avertisements 2

বাবার প্রাণ বাঁচাতে মেয়ের ‘লিভার’ দান, সর্বকনিষ্ঠ অঙ্গদাতার গড়লেন ইতিহাস

ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ২০ ফেব্রুয়ারী,সোমবার,২০২৩ | আপডেট: ১১:২৬ পিএম, ৭ মে,মঙ্গলবার,২০২৪

Text

ছবি: সংগৃহীত

বাবাকে লিভারের অংশ দিয়ে ইতিহাস গড়লেন ১৭ বছর বয়সী কিশোরী দেবানন্দ। তিনি দেশটির সর্বকনিষ্ঠ অঙ্গদাতা হিসেবে খবরের শিরোনাম হয়েছেন। 

ভারতের কেরালার ওই কিশোরী দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী। আইন অনুযায়ী অপ্রাপ্তবয়স্কদের অঙ্গদান করার অনুমতি নেই ভারতে। তবে বিষয়টি বিবেচনার করার জন্য কেরালার হাইকোর্টে আবেদন করেন ওই কিশোরী। খবর এনডিটিভির

আদালতের অনুমতি পাওয়ার পর দেবানন্দা গত ৯ ফেব্রুয়ারি তার অসুস্থ বাবা প্রথমশকে বাঁচাতে তার লিভারের একটি অংশ দান করেন। ৪৮ বছর বয়সী প্রথমশ কেরেলার ত্রিশুর শহরে অবস্থিত একটি ক্যাফের মালিক। তিনি দীর্ঘদিন ধরে লিভারের রোগে ভুগছিলেন।

প্রথমশকে কেরেলার আলুভার রাজাগিরি হাসপাতালে অস্ত্রোপচার করা হয়। দেবানন্দার বীরত্বপূর্ণ প্রচেষ্টার প্রশংসা করে হাসপাতাল বিনা টাকায় অস্ত্রোপচার করে।

এক সপ্তাহ হাসপাতালে থাকার পর দেবানন্দাকে রিলিজ দেয় কর্তৃপক্ষ। বাবাকে লিভারের একটি অংশ দান করে তিনি গর্বিত, খুশি এবং স্বস্তি পেয়েছেন। আদর করে বাবা হাসপাতালের বেডে থাকা অবস্থাও একটা চুমুও দিয়েছেন ওই কিশোরী। 

ভারতে মানব অঙ্গ প্রতিস্থাপন আইন অনুসারে অপ্রাপ্তবয়স্কদের অঙ্গ দানের অনুমতি দেয় না। দেবানন্দা সমস্ত সম্ভাবনাগুলো অনুসন্ধান করেছিলেন এবং সবশেষে কেরেলার হাইকোর্টের কাছে যান। পরে আদালত শিশুকে অঙ্গ দান করার অনুমতি দেন। দেবানন্দার সাহসী ভূমিকার জন্য তার প্রশংসা করেন আদালত।

 

ছবি: সংগৃহীত

বাবাকে লিভারের অংশ দিয়ে ইতিহাস গড়লেন ১৭ বছর বয়সী কিশোরী দেবানন্দ। তিনি দেশটির সর্বকনিষ্ঠ অঙ্গদাতা হিসেবে খবরের শিরোনাম হয়েছেন। 

ভারতের কেরালার ওই কিশোরী দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী। আইন অনুযায়ী অপ্রাপ্তবয়স্কদের অঙ্গদান করার অনুমতি নেই ভারতে। তবে বিষয়টি বিবেচনার করার জন্য কেরালার হাইকোর্টে আবেদন করেন ওই কিশোরী। খবর এনডিটিভির

আদালতের অনুমতি পাওয়ার পর দেবানন্দা গত ৯ ফেব্রুয়ারি তার অসুস্থ বাবা প্রথমশকে বাঁচাতে তার লিভারের একটি অংশ দান করেন। ৪৮ বছর বয়সী প্রথমশ কেরেলার ত্রিশুর শহরে অবস্থিত একটি ক্যাফের মালিক। তিনি দীর্ঘদিন ধরে লিভারের রোগে ভুগছিলেন।

প্রথমশকে কেরেলার আলুভার রাজাগিরি হাসপাতালে অস্ত্রোপচার করা হয়। দেবানন্দার বীরত্বপূর্ণ প্রচেষ্টার প্রশংসা করে হাসপাতাল বিনা টাকায় অস্ত্রোপচার করে।

এক সপ্তাহ হাসপাতালে থাকার পর দেবানন্দাকে রিলিজ দেয় কর্তৃপক্ষ। বাবাকে লিভারের একটি অংশ দান করে তিনি গর্বিত, খুশি এবং স্বস্তি পেয়েছেন। আদর করে বাবা হাসপাতালের বেডে থাকা অবস্থাও একটা চুমুও দিয়েছেন ওই কিশোরী। 

ভারতে মানব অঙ্গ প্রতিস্থাপন আইন অনুসারে অপ্রাপ্তবয়স্কদের অঙ্গ দানের অনুমতি দেয় না। দেবানন্দা সমস্ত সম্ভাবনাগুলো অনুসন্ধান করেছিলেন এবং সবশেষে কেরেলার হাইকোর্টের কাছে যান। পরে আদালত শিশুকে অঙ্গ দান করার অনুমতি দেন। দেবানন্দার সাহসী ভূমিকার জন্য তার প্রশংসা করেন আদালত।

বিষয়:

আরও পড়ুন

avertisements 2