avertisements 2
Text

মোঃ শফিকুল আলম

আমরা এখন সর্বত্র সাম্প্রদায়িক

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ২৩ অক্টোবর,শনিবার,২০২১ | আপডেট: ০৭:১৯ এএম, ২৩ এপ্রিল,মঙ্গলবার,২০২৪

Text

আমরা মননে, মগজে, চিন্তায়, চেতনায়, চলনে, বলনে আচার, আচরনে, শিক্ষায়, সংস্কৃতিতে, পোষাক, পরিচ্ছদে এখন সর্বত্র সাম্প্রদায়িক। বাংলাদেশে যা’ হয়ে গেলো, হচ্ছে বা নিরবিচ্ছিন্নভাবে হয়ে চলছে তা’ দাঙ্গা বা সংঘাত নয়। শুধুই দূর্বলের ওপর সবলের নির্মম আক্রমন। দাঙ্গা হয় রাজনৈতিক কারনে। দাঙ্গা বাঁধানো হয়। আক্রমন হয় ভীতি তৈরী করতে। কাউকে ভিটে ছাড়া করতে, কারও সম্পত্তি দখল করতে।

আমরা ১৯৪১ এর ঢাকা রায়টের কথা জানি। ১৯৪৬ এর আগস্ট মাসে সেই ক্যালকাটা কিলিং এর কথা জানি। ১৯৪৬ এর অক্টোবরের নোয়াখালী দাঙ্গার কথাও জানি।

এসবকিছুই রাজনৈতিক কারনে সংঘটিত হয়েছিলো। বৃটিশরা তাদের বিরুদ্ধে ভারতের জনগনকে দ্বিধাবিভক্ত রাখতে হিন্দু-মুসলমানদের মধ্যে দাঙ্গা বাঁধিয়ে তাদের শাসন দীর্ঘায়িত করতে চেষ্টা করেছিলো। একেবারেই ধর্মীয় আচার-আচরনশূন্য মোহাম্মাদ আলী জিন্নাহ দ্বিজাতি তত্বের জনক ছিলেন। অপর পক্ষে ধার্মিক মহাত্মা গান্ধী ধর্মের বাতাবরনে রাজনীতিই করেননি রাজনীতিতে ধর্মের ব্যবহার তিনিই শুরু করেছিলেন।

 

মন্দিরে দেবতার পাদপিঠে মুসলমানদের ধর্মগ্রন্থ রেখে বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায় ইসলাম অবমাননা যে করতে পারেনা তা’ সবাই বোঝে। কিন্তু তারপরও ধর্ম পালন করুক আর না-ই করুক মুসলমানদের অনুভূতিতে প্রচন্ড আঘাত লাগে! ইসলামের মর্ম বানী হচ্ছে আল্লাহ এক এবং সকল মানুষ তাঁর সৃষ্ট। আল্লাহর সৃষ্ট মানুষ এবং মুসলমান আপনাদের এতোটুকুন উপলব্ধিতে আসেনা যে আল্লাহর সৃষ্ট অপর মানুষের ওপর আক্রমন করা যায়না? অনুভূতি শাণিত না ভোঁতা।

ধর্মগ্রন্থের অবমাননার দায়ে কি মানুষ খুন করা যায়? মানুষ হয়ে মানুষকে আক্রমন করা, খুন করা, সম্পত্তি লুন্ঠন করা কতোটা ধর্মের সাথে সংগতিপূর্ণ হলো? যদি সত্যিই ইকবাল হোসেন (অবশ্যই কারও নির্দেশনায়) আপনার ধর্মগ্রন্থটি হনুমানের পাদপিঠে রেখে থাকে তাহলে এখন আপনার অনুভূতিকে কি বলবেন? যারা হত্যাকাণ্ডের শিকার হলেন তাদের জীবন ফিরিয়ে দিতে পারবেন? অনুভূতি প্রমানের জন্য অপেক্ষা করতে পারেনা? শুনলেন আর আক্রমনে ঝাপিয়ে পড়লেন?

