুর তুলবো? শহীদ হাদীর জানাজায় লাখো মানুষের স্বতঃস্ফুর্ত উপস্থিতি ও আহাজারি কি গদবাঁধা রাজনীতির মহীপালদের গোচরে আসেনা!
-০-
গ্রিসের উপকূলে মাছধরার নৌকা থেকে বাংলাদেশিসহ ৫৩৯ অভিবাসী উদ্ধার
হাদিরা কি এভাবেই ঝরে পড়বে
এবার খুলনায় এনসিপি নেতা গুলিবিদ্ধ, অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
সালাহউদ্দিন আম্মারের আচরণ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের শামিল : রাবি ছাত্রদল
মুন্সীগঞ্জে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে মায়ের সামনে তরুণকে কুপিয়ে হত্যা
এইচ ওয়ান বি ভিসায় ভারতীয়দের জালিয়াতি ও ঘুষের অভিযোগ মার্কিন কূটনীতিকের, কার্যক্রম স্থগিতের দাবি
সুদানে নিহত ৬ বাংলাদেশি সেনার মরদেহ দেশে পৌঁছেছে
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করবে না ভারত
ওসমান হাদির মৃত্যুতে আজ রাষ্ট্রীয় শোক
ট্রাভেল পাসের আবেদন করেছেন তারেক রহমান
ওসমান হাদি মারা গেছেন
ওসমান হাদির অবস্থা অত্যন্ত সংকটাপন্ন: প্রেস উইং
ইউরোপের স্বপ্নে মৃত্যুযাত্রায় সিলেটের তরুণরা
নির্বাচনে ভারতের নসিহত অগ্রহণযোগ্য সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির দুই বাংলাদেশীর মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক



