avertisements 2
Text

মোঃ শফিকুল আলম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় বার অভিশংসনের অভিযোগ আনীত হলো। তারপর কি?

প্রকাশ: ১২:০৫ এএম, ১৫ জানুয়ারী,শুক্রবার,২০২১ | আপডেট: ১১:৫০ পিএম, ৯ মে,শুক্রবার,২০২৫

Text

আমেরিকার ইতিহাসে ডোনাল্ড ট্রাম্প হচ্ছে প্রথম প্রেসিডেন্ট যাঁর বিরুদ্ধে ১৩ জানুয়ারী ২০২১ দ্বিতীয় বারের জন্য অভিশংসনের অভিযোগ আনীত হলো। এখন প্রশ্ন হচ্ছে তিনি কি প্রথম প্রেসিডেন্ট হবেন যিনি সিনেট কর্তৃক দোষী সাব্যস্ত হবেন এবং প্রেসিডেন্সি হারাবেন? অনুমান করা যাচ্ছেনা।

এরপর কি? অভিশংসনের অভিযোগ দু’টি ধাপ অনুসরন করে শেষ হয়। কংগ্রেসে প্রথম অভিযোগ উত্থাপিত হয়, হাউজ রেজুলেশন পাশ করলে দ্বিতীয় ধাপে অভিযুক্ত ব্যক্তি সিনেটে বিচারের সম্মুখীন হয়ে থাকেন এবং বিচার শেষে সিনেট শাস্তি নির্ধারন করে।

সিনেটের করনীয় সম্পর্কে আমেরিকার সংবিধান কি বলে? বিস্তারিত ব্যাখ্যা নেই। এতদ সংক্রান্ত অনুচ্ছেদটি সহজ এবং সরল। যা’ বলা রয়েছে:
সকল প্রকার অভিশংসনের বিচার করার একক ক্ষমতা রয়েছে একমাত্র সিনেটের। অভিশংসনের বিচারের উদ্দেশ্যে যখন সিনেট বসবে তখন সিনেট সদস্যগন তাঁদের শপথের পূন: উচ্চারন করবেন এবং সে অনুযায়ী কাজ করবেন। শপথ ভংগ করতে পারবেননা। যদি অভিশংসনের অভিযোগ আমেরিকার প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে আনীত হয় তখন দেশের সর্বোচ্চ আদালতের প্রধান বিচারপতি সিনেট অধিবেশনে সভাপতিত্ব করবেন এবং উপস্থিত সিনেট সদস্যগনের দুই তৃতীংশ সংখ্যাধিক্য ব্যতীত কাউকে দন্ডিত করা যাবেনা (Article 1, Section 3)।

এই আইনের পরিপ্রক্ষিতে কোনো বিধি (Rules) প্রনীত রয়েছে? হ্যাঁ, রয়েছে। ১৮৬৮ সালে প্রথম যখন এন্ড্রু জনসনের বিরুদ্ধে অভিশংসনের অভিযোগ উত্থাপিত হয় তখনই সিনেট এক গুচ্ছ বিধি প্রনয়ন করে যা’ পরবর্তীতে সর্বশেষ ১৯৮৬ সালে সংশোধিত হয়। বিধিসমূহের বিস্তারিত বর্ননায় গেলে লেখাটি অকারন দীর্ঘ হবে। দু’য়েক লাইন বলছি। বিচার অধিবেশনের শুরুতে সিনেট সদস্যগন শপথ বাক্য পাঠ করবেন। প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব নির্ধারিত। সিনেটরদের পক্ষ থেকে হাউজে যুক্তি-তর্কের উপস্থাপন এবং খন্ডন, প্রশ্ন ইত্যাদি নির্ধারিত সময়ে লিখিত উপস্থাপন করতে হবে। একইভাবে অভিযুক্ত ট্রাম্পের এ্যাটর্নিকে নির্ধারিত সময়ে হাউজে নিজেকে নির্দোষ প্রমান করতে সবকিছু লিখিত উত্থাপন করতে হবে। প্রধান বিচারপতি হাউজকে উভয় পক্ষের লিখিত বিষয়বস্তু পড়ে শোনাবেন।

