শেষ গোসল ছাড়াই জানাজা দিয়ে ২৭ লাশ দাফন
ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ২৫ ডিসেম্বর,শনিবার,২০২১ | আপডেট: ০৫:৫৮ পিএম, ১৬ সেপ্টেম্বর,মঙ্গলবার,২০২৫

রাজধানী ঢাকা থেকে বরগুনাগামী প্রায় পাঁচ শতাধিক যাত্রী নিয়ে ছেড়ে আসা লঞ্চ এমভি অভিযান-১০-এ ইঞ্জিনরুম থেকে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৪৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় গণকবর তৈরি করে শনাক্তহীন ২৭ লাশের শেষ গোসল ছাড়াই দাফন সম্পন্ন হয়েছে।
মারা যাওয়াদের মধ্যে ৩৩টি লাশ ঝালকাঠি থেকে বরগুনা জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান গ্রহণ করেন। ওই ৩৩টি লাশের মধ্যে ইতোমধ্যে ৬টি লাশ শনাক্ত করে আত্মীয়ের কাছে হস্তান্তর করে জেলা প্রশাসন। গতকাল শুক্রবার রাত সোয়া ১১টায় বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে পৌঁছায় এই ৩৩ লাশ। প্রতিটি লাশের সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে বরগুনা সদর থানায়।
এর মধ্যে সদরের ৯ নং এম বালিয়াতলীর বশির আহমেদ স্বপনের স্ত্রী জাহানারা (৪৫), ২নং গৌরিচন্না ইউনিয়নের খাজুরতলা গ্রামের রফিকুল ইসলামের দুই মেয়ে লামিয়া আক্তার (৪) ও সামিয়া আক্তার (৪)। তবে রফিকুলের স্ত্রী শিমু আক্তার নিখোঁজ রয়েছেন। পাথরঘাটা উপজেলার চরদুয়ানী গ্রামের মোস্তফার মেয়ে সাহিদা (১৫), একই উপজেলার কালমেঘা ইউনিয়নের ঘুটাবাছা গ্রামের নাসরুল্লাহর মেয়ে তাবাসসুম (৩) ও ৮ নং বরগুনা সদর ইউনিয়নের ঢালুয়া গ্রামের বেল্লালের স্ত্রী মনোরা (৫০)।
বাকি ২৫টি কফিনে ২৭টি লাশের দাফন কাজ সম্পন্ন করা হয়। যার মধ্যে ২টি কফিনে মায়ের সাথে সন্তানকে কবরস্থ করা হয়।
আরও পড়ুন
এই বিভাগের আরো খবর

ডিবি হারুনের ভয়ভীতি দেখিয়ে ১৬ কোটি আত্মসাৎ, ব্যবসায়ীর মামলা

কুবি ছাত্রী সুমাইয়াকে ধর্ষণের পর গলাটিপে হত্যা: আসামির স্বীকারোক্তি

আলোচিত সাদাপাথর লুটের ঘটনায় পদ হারানো সেই বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

মা-মেয়েকে হত্যার অনুসন্ধান: আসামি সেই কবিরাজের বিরুদ্ধে বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর
