কোভিড টিকাদানে শ্লথগতি, প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসনের দূঃখ প্রকাশ
                                    
                                    
                                        
                                            ডেস্ক রিপোর্ট
                                        
                                    
                                   
                                     প্রকাশ:  ১২:০০ এএম,  ২৩ জুলাই,শুক্রবার,২০২১ | আপডেট:  ০৩:০৫ পিএম,  ৪ নভেম্বর,মঙ্গলবার,২০২৫
                                
                        
                    অস্ট্রেলিয়ায় কোভিড-১৯ টিকাদান কর্মসূচিতে শ্লথগতির জন্য দূঃখ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন।
টিকা দেওয়ার হার কম নিয়ে সমালোচনা এবং কোভিড ঠেকাতে সরকারের নতুন করে লকডাউন জারি নিয়ে জনরোষের মুখে প্রধানমন্ত্রী দূঃখ প্রকাশ করলেন।
অস্ট্রেলিয়া ২০২০ সালে মহামারী সামাল দিতে অনেকাংশেই সফল হয়ে বিশ্বে প্রশংসা কুড়িয়েছিল। কিন্তু এবছর গত মাসে সেখানে করোনাভাইরাসের অতি সংক্রামক ডেল্টা ধরনের সংক্রমণ উদ্বেগ বাড়িয়েছে।
ডেল্টার বিস্তার ঠেকাতে হিমশিম খাচ্ছে সরকার। এ পরিস্থিতির মধ্যে দেশটিতে ১৫ শতাংশেরও কম মানুষ এখন পর্যন্ত টিকা নিয়েছে। ওদিকে, একের পর এক রাজ্য বন্ধ হয়ে যাচ্ছে লকডাউনে।স্থবির হয়ে পড়ছে অর্থনৈতিক কার্যক্রম। ফলে বাড়ছে ক্ষোভ।
যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্যে সবকিছু খুলতে শুরু করার মধ্যে অস্ট্রেলিয়াতেও টিকাকরণের হার বাড়ানো এবং সবকিছু খোলা রাখার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের ওপর চাপ বাড়ছে।
এই চাপের মুখেই প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন বৃহস্পতিবার ক্যানবেরায় সাংবাদিকদের বলেছেন, “আমি দুঃখিত যে, আমরা এ বছরের শুরুতে যে অবস্থানে পৌঁছতে পারব বলে আশা করেছিলাম সেই লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারিনি।”
অস্ট্রেলিয়ায় প্রতিদিন ১৫০,০০০ জনেরও কম মানুষকে টিকা দেওয়া হচ্ছে, যা অন্যান্য উন্নত দেশের তুলনায় অনেক কম। সরকার বলছে, তারা এবছরের শেষ নাগাদ প্রাপ্তবয়স্কদেরকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করবে।
আগামী কয়েক সপ্তাহে ফাইজার এবং মডার্নার কয়েক লাখ ডোজ টিকা অস্ট্রেলিয়ায় পৌঁছলেই দেশ লক্ষ্যপূরণের পথে এগিয়ে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেছে সরকার।
অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে জনবহুল রাজ্য নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যে শুক্রবার দিনের শুরুতেই ১৩৬ জন নতুন কোভিড শনাক্তের খবর এসেছে, যা একদিন আগেই ছিল ১২৪।
নতুন শনাক্তের ওই সংখ্যা ১৬ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। নিউ সাউথ ওয়েলসের রাজধানী সিডনিতেই বেশির ভাগ সংক্রমণ ঘটেছে। সিডনিতে চার সপ্তাহ ধরে লকডাউন চলছে।
 
আরও পড়ুন
এই বিভাগের আরো খবর
                                    অস্ট্রেলিয়া মহাদেশে বিএনপি'র ভিক্টোরিয়া স্টেটের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
                                    অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
                                    ফ্রম রেসিস্ট্যান্স টু রিফর্ম: গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে জুলাই সলিডারিটি অস্ট্রেলিয়ার উদ্যোগে শহীদ স্মরণে ৩৬ জুলাই উদযাপন
                                    অস্ট্রেলিয়ান পার্লামেন্টে যথাযোগ্য মর্যাদায় জুলাই গণবিপ্লব পালিত
                                    