কখন এই বিচার শুরু হতে পারে এটি এখন বিশ্বের সবাই অধীর আগ্রহে জানতে চায়। পরিষ্কার করে বলা যাচ্ছেনা। ভোটের পূর্বে সিনেট নেতা ম্যাককোনেল ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যে তিনি নতুন প্রেসিডেন্টের শপথ গ্রহনের ঠিক আগের দিন ১৯ জানুয়ারী ২০২১ এর পূর্বে আর সিনেট সদস্যদের অধিবেশনে ডাকছেননা। গতকাল বুধবার তিনি এক স্টেটমেন্টে বলেছেন বিচারকার্য তখনই অর্থাৎ ১৯ জানুয়ারী শুরু হবে।

বিচারকার্য কি একদিনে শেষ হতে পারে? নিশ্চিতভাবেই নয়। বিচারকার্য শেষ হতে কয়েক দিন বা কয়েক সপ্তাহ লাগতে পারে। তবে বিধি অনুযায়ী নির্ধারিত সময় সীমার মধ্যে শেষ করতে হবে। সুতরাং বাস্তবিক পক্ষে প্রেসিডেন্ট-ইলেক্ট জো বাইডেনের শপথ নেয়ার পূর্বে এবং শপথ নেয়ার পর পরই বিচারকার্য শেষ হচ্ছেনা।
হ্যাঁ, সিনেট সদস্যগন একজন সাবেক প্রেসিডেন্টকে অভিশংসিত করতে যাচ্ছেন এটি স্পষ্ট।

স্বাভাবিক প্রশ্ন, একজন সাবেক প্রেসিড্ন্টের অভিশংসনের বিচার করে লাভ কি?
এটিকে ‘লেইট ইমপিচমেন্ট’ বলা হচ্ছে। দু’টি কারনে হয়তো লেইট ইমপিচমেন্ট করা হচ্ছে: এক, বাকী ক্ষীয়মাণ সময়টিতে ট্রাম্পের দূষ্কর্ম সীমিত রাখতে; দুই, ভবিষ্যতে কোনো পাবলিক অফিস যাতে হোল্ড করতে না পারেন। অর্থাৎ, ২০২৪ নির্বাচনে অংশগ্রহনে অযোগ্য ঘোষনা করার জন্য। যেহেতু, ট্রাম্প ২০২৪ নির্বাচনে অংশগ্রহন করবেননা এই মর্মে কিছু বলেননি। এমনকি ট্রাম্প ছয় ডিজিট সম্পন্ন পেনশন হারাতে পারেন এবং তাঁর প্রাপ্য অন্যান্য সকল সুবিধা হারাতে পারেন যদি দোষী সাব্যস্ত হোন।

জো বাইডেন শপথ গ্রহনের পর সংগত কারনেই সিনেটের ব্যস্ততা থাকবে। গুরুত্বপূর্ণ সময়। বাইডেন মনোনীত কেবিনেট সদস্য নিদেন পক্ষে চারজন যথাক্রমে সেক্রেটারী অব স্টেট এ্যানটনি ব্লিনকেন, ডিফেন্স সেক্রেটারী এললয়েড অস্টিন, ট্রেজারী সেক্রেটারী জেনেট ইয়েলেন এবং হোমল্যান্ড সিকিউরিটি সেক্রেটারী এলিজান্দ্র মেয়ারকাসকে সিনেটকে কনফার্ম করতে হবে।
অন্য দিকে সিনেটকে করোনা প্যানডেমিকের কারনে অর্থনীতিকে প্রনোদনা দিতে বাইডেনের চাহিদানুযায়ী আমেরিকান জনগনকে রিলিফ চেক বৃদ্ধি করে ২০০০ ডলারে এ উন্নীত করার ড্রাফট লেজিসলেশন তৈরী করতে হবে। সুতরাং বাইডেন প্রশাসনের কাছে ট্রাম্প্রের অভিশংসনসহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ করনীয় রয়েছে। ট্রাম্পের ইমপিচমেন্ট নিশ্চয়ই সিনেটের প্রতিদিনের প্রতিপাদ্য হবেনা। অপর দিকে বিধি অনুযায়ী সিনেটের একটি বিশেষ কমিটি করতে হবে যারা শুনানি গ্রহন করবে। এটির সম্ভাব্যতাও দেখা যাচ্ছেনা। করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্র এবং অর্থনীতিতে গতি পরিবর্তন আনায়ন সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ কাজ।