 

১৯৪৭ সালে পাকিস্তান সৃষ্টির পর দ্বিজাতি তত্বের ভিত্তিতে তৈরী পাকিস্তান চ্যালেন্জড্ হলো। সমাজের প্রগতিশীল চিন্তকগন এই তত্বকে আউটরাইট বাতিল করে দিলেন। রাজনীতিকরা সময় নিয়েছিলেন। আওয়ামী মুসলিমলীগ থেকে আওয়ামীলীগ হতে সময় লেগেছিলো। সদ্য প্রতিষ্ঠিত  সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমান অধ্যূসিত পাকিস্তানে সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবী, লেখক, শিক্ষক, ছাত্রগন পাকিস্তানি শাসকদের বিরুদ্ধে বাঙ্গালী জাতিসত্বার জানান দিয়ে বলেছিলো একমাত্র ধর্মের মিলের ভিত্তিতে জাতি হয়না। জাতি হতে ভাষা, সংস্কৃতি, আচার, আচরনের মিল থাকতে হয়। ১২০০ মাইল দূরের পাকিস্তানিদের সাথে একমাত্র ধর্ম ছাড়া সবকিছুর অমিল ছিলো। অথচ বাংলায় হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান আমরা সবাই একই ভাষায় কথা বলি। একই ভাষায় মনের আকুলতা প্রকাশ করি। আমরা সবাই মিলে মিশে ঈদ বা পুজোর উৎসব পালন করি। সুতরাং সকল অগ্র চিন্তকগন হিন্দু এবং মুসলমান দু’টি জাতি এবং সেই মোতাবেক দু’টি রাষ্ট্রের জন্মের ধারনা বাতিল করে দিয়ে পাকিস্তান সৃষ্টির শুরুতেই পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা একমাত্র উর্দুর ধারনা বাতিল করে দিয়ে বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবী করলেন।

দ্রুত এই ধারনা প্রগতিশীল রাজনীতিকদের দ্বারা অধিকতর জনপ্রিয়তা অর্জন করে। এই সময়টায় পাকিস্তানের পূর্ব বা পশ্চিম অংশের মানুষদের শিক্ষার হার অত্যন্ত নিম্ন পর্যায়ে ছিলো। বাঙ্গালী জাতীয়তাবোধের চেতনা সৃস্টি করা ধর্মপ্রাণ বা ধর্মান্ধ সকল পর্যায়ের মুসলমানদের মধ্যে অত্যন্ত কঠিন ছিলো। তবে একই অন্চলে বসবাসরত সকল ধর্মের মানুষের মধ্যে যে ভ্রাতৃত্ববোধ জন্মেছিলো তা’ দীর্ঘদিনের। এই বন্ধনই এক সময়ে বাঙ্গালী জাতীয়তাবোধের চেতনাকেও সমৃদ্ধ করে। ক্রমশ সেই জাতীয়তাবোধ থেকেই স্বাধিকারের চেতনায় সমৃদ্ধি ঘটে। বাঙ্গালী ইতোমধ্যেই বুঝতে সক্ষম হয় যে পাকিস্তানি শাসকগোস্ঠী তাদের প্রতিবাদ জানানোর ভাষাকে চিরতরে কেড়ে নিয়ে চিরদিনের জন্য শাসন এবং  শোষনের জালে আবদ্ধ করতেই উর্দুকে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা করতে চায়। তাই পূর্বাংশের সব মানুষ ভাষার দাবীতে ১৯৫২ তে এসে নিজেদের তপ্ত রক্তে রাজপথ রন্জিত করে তাদের মায়ের ভাষা, প্রতিবাদের ভাষা বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে।

জাতীয়তাবাদ এবং স্বাধিকারের চেতনা সাম্প্রদায়িক চেতনার কবর রচনা করতে সমর্থ্য হয়েছিলো সেই কঠিন সময়ে।

