avertisements 2

শিশুর মোবাইল গেমের আসক্তি কমানোর ৫ উপায়

শিশুর মোবাইল গেমের আসক্তি কমানোর ৫ উপায়

ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ২৮ আগস্ট,শনিবার,২০২১ | আপডেট: ০৮:৪৭ এএম, ২৩ এপ্রিল,মঙ্গলবার,২০২৪

Text

আদালতের নির্দেশের পর পাবজি এবং ফ্রি ফায়ারের মতো জনপ্রিয় অনলাইন গেম ক্ষতিকর বিবেচনায় বন্ধ করে দিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। কিন্তু ভিপিএন সফটওয়্যার ব্যবহার করে এ গেমগুলো খেলার সুযোগ থেকেই যাচ্ছে। ফলে গেমগুলো দেশে একেবারেই বন্ধ করা সম্ভব নয়, বিষয়টি নিয়ে দ্বিমত নেই প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদেরও। এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি কার্যকর পন্থা হবে অভিভাবকদের সচেতনতা ও নজরদারির বিষয়টি। এসব ক্ষতিকর গেম থেকে সন্তানকে নিরাপদে রাখতে সহজ কিছু পদক্ষেপ বাতলে দিয়েছে হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুল। শিশু বা কিশোর বয়সী গেমারদের ক্ষেত্রে খানিকটা নজরদারি আর খানিকটা অভিভাবকসুলভ কৌশল খাটানোর পরামর্শ দিয়েছে তারা।

গেমের আসক্তি কমানোর ৫ উপায়

ইএসআরবি রেটিং- সন্তান যে গেমটি খেলছে সেটির ইএসআরবি রেটিং চেক করতে হবে। আর গেমটিতে কি ধরনের কনন্টেন আছে তা চেক করা যায় ইএসআরবি রেটিং থেকে।

সন্তানের প্রতিক্রিয়া- গেমের কনন্টেন বোঝার জন্য সন্তানের সঙ্গে অভিভাবকদেরও গেম খেলার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। খেলতে খেলতে নজর রাখতে হবে এসময় সন্তানের অভিব্যক্তি বা আচরণে (শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন) দিয়ে তীক্ষ্ম দৃষ্টি রাখা দরকার। এতে গেমটিতে সন্তান কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছে তা বোঝা সম্ভব হবে।

ইন্সট্রুমেন্ট নজরদারি- ভিডিও গেম কনসোল বা কম্পিউটার সন্তানের ঘরে না রেখে বাড়ির এমন জায়গায় রাখা দরকার যেন সেটি বাড়ির সবার সামনেই থাকে।

সময় নির্ধারণ করা- গেম খেলার সময় নির্দিষ্ট করে দেয়া দরকার। আর এ সময়টা দৈনিক দুই থেকে তিন ঘণ্টার বেশি বরাদ্দ থাকা উচিত নয় বলে মত মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের।

মাঠের বিকল্প নেই- ভার্চ্যুয়াল গেমে শারীরিক কসরত হয় না। ফলে সন্তানের শারীরিক বিকাশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাই সন্তানকে অনলাইনে ব্যস্ত থাকার বদলে মাঠে খেলতে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। এ ছাড়া সন্তানের সঙ্গে বন্ধুসুলভ সম্পর্ক রাখা গুরুত্বপূর্ণ।

বিষয়:

আরও পড়ুন

avertisements 2