একটি বিষয় প্রনিধানযোগ্য জর্জিয়ার সিনেট রানঅফ ইলেকশনের রেজাল্ট সার্টিফাইড না হওয়া পর্যন্ত রিপাবলিকান ম্যাককোনেল সিনেট মেজরিটি নেতা। ৫ জানুয়ারী অনুষ্ঠিত সিনেট রানঅফ ইলেকশন রেজাল্টস যখনই সার্টিফাইড হবে এবং ডেমোক্র্যাট জন ওসফ এবং রাফায়েল ওয়ার্নক যখন সিনেটে বসবেন তখনই ম্যাককোনেল আর সিনেট মেজরিটি নেতা থাকবেননা। এ পর্যায়ে এসে নিউইয়র্কের ডেমোক্র্যাট সিনেটর চুর স্কুমার হবেন সিনেট মেজরিটি নেতা। এবং তখন ডেমোক্র্যাটরা প্রসিডিংস তৈরীতে অধিকতর নিয়ন্ত্রন পাবে।

ট্রাম্প্রের বিরুদ্ধে আনীত প্রথম ইমপিচমেন্ট সফলতা পায়নি। দ্বিতীয় যাত্রায় কি পৃথক ফল আনায়ন করবে? 
প্রথম ইমপিচমেন্টের ক্ষেত্রে একমাত্র সিনেটর মিট রমনি পক্ষে ভোট দিয়ে ট্রাম্পের অপসারন চেয়েছিলেন। এইবারে এমনকি রিপাবলিকান সিনেট মেজরিটি নেতা ম্যাককোনেলও  ট্রাম্পের রেচন করত: রিপাপলিকান পার্টিকে দূষনমুক্ত করতে চাইছেন। তা’হলে কি এইবারে ট্রাম্প অপসারনে প্রয়োজনীয় ২/৩ অংশ মেজরিটি পাওয়া যাবে? পরিষ্কার করে ধারনা করা যাচ্ছেনা।

ট্রাম্পকে দোষী সাব্যস্ত করতে কতো ভোটের প্রয়োজন? গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। দোষী সাব্যস্ত করতে উপস্থিত সদস্যগনের ২/৩ অংশ প্রয়োজন। যদি ১০০ সদস্য বিশিষ্ট সিনেটের সকল সদস্য উপস্থিত থাকেন তা’হলে ৬৭ জন সদস্যের প্রয়োজন হবে। বর্তমানে সিনেটে ডেমোক্র্যাট এবং রিপাবলিকান সদস্য সংখ্যা ৫০ করে। সেক্ষেত্রে ১৭ জন রিপাবলিকান সদস্যকে ইমপিচমেন্টের পক্ষে ভোট দিতে হবে। 
বিধি অনুযায়ী উপস্থিত রিপাবলিকান সদস্যদের কেউ যদি ট্রাম্পকে দোষী সাব্যস্ত করার পক্ষে ভোট না দিয়ে বিরত থাকেন এবং বিরত থাকার সংখ্যা যদি ১৭ হয় তা’হলেও ট্রাম্পকে অপসারন করা সম্ভব। বিগত সময়ের ইনপিচমেন্টের ফলাফল কি হয়েছিলো? প্রেসিডেন্ট জনসন ১ ভোটে বেঁচে গিয়েছিলেন। তবে পরবর্তী নির্বাচনে হেরে গিয়েছিলেন। অবশ্য বিল ক্লিন্টন দ্বিতীয় বারের ক্ষমতার মেয়াদে অভিশংসন ট্রায়েলের সম্মুখীন হয়ে অনেক ভোটের ব্যবধানে রেহাই পেয়েছিলেন। ট্রাম্পের বিরুদ্ধে আনীত প্রথম ইমপিচমেন্টের ফলাফলও বিল ক্লিন্টনের অনুরুপ ছিলো। আমাদেরকে বেশ কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে।