বাঙ্গালীর এই ঐতিহাসিক সময়ে প্রয়োজন হয়েছিলো একজন সূর্য সেনাপতির। ঐতিহাসিক সেই মুহূর্তে আবির্ভাব ঘটেছিলো সেই মহামানবের। শেখ মুজিবুর রহমান। একটি নাম, একটি চেতনা, একটি সৃষ্টিমূখর সংগ্রাম। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী। তিনি এলেন জাতির কাণ্ডারী হয়ে। জাতীয়তাবাদের নৌকাটির হাল ধরলেন। স্বাধীনতার স্বপ্নদ্রষ্টা মানুষটি স্বাধীনতার মন্ত্রে দীক্ষিত করে পুরো জাতির মনোজগতের পরিবর্তন আনায়নে সক্ষম হলেন। ৬২, ৬৪, ৬৯ এবং ৭০ এসে পুরো দেশ এবং শেখ মুজিব একাকার হয়ে গেলো। শেখ মুজিবের ভাষাই হলো পুরো দেশের মানুষের ভাষা এবং কথা। তিনি সাম্প্রদায়িকতার কবর রচনা করে সম্প্রীতির এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন। স্বাধীনতা অবশ্যম্ভাবী হলো অবিসংবাদিত জাতীয়তাবাদী, উদার গনতান্ত্রিক, সাম্য এবং মানবিকতার মন্ত্রে দীক্ষিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নেতৃত্বে ৭০ এর নির্বাচনে পুরো পাকিস্তানে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার মধ্য দিয়ে।

পাকিস্তানি শাসকদের বিরুদ্ধে আন্দোলোন এবং সংগ্রাম সর্বশেষ মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িকতার স্থান বা প্রভাব কতোটুকুন ছিলো?

স্বাধীনতার ৫০ বছর সুবর্ন জয়ন্তী উজ্জাপন ক্ষণে যখন আমরা ধর্মের নামে ধর্মান্ধ হয়ে আমরা আমাদের ভাই বা বোনদের ওপর শুধুমাত্র ভিন্ন ধর্মবিশ্বাসের কারনে আক্রমন করে তাদের উপসানালয় গুঁড়িয়ে দেই তখন শাসকগোস্ঠী লজ্জিত না হলেও আমরা লজ্জিত হই। ভীষন লজ্জিত বোধ করি।

১৯৭১ সালে বাংলাদেশে সকল মানুষের(ধর্ম, বর্ন নির্বিশেষে) রক্তের আখরে লিখিত হয়েছিলো বাংলাদেশ। স্বাধীনতা এবং মুক্তির সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং তাঁর দল আওয়ামীলীগ। আজ আওয়ামীলীগের দলীয় সরকার যেমন নিরবিচ্ছিন্নভাবে ক্ষমতায় রয়েছে তেমন নিরবিচ্ছিন্নভাবে ভিন্ন ধর্মের উপাসনালয়ে আক্রমন হচ্ছে, তাদের খুন করা হচ্ছে, তাদের সম্পদ লুন্ঠন করা হচ্ছে, ভিটে থেকে বিতাড়িত করা হচ্ছে।

কোনো ঘটনারই বিচার হয়নি। এই সরকার বিশেষভাবে ২০০১ সালে নির্বাচনোত্তর হিন্দুদের ওপর আক্রমনের কথা যখন তখন বলছেন। ধারাবাহিকভাবে নিজেদের সময়ে সংঘটিত আক্রমনকে বৈধতা দেয়ার জন্য ২০০১ সালের নৃসংশ আক্রমনের কথা বলছেন। কিন্তু সেই অপরাধের বিচার যে এই সরকার করেনি তা’ বলছেননা। বলছেননা যে তাদের সময়ে চলোমান নৃসংশ আক্রমন, হত্যাকাণ্ডের কোনো দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়া সম্ভব হয়নি কেনো।

 

আমরা জানি কেনো সম্ভব হয়নি। ৫০ বছর পূর্বে যে শিশুটি জন্মগ্রহন করে বুঝতে শিখলো তাকে শিক্ষায়, সংস্কৃতিতে সাম্প্রদায়িক করে বড় করা হলো। সামরিক সরকারগুলো ক্ষমতায় থাকার জন্য ধর্মকে পাকিস্তানের তুলনায় আরও কঠিনভাবে একেক ধাপ এগিয়ে ব্যবহার করতে শুরু করলো। দেশের সংবিধানটাকেই যেখানে সাম্প্রদায়িক করা হলো সেখানে অন্য ধর্ম বিশ্বাসীদের ওপর আক্রমন হবেনা কেনো?

