ধর্মেন্দ্রের ‘মৃত্যুর’ খবরে মিডিয়ার ওপর হেমা মালিনীর ক্ষোভ
ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ১২ নভেম্বর,
বুধবার,২০২৫ | আপডেট: ০৩:৫৩ এএম, ১২ নভেম্বর,
বুধবার,২০২৫
সংগৃহীত ছবি
বলিউডের কিংবদন্তি অভিনেতা ধর্মেন্দ্রকে নিয়ে সোমবার (১০ নভেম্বর) রাত থেকেই নানা সংবাদ ছড়াচ্ছে। অসুস্থতাজনিত কারণে হাসপাতালে নেওয়ার পর ভেন্টিলেশন সাপোার্টে নেওয়া হয়েছে তাকে। এরইমধ্যে গতরাতে খবর ছড়ায়―মারা গেছেন ধর্মেন্দ্র! যা মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) কিছু সংবাদমাধ্যমেও আসে। যা প্রকৃত অর্থে সত্য নয় বলে জানিয়েছেন অভিনেতার মেয়ে এশা দেওল।
এদিন সকালে সোশ্যাল মিডিয়া ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডেলে এক বিবৃতিতে বাবার শারীরিক অবস্থার কথা জানিয়েছেন এশা দেওল। সেখানেই জানিয়েছেন, তার বাবাকে নিয়ে ছড়িয়ে পড়া খবরটি সঠিক নয়।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, অভিনেত্রী এশা দেওল লিখেছেন, ‘গত কয়েকদিন ধরে আমার বাবার শারীরিক অবস্থা নিয়ে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের ভুল তথ্য ছড়িয়ে পড়েছে। তার শারীরিক অবস্থা এখন স্থিতিশীল। সবাইকে অনুরোধ করব, আমাদের পরিবারের গোপনীয়তাকে সম্মান করুন। বাবার দ্রুত আরোগ্য কামনা করুন।
প্রসঙ্গত, ১৯৩৫ সালের ৮ ডিসেম্বর পাঞ্জাবের নসরালি গ্রামে জন্ম ধর্মেন্দ্রর। ছোটবেলা থেকেই সিনেমার প্রতি বেশ আগ্রহ ছিল তার। পরিবারের দায়িত্ব সামলাতে তরুণ বয়সেই ভারতীয় রেলে কেরানির পদে চাকরি নেন। ওই সময় তার বয়স ছিল মাত্র ১৯ বছর। তারপর প্রথম বিয়ে হয় প্রকাশ কৌরের সঙ্গে।
এ সময় ধর্মেন্দ্র বুঝতে পারেন, রেলের চাকরিতে তার মন টিকছে না। জায়গা করে নেন ক্যামেরার সামনে। তারপর স্বপ্ন পূরণের আশায় পাড়ি জমান মুম্বাইয়ে। সেখানেও ভাগ্যকে সহজে লক্ষ্যে নিতে পারছিলেন না। ধারাবাহিকভাবে অডিশন দিতে থাকেন। ১৯৬০ সালে ‘দিল ভি তেরা হাম ভি তেরা’ সিনেমায় সুযোগ পান।
এ অভিনেতা দীর্ঘ ক্যারিয়ারে ‘শোলে’, ‘ছুপকে ছুপকে’, ‘ধরমবীর’, ‘ফুল অউর পাথর’, ‘সত্যকাম’, ‘রাজা জানি’, ‘রাখওয়ালা’র মতো একাধিক সুপারহিট সিনেমা উপহার দিয়েছেন দর্শকদের