বিষয়:
avertisements 2
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতির নেপথ্যে বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্য!
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতির নেপথ্যে বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্য!
পাক-ভারত যুদ্ধবিরতি হলেও স্থগিত থাকছে সিন্ধু পানি চুক্তি
পাক-ভারত যুদ্ধবিরতি হলেও স্থগিত থাকছে সিন্ধু পানি চুক্তি
নিজামীর ফাঁসির রাতেই আ. লীগের ‘পতন’!
নিজামীর ফাঁসির রাতেই আ. লীগের ‘পতন’!
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় ‘যুদ্ধবিরতিতে’ সম্মত ভারত-পাকিস্তান 
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় ‘যুদ্ধবিরতিতে’ সম্মত ভারত-পাকিস্তান 
ভারতের অপারেশন সিঁদুরের জবাবে পাকিস্তানের ‘বুনিয়ান-উল-মারসুস’ শুরু
ভারতের অপারেশন সিঁদুরের জবাবে পাকিস্তানের ‘বুনিয়ান-উল-মারসুস’ শুরু
শাহবাগ ছাড়া মহাসড়কে ব্লকেড না দেওয়ার আহ্বান হাসনাতের
শাহবাগ ছাড়া মহাসড়কে ব্লকেড না দেওয়ার আহ্বান হাসনাতের
শেখ মুজিবের কালো আইনেই আ.লীগ নিষিদ্ধ করা সম্ভব : অ্যাটর্নি জেনারেল
শেখ মুজিবের কালো আইনেই আ.লীগ নিষিদ্ধ করা সম্ভব : অ্যাটর্নি জেনারেল
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল শাহবাগ, রাজপথে ‘জুলাই’র ছায়া
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল শাহবাগ, রাজপথে ‘জুলাই’র ছায়া
দ্রুত সিদ্ধান্ত দিন, নয়তো আবারও ‘মার্চ টু ঢাকা: নাহিদ ইসলাম
দ্রুত সিদ্ধান্ত দিন, নয়তো আবারও ‘মার্চ টু ঢাকা: নাহিদ ইসলাম
জম্মু-কাশ্মির-পাঞ্জাবে ব্যাপক হামলা পাকিস্তানের
জম্মু-কাশ্মির-পাঞ্জাবে ব্যাপক হামলা পাকিস্তানের
মাতারবাড়ী প্রকল্প: ৬৫৭১ কোটি টাকার হিসাব না দিয়েই লাপাত্তা সাবেক পিডি 
মাতারবাড়ী প্রকল্প: ৬৫৭১ কোটি টাকার হিসাব না দিয়েই লাপাত্তা সাবেক পিডি 
শিক্ষার্থীদের ‘কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে’ সপরিবারে পালিয়েছেন বিএসবির বাশার
শিক্ষার্থীদের ‘কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে’ সপরিবারে পালিয়েছেন বিএসবির বাশার
ভারতের সাময়িক আনন্দ স্থায়ী দুঃখে পরিণত হবে: পাকিস্তান
ভারতের সাময়িক আনন্দ স্থায়ী দুঃখে পরিণত হবে: পাকিস্তান
ভারতকে জবাব দিতে অংশ নিয়েছিল পাকিস্তানের ১২৫ যুদ্ধবিমান
ভারতকে জবাব দিতে অংশ নিয়েছিল পাকিস্তানের ১২৫ যুদ্ধবিমান
ঘৃণা এবং সহিংসতা আমাদের শত্রু, একে অপরের নয়: ভারত-পাকিস্তানকে মালালা
ঘৃণা এবং সহিংসতা আমাদের শত্রু, একে অপরের নয়: ভারত-পাকিস্তানকে মালালা
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
প্রণব মুখার্জি আর নেই
প্রণব মুখার্জি আর নেই
avertisements 2
avertisements 2