কেউ সংবিধানে বিসমিল্লাহর সংযোজন করলেন। এরশাদ সাহেব এক ধাপ এগিয়ে রাষ্ট্রধর্ম সংবিধানে সংযোজিত করলেন।

একটানা তিন মেয়াদে সরকারে থেকে আওয়ামীলীগ যেখানে সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম রেখে নিজেদেরকে অসাম্প্রদায়িক বলছেন সেটাই বরং জনগনের সাথে, স্বাধীনতার চেতনার সাথে নিষ্ঠুর তামাশা! দলের মধ্যে, সরকারের মধ্যে একজন উদার অসাম্প্রদায়িক নেতা বা মন্ত্রী থাকলে দশজন সাম্প্রদায়িক নেতা বা মন্ত্রী রয়েছেন। কোনো একজন অসাম্প্রদায়িক চেতনার কথা বললে দলের মধ্যেই চ্যালেন্জড্ হচ্ছেন। মন্ত্রীসভায় বেশিরভাগ সাম্প্রদায়িক।

প্রশাসনে এখন অসাম্প্রদায়িক চেতনার লোক খুঁজে পাওয়া মুশকিল হবে। সে কারনেই কুমিল্লায় অসি সাহেব তার বিশ্বাসের কারনেই হয়তো মনে করেছেন কোরানের অবমাননা হয়েছে এবং অন্যকে লাইভ করতে দিয়ে সবাইকে উত্তেজিত করতে তিনিও সহযোগিতা করেছেন। অসি সাহেবের বয়স অবশ্যই ৫০ এর নীচে। অসি, এসপি, সচিবরাও এখন প্রচন্ড অনুভূতিশীল। তারাও কোরান অবমাননার জন্য তাই নৃসংশ আক্রমনের ঘটনা ঘটতে দেয়। আমাদের পুরো মনোজগতের পরিবর্তন ঘটেছে। রাজনীতিকরাই গত ৫০ বছর পুরো জাতিকে সাম্প্রদায়িক করেছেন।

স্বাধীনতার চেতনা- সাম্য, মানবিক মূল্যবোধ, সামাজিক ন্যায়বিচার, গনতন্ত্র এর কোনোটাইতো নেই। গনতন্ত্র না থাকলে, বিচারব্যবস্থা না থাকলে মানুষ অন্যায় করতে প্রবৃত্ত হবে এটাইতো স্বাভাবিক।

 

মানুষের মনোজগতের পরিবর্তন আনায়ন জরুরী। শিক্ষায়, সংস্কৃতি চর্চায় অসাম্প্রাদায়িক চেতনা সৃষ্টি করতে হবে। শিক্ষা এবং স্বাস্থ্যখাতে যথাক্রমে জিডিপির ১% এবং ২% ব্যয়িত হয়। কি করে প্রমান করবেন আপনারা দেশের অবকাঠামো বিনির্মানে বিনিয়োগ করছেন? শিক্ষাখাতে ব্যয় করবেন শিক্ষিত জনগোস্ঠী তৈরী হবে যারা দীর্ঘ সময়ের জন্য দেশের জন্য সম্পদে পরিনত হবে। স্বাস্থ্যখাতে ব্যয় করবেন; স্বাস্থ্যবান জনগোস্ঠী দীর্ঘ সময়ের জন্য দেশের সম্পদে পরিনত হবে।

দেশে এখন সংস্কৃতিচর্চা হয়না। যাত্রাপালা হয়না। গোলাম কুদ্দুস, রামেন্দু মজুমদার, আসাদুজ্জামান নুরেরাও এখন অন্যায়ের বিরুদ্ধে মিছিল, সমাবেশ করেননা। সাংবাদিকগন এখন অন্যায়ের বিরুদ্ধে মানব বন্ধন করেননা। নির্বাচনে অনিয়মের চিত্র প্রকাশ করেননা। শিক্ষকগণ এখন অপরাজেয় পাদদেশে সমাবেশ করে সরকারের সাম্প্রদায়িকসগোস্ঠীর সাথে আপোষকামীতার বিরুদ্ধে কথা বলেননা। সরকারের অসংগতির বিরুদ্ধে কথা বলা যে বিরুদ্ধাচারন নয় তা-ও ভুলে গেছেন। সরকারও লাগামহীনভাবে ক্ষমতায় থাকতে সামরিক সরকারগুলোর আদলে সাম্প্রদায়িক শক্তির সাথে আঁতাত করছে। অগনতান্ত্রিক হচ্ছে। নির্বাচন ব্যবস্থা, বিচারব্যবস্থাসহ সকল ব্যবস্থাকে একটি নিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থায় পরিনত করছে।

রাজনীতিক, আমলা, প্রশাসনযন্ত্র দুর্নীতির মহাযজ্ঞে লিপ্ত রয়েছে। কেউ আর সরকারের নিয়ন্ত্রনে নেই। দলের নেতা, মন্ত্রীরা লাগামহীন সাম্প্রদায়িক ধর্মান্ধ গোস্ঠীকে পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে।

পুরো দেশ এখন সাম্প্রদায়িকতার মোড়কে বা আবর্তে রয়েছে এবং ক্রমশ বেড়ে উঠছে। সম্প্রতি সংঘটিত বা গত তিন মেয়াদে সংঘটিত সকল সাম্প্রদায়িক হামলার সাথে স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতৃত্বের একটি অংশ, প্রশাসনের অংশ জড়িত।

আওয়ামীলীগ এবং সরকার যদি স্বাভাবিক গনতান্ত্রিক চর্চায় দেশকে ফিরিয়ে আনতে ব্যর্থ হয় তবে আওয়ামীলীগ এবং দেশকে চরম মূল্য দিতে হবে।

avertisements 2
আদালতের রায়ে ‘মা’ হিসেবে ইতিহাস গড়লেন অভিনেত্রী বাঁধন
আদালতের রায়ে ‘মা’ হিসেবে ইতিহাস গড়লেন অভিনেত্রী বাঁধন
খেটে ওঠা চেটে ওঠা
খেটে ওঠা চেটে ওঠা
কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ভোটারের সংখ্যা কত, তালিকা চান হাইকোর্ট
কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ভোটারের সংখ্যা কত, তালিকা চান হাইকোর্ট
হিট স্ট্রোক প্রতিরোধে করণীয়
হিট স্ট্রোক প্রতিরোধে করণীয়
প্রতারণার  ফাঁদ হোয়াটসঅ্যাপে, এড়াবেন যেভাবে
প্রতারণার ফাঁদ হোয়াটসঅ্যাপে, এড়াবেন যেভাবে
চাঁদ দেখা গেছে, মঙ্গলবার রোজা শুরু
চাঁদ দেখা গেছে, মঙ্গলবার রোজা শুরু
মাদরাসায় ছাত্রকে বলৎকারের অভিযোগে শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা
মাদরাসায় ছাত্রকে বলৎকারের অভিযোগে শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা
পরিত্যক্ত যাত্রী ছাউনিকে পর্যটনকেন্দ্রে রূপান্তরিত করলেন ব্যারিস্টার
পরিত্যক্ত যাত্রী ছাউনিকে পর্যটনকেন্দ্রে রূপান্তরিত করলেন ব্যারিস্টার
অবশেষে সাংবাদিক বৃষ্টির লাশ বুঝে পেল পরিবার
অবশেষে সাংবাদিক বৃষ্টির লাশ বুঝে পেল পরিবার
অস্ট্রেলিয়া ও মালয়েশিয়াসহ ৪ দেশে রমজানের তারিখ ঘোষণা
অস্ট্রেলিয়া ও মালয়েশিয়াসহ ৪ দেশে রমজানের তারিখ ঘোষণা
বিমান থেকে ফেলা ত্রাণ মাথায় পড়ে নিহত ৫
বিমান থেকে ফেলা ত্রাণ মাথায় পড়ে নিহত ৫
কুমিল্লা সিটির প্রথম নারী মেয়র হলেন ডা. তাহসিন বাহার সূচনা
কুমিল্লা সিটির প্রথম নারী মেয়র হলেন ডা. তাহসিন বাহার সূচনা
নারীদের অর্থনৈতিক সক্ষমতা দিলে সব পারবে: প্রধানমন্ত্রী
নারীদের অর্থনৈতিক সক্ষমতা দিলে সব পারবে: প্রধানমন্ত্রী
ব্রিটিশ ভারতের ‘অবরোধ-বাসিনি’রাঃ এখন  কোথায় ও কেন ?
ব্রিটিশ ভারতের ‘অবরোধ-বাসিনি’রাঃ এখন কোথায় ও কেন ?
ড. ইউনূসকে ১১৯ কোটি টাকা আয়কর পরিশোধের নির্দেশ
ড. ইউনূসকে ১১৯ কোটি টাকা আয়কর পরিশোধের নির্দেশ
